রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক মারুফ কারখীকে (৪০) ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা করেছে এক ছাত্রী (১৬)। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ক্লাস শেষে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই শিক্ষককে রাজশাহী ক্যান্টমেন্টের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা শেষে বর্তমানে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে বাসায় বিশ্রামে আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এক ছাত্রী ‘হেলপ, হেলপ’ বলে দৌড়াচ্ছিলেন। এসময় শিক্ষক মারুফ মোটরসাইকেলে তাঁর কাছে এগিয়ে গেলে হঠাৎ করে মেয়েটি তাঁর গলা লক্ষ্য করে ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় শিক্ষককে দ্রুত সিএমএইচে নেয়া হয়। পরে উপস্থিত লোকজন মেয়েটিকে আটক করে পরিবারের জিম্মায় দেন। এ ঘটনার পর ক্যাম্পাসে আতঙ্ক ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
আহত শিক্ষক মারুফ কারখী বলেন, আমি ভেবেছিলাম মেয়েটি ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছে। তাই মোটরসাইকেলে সাহায্য করতে এগিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সে হঠাৎ আমার গলা লক্ষ্য করে ছুরি চালায়। প্রতিরোধ করতে গিয়ে হাতে ও গলায় গভীর জখম হয়। চিকিৎসকরা আমার গলায় তিনটি ও হাতে পাঁচটি সেলাই দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে সে। ছুরিকাঘাতের সময় অশ্লীল ভাষায় চিৎকার করে বলছিল, ক্যান্ট স্কুলের যাকে পাবো তাকেই মারবো।
সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত ছাত্রী আগে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজেই পড়াশোনা করতো। সপ্তম শ্রেণীতে পড়ার সময় সে এক শিক্ষকের ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ফেসবুক আইডি খুলে শিক্ষার্থীদের অশ্লীল ছবি পাঠাতো। পরে তাকে শনাক্ত করে সতর্ক করা হলেও অষ্টম শ্রেণীতেও একই কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেলে ২০২৩ সালে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার করা হয়। বর্তমানে সে বিজিবি পরিচালিত শহীদ কর্নেল কাজী এমদাদুল হক স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছাত্রীর বাবা শাহিন নূর রেজার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলের প্রধান ফটকের সামনে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তবে এ বিষয়ে এখনো থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।রাজশাহীতে শিক্ষককে ছাত্রীর ছুরিকাঘাত
রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক মারুফ কারখীকে (৪০) ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা করেছে এক ছাত্রী (১৬)। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ক্লাস শেষে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই শিক্ষককে রাজশাহী ক্যান্টমেন্টের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা শেষে বর্তমানে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে বাসায় বিশ্রামে আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এক ছাত্রী ‘হেলপ, হেলপ’ বলে দৌড়াচ্ছিলেন। এসময় শিক্ষক মারুফ মোটরসাইকেলে তাঁর কাছে এগিয়ে গেলে হঠাৎ করে মেয়েটি তাঁর গলা লক্ষ্য করে ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় শিক্ষককে দ্রুত সিএমএইচে নেয়া হয়। পরে উপস্থিত লোকজন মেয়েটিকে আটক করে পরিবারের জিম্মায় দেন। এ ঘটনার পর ক্যাম্পাসে আতঙ্ক ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
আহত শিক্ষক মারুফ কারখী বলেন, আমি ভেবেছিলাম মেয়েটি ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছে। তাই মোটরসাইকেলে সাহায্য করতে এগিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সে হঠাৎ আমার গলা লক্ষ্য করে ছুরি চালায়। প্রতিরোধ করতে গিয়ে হাতে ও গলায় গভীর জখম হয়। চিকিৎসকরা আমার গলায় তিনটি ও হাতে পাঁচটি সেলাই দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে সে। ছুরিকাঘাতের সময় অশ্লীল ভাষায় চিৎকার করে বলছিল, ক্যান্ট স্কুলের যাকে পাবো তাকেই মারবো।
সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত ছাত্রী আগে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজেই পড়াশোনা করতো। সপ্তম শ্রেণীতে পড়ার সময় সে এক শিক্ষকের ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ফেসবুক আইডি খুলে শিক্ষার্থীদের অশ্লীল ছবি পাঠাতো। পরে তাকে শনাক্ত করে সতর্ক করা হলেও অষ্টম শ্রেণীতেও একই কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেলে ২০২৩ সালে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার করা হয়। বর্তমানে সে বিজিবি পরিচালিত শহীদ কর্নেল কাজী এমদাদুল হক স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছাত্রীর বাবা শাহিন নূর রেজার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলের প্রধান ফটকের সামনে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তবে এ বিষয়ে এখনো থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক মারুফ কারখীকে (৪০) ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা করেছে এক ছাত্রী (১৬)। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ক্লাস শেষে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই শিক্ষককে রাজশাহী ক্যান্টমেন্টের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা শেষে বর্তমানে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে বাসায় বিশ্রামে আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এক ছাত্রী ‘হেলপ, হেলপ’ বলে দৌড়াচ্ছিলেন। এসময় শিক্ষক মারুফ মোটরসাইকেলে তাঁর কাছে এগিয়ে গেলে হঠাৎ করে মেয়েটি তাঁর গলা লক্ষ্য করে ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় শিক্ষককে দ্রুত সিএমএইচে নেয়া হয়। পরে উপস্থিত লোকজন মেয়েটিকে আটক করে পরিবারের জিম্মায় দেন। এ ঘটনার পর ক্যাম্পাসে আতঙ্ক ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
আহত শিক্ষক মারুফ কারখী বলেন, আমি ভেবেছিলাম মেয়েটি ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছে। তাই মোটরসাইকেলে সাহায্য করতে এগিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সে হঠাৎ আমার গলা লক্ষ্য করে ছুরি চালায়। প্রতিরোধ করতে গিয়ে হাতে ও গলায় গভীর জখম হয়। চিকিৎসকরা আমার গলায় তিনটি ও হাতে পাঁচটি সেলাই দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে সে। ছুরিকাঘাতের সময় অশ্লীল ভাষায় চিৎকার করে বলছিল, ক্যান্ট স্কুলের যাকে পাবো তাকেই মারবো।
সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত ছাত্রী আগে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজেই পড়াশোনা করতো। সপ্তম শ্রেণীতে পড়ার সময় সে এক শিক্ষকের ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ফেসবুক আইডি খুলে শিক্ষার্থীদের অশ্লীল ছবি পাঠাতো। পরে তাকে শনাক্ত করে সতর্ক করা হলেও অষ্টম শ্রেণীতেও একই কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেলে ২০২৩ সালে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার করা হয়। বর্তমানে সে বিজিবি পরিচালিত শহীদ কর্নেল কাজী এমদাদুল হক স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছাত্রীর বাবা শাহিন নূর রেজার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলের প্রধান ফটকের সামনে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তবে এ বিষয়ে এখনো থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।রাজশাহীতে শিক্ষককে ছাত্রীর ছুরিকাঘাত
রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের বাংলা বিভাগের শিক্ষক মারুফ কারখীকে (৪০) ছুরিকাঘাতে হত্যার চেষ্টা করেছে এক ছাত্রী (১৬)। আজ মঙ্গলবার দুপুরে ক্লাস শেষে কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় ওই শিক্ষককে রাজশাহী ক্যান্টমেন্টের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা শেষে বর্তমানে তিনি চিকিৎসকের পরামর্শে বাসায় বিশ্রামে আছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এক ছাত্রী ‘হেলপ, হেলপ’ বলে দৌড়াচ্ছিলেন। এসময় শিক্ষক মারুফ মোটরসাইকেলে তাঁর কাছে এগিয়ে গেলে হঠাৎ করে মেয়েটি তাঁর গলা লক্ষ্য করে ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় শিক্ষককে দ্রুত সিএমএইচে নেয়া হয়। পরে উপস্থিত লোকজন মেয়েটিকে আটক করে পরিবারের জিম্মায় দেন। এ ঘটনার পর ক্যাম্পাসে আতঙ্ক ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
আহত শিক্ষক মারুফ কারখী বলেন, আমি ভেবেছিলাম মেয়েটি ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছে। তাই মোটরসাইকেলে সাহায্য করতে এগিয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু সে হঠাৎ আমার গলা লক্ষ্য করে ছুরি চালায়। প্রতিরোধ করতে গিয়ে হাতে ও গলায় গভীর জখম হয়। চিকিৎসকরা আমার গলায় তিনটি ও হাতে পাঁচটি সেলাই দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, আমাকে হত্যার চেষ্টা করেছে সে। ছুরিকাঘাতের সময় অশ্লীল ভাষায় চিৎকার করে বলছিল, ক্যান্ট স্কুলের যাকে পাবো তাকেই মারবো।
সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত ছাত্রী আগে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজেই পড়াশোনা করতো। সপ্তম শ্রেণীতে পড়ার সময় সে এক শিক্ষকের ছবি ব্যবহার করে ভুয়া ফেসবুক আইডি খুলে শিক্ষার্থীদের অশ্লীল ছবি পাঠাতো। পরে তাকে শনাক্ত করে সতর্ক করা হলেও অষ্টম শ্রেণীতেও একই কর্মকাণ্ড চালিয়ে গেলে ২০২৩ সালে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বহিষ্কার করা হয়। বর্তমানে সে বিজিবি পরিচালিত শহীদ কর্নেল কাজী এমদাদুল হক স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রী।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত ছাত্রীর বাবা শাহিন নূর রেজার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি সাড়া দেননি। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
রাজশাহী মহানগর পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত উপ-কমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুলের প্রধান ফটকের সামনে একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তবে এ বিষয়ে এখনো থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ আসেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিন ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি সাভারের আশুলিয়ার পলমল গ্রুপের পোশাক কারখানার আগুন। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিট। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থিত রয়েছেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
৪ ঘণ্টা আগেলিখিত বক্তব্যে মামলার বাদী রঞ্জু আহমেদ বলেন, ২০০৯ সালের ৬ অক্টোবর রায়পুর গ্রামে মোটরসাইকেলে বাজারে যাওয়ার পথে প্রতিপক্ষরা তার ওপর হামলা চালায়। তাকে বাঁচাতে গেলে তার বাবা শামসুল ইসলাম, ভাই মনিরুল ইসলাম ও মন্টুকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান মন্টু।
৫ ঘণ্টা আগেসাভারের আশুলিয়ায় আয়েশা গার্মেন্টস নামে একটি পোশাক কারখানায় আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ছয়টি ইউনিট কাজ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেনাটোরের বনপাড়ায় বাস--অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও দুজন আহত হয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগে