প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দ্রুত নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্নের দাবিতে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশসহ ৩ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
সোমবার (১৮ আগস্ট) দুপুর থেকে ‘চরম বৈষম্যের শিকার ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার প্রার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে এ অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়।
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদিকে বেকারত্বও দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রার্থীরা জানান, শান্তিপূর্ণভাবে তারা এত দিন আন্দোলন চালিয়ে এসেছেন। তবে দাবি আদায় না হওয়ায় লাগাতার কর্মসূচি পালন করছেন তারা। ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারের পদগুলোর দিকে শকুনের নজর পড়েছে এবং পুরোনো সিন্ডিকেট আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা চাচ্ছেন সরাসরি সার্কুলারের মাধ্যমে এই পদগুলো কীভাবে নিয়োগ দেওয়া যায় এবং নিয়োগ বাণিজ্য করা যায়। প্রধান উপদেষ্টার অফিস থেকে দ্রুত নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে বললেও একটা সিন্ডিকেট এই পদগুলো দিয়ে নিয়োগ বাণিজ্য করার চেষ্টা করছে। পিএসসির মধ্যে একটা গ্রুপ রয়েছে যারা চায় না সরাসরি বিসিএস নন-ক্যাডার থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়া হোক।
চাকরিপ্রার্থীদের তিন দফা দাবি-
১. দ্রুততম সময়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
২. প্রাথমিক ও যুব উন্নয়নসহ যেসব মন্ত্রণালয়ে নন-ক্যাডার পদ রয়েছে, সেখানে শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দিতে হবে।
৩. বিসিএসের নামে অনুমোদিত সব পদ ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
দ্রুত নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্নের দাবিতে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশসহ ৩ দফা দাবিতে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
সোমবার (১৮ আগস্ট) দুপুর থেকে ‘চরম বৈষম্যের শিকার ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার প্রার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে এ অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়।
প্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদিকে বেকারত্বও দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রার্থীরা জানান, শান্তিপূর্ণভাবে তারা এত দিন আন্দোলন চালিয়ে এসেছেন। তবে দাবি আদায় না হওয়ায় লাগাতার কর্মসূচি পালন করছেন তারা। ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারের পদগুলোর দিকে শকুনের নজর পড়েছে এবং পুরোনো সিন্ডিকেট আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা চাচ্ছেন সরাসরি সার্কুলারের মাধ্যমে এই পদগুলো কীভাবে নিয়োগ দেওয়া যায় এবং নিয়োগ বাণিজ্য করা যায়। প্রধান উপদেষ্টার অফিস থেকে দ্রুত নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে বললেও একটা সিন্ডিকেট এই পদগুলো দিয়ে নিয়োগ বাণিজ্য করার চেষ্টা করছে। পিএসসির মধ্যে একটা গ্রুপ রয়েছে যারা চায় না সরাসরি বিসিএস নন-ক্যাডার থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়া হোক।
চাকরিপ্রার্থীদের তিন দফা দাবি-
১. দ্রুততম সময়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করতে হবে।
২. প্রাথমিক ও যুব উন্নয়নসহ যেসব মন্ত্রণালয়ে নন-ক্যাডার পদ রয়েছে, সেখানে শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ দিতে হবে।
৩. বিসিএসের নামে অনুমোদিত সব পদ ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
যানজটে অতিষ্ঠ মানুষজন জানিয়েছেন বিরক্তির কথা। জুনায়েদ আহমেদ নামের এক যাত্রী বলেন, দুই ঘণ্টা ধরে গাড়িতে বসে আছি। কুমিল্লা শহরে ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছিলাম। কিন্তু মহাসড়কেই সময় চলে যাচ্ছে। দীর্ঘ এই যানজট নিরসনে প্রশাসনের কোনো ভূমিকা দেখছি না।
১০ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার মোহনগঞ্জ পৌর শহরে নারায়ণ পাল (৪০) নামে এক মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।
১৩ ঘণ্টা আগে