কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রবেশপত্র না পাওয়ায় পরীক্ষা দিতে পারেনি কক্সবাজারের উখিয়ায় হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের ১৩ জন শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করেছে শিক্ষার্থীদের স্বজন ও স্থানীয় লোকজন।
এদিকে এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ইউনুসকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা।
শিক্ষার্থীদের স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার সকালে প্রবেশপত্র দেওয়ার কথা ছিল ওই শিক্ষার্থীদের। তারা বিদ্যালয়ে এসে দেখে গেটে তালা, তখন কান্নায় ভেঙে পড়ে তারা। ফলে এসএসসি পরীক্ষা দিতে না পেরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে তারা। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। পরে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষককে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা জানান, হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠ এখনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে একাডেমিক স্বীকৃতি পায়নি। ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অন্য একটা বিদ্যালয় রুমখা পালং উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওই বিদ্যালয়ের টেস্ট পরীক্ষায় তাদের অকৃতকার্য ঘোষণা করা হয়। তারা এসএসসি পরীক্ষার ফরমও পূরণ করেনি। পরে তারা প্রধান শিক্ষক ও অন্য এক দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতারণার শিকার হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের সমস্যার বিষয়টি আগে জানানো হলে সমাধান করা যেত বলেও জানান শিক্ষা কর্মকর্তা।
এরপরও উদ্ভুদ পরিস্থিতিতে ভূক্তভোগী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবনের যাতে ক্ষতি না হয়ে এ ব্যাপারে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা নেবেন জানান তিনি।
প্রবেশপত্র না পাওয়ায় পরীক্ষা দিতে পারেনি কক্সবাজারের উখিয়ায় হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠের ১৩ জন শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে বিক্ষোভ ও ভাঙচুর করেছে শিক্ষার্থীদের স্বজন ও স্থানীয় লোকজন।
এদিকে এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ইউনুসকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা।
শিক্ষার্থীদের স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার সকালে প্রবেশপত্র দেওয়ার কথা ছিল ওই শিক্ষার্থীদের। তারা বিদ্যালয়ে এসে দেখে গেটে তালা, তখন কান্নায় ভেঙে পড়ে তারা। ফলে এসএসসি পরীক্ষা দিতে না পেরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে তারা। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। পরে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষককে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা জানান, হলদিয়াপালং আদর্শ বিদ্যাপীঠ এখনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে একাডেমিক স্বীকৃতি পায়নি। ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অন্য একটা বিদ্যালয় রুমখা পালং উচ্চ বিদ্যালয় থেকে পরীক্ষা দেয়ার কথা ছিল। কিন্তু ওই বিদ্যালয়ের টেস্ট পরীক্ষায় তাদের অকৃতকার্য ঘোষণা করা হয়। তারা এসএসসি পরীক্ষার ফরমও পূরণ করেনি। পরে তারা প্রধান শিক্ষক ও অন্য এক দালালের খপ্পরে পড়ে প্রতারণার শিকার হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের সমস্যার বিষয়টি আগে জানানো হলে সমাধান করা যেত বলেও জানান শিক্ষা কর্মকর্তা।
এরপরও উদ্ভুদ পরিস্থিতিতে ভূক্তভোগী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবনের যাতে ক্ষতি না হয়ে এ ব্যাপারে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যায়, তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা নেবেন জানান তিনি।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
১ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
১ দিন আগে