বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবান জেলার ৭টি উপজেলার প্রায় ৪০টি ফলের দোকানে আঙুরের নামে দেদারসে মনাক্কা বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মূলত আঙুর আর মনাক্কা ফল প্রায় একই হওয়ায় ফল বিক্রেতারা আঙুরের নামে মনাক্কা বিক্রি করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
জানা যায়, আঙুরের মতো দেখতে মনে হলেও মনাক্কার দাম তুলনামূলক ভাবে বেশ কম। আর খেতে মজা আঙুরই, কিন্তু ফল ব্যবসায়ীরা আঙুরের দাম নিলেও মানুষকে কম দামে ক্রয় করা মনাক্কা বেশি দামে বিক্রি করে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
সোমবার (১০ জুন) জেলা শহরের প্রধান সড়কের পাশের ফলের দোকান থেকে আঙুর কিনছেন ক্রেতা অংচি থোয়াই মার্মা। তিনি বলেন, কেজি ৩৫০ টাকায় আঙুর কিনেছি। ক্রয় করা ফল আঙুর, নাকি মনাক্কা? এমন প্রশ্ন করতেই তিনি বলেন, দোকানদার তো এগুলো দিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই ফল ক্রেতা আঙুর এর নামে যা কিনেছেন, সেই ফল আঙুর নয়, মনাক্কা। কারণ এই সময়ে বাজারে আঙুর ফল থাকে না।
সূত্রে জানা যায়, বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মূলত শীতের মৌসুমে বাজারে আঙুর ফল আসে এবং বিক্রি হয়। প্রতিকেজি আঙুর বিক্রি হয় ২৫০ টাকা থেকে সাড়ে ৪শ টাকা পর্যন্ত। অন্যদিকে মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বাজারে মূলত আঙুর না থাকলেও আঙুর বলে মনাক্কা বিক্রি করা হয় প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা।
আঙুর এর নামে মনাক্কা বিক্রি করা প্রসঙ্গে বান্দরবান বাজারের ফল ব্যবসায়ি তৌহিদ বলেন, বাজারের ক্রেতারা মনাক্কা ফল আর আঙুর ফল কোনটি জানে না, তাই সবাই বিক্রি করছে আঙুর (আঙুরের নামে মনাক্কা)।
ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, বাজারের প্রতিটি ফলের দোকানে ফলের নামসহ মূল্য তালিকা প্রদর্শনের নিয়ম বাধ্যতামূলক। কিন্তু বান্দরবানের ফলের দোকানগুলোতে মূল্য তালিকা প্রদর্শনের এ চিত্র দেখা যেন ভোক্তাদের জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। প্রতিটি দোকানে মূল্যতালিকা প্রদর্শন করা হয় না, ফলে ফল কিনতে গিয়ে প্রতিনিয়ত প্রতারণার শিকার হচ্ছে ক্রেতারা।
বান্দরবানের লামার বাসিন্দা আব্দুল মান্নান অভিযোগ করে বলেন, ফলের নামসহ মূল্য তালিকা থাকার কথা থাকলেও ফলের দোকানগুলোতে মূল্য তালিকা নেই, ব্যবসায়িরা যে যার মতো বেশি দাম নিচ্ছে, কম দামের মনাক্কা বেশি দামে আঙুর বলে বিক্রি করা হচ্ছে।
মনাক্কা চেনার উপায় কী এমন প্রশ্নে জেলা শহরের ফল ব্যবসায়ি জুয়েল দাশ বলেন, মনাক্কা সবুজ ও সাইজ বড় থাকবে এবং ভেতরে একাধিক বীজ থাকবে, দুই থেকে তিন ইঞ্চির মতো হয় মনাক্কা। মনাক্কা আঙুরের থেকে একটু বেশি মিষ্টি। অন্যদিকে আঙুর সাইজে ছোট, গোল ও সবুজ থাকবে, পাকলে হালকা হলুদ বর্ণ হবে, বীজ থাকবে না। আঙুর সাধারণত হালকা টক-মিষ্টি হয়।
এ বিষয়ে বান্দরবান ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রাপ্ত সহকারি পরিচালক রানা দেবনাথ বলেন, ফলের দোকানে নামসহ মূল্যতালিকা প্রদর্শন করা বাধ্যতামূলক, প্রতারণা করে কেউ যদি আঙুরের নামে মনাক্কা বিক্রি করে সেই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বান্দরবান জেলার ৭টি উপজেলার প্রায় ৪০টি ফলের দোকানে আঙুরের নামে দেদারসে মনাক্কা বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মূলত আঙুর আর মনাক্কা ফল প্রায় একই হওয়ায় ফল বিক্রেতারা আঙুরের নামে মনাক্কা বিক্রি করে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
জানা যায়, আঙুরের মতো দেখতে মনে হলেও মনাক্কার দাম তুলনামূলক ভাবে বেশ কম। আর খেতে মজা আঙুরই, কিন্তু ফল ব্যবসায়ীরা আঙুরের দাম নিলেও মানুষকে কম দামে ক্রয় করা মনাক্কা বেশি দামে বিক্রি করে প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে।
সোমবার (১০ জুন) জেলা শহরের প্রধান সড়কের পাশের ফলের দোকান থেকে আঙুর কিনছেন ক্রেতা অংচি থোয়াই মার্মা। তিনি বলেন, কেজি ৩৫০ টাকায় আঙুর কিনেছি। ক্রয় করা ফল আঙুর, নাকি মনাক্কা? এমন প্রশ্ন করতেই তিনি বলেন, দোকানদার তো এগুলো দিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে এই ফল ক্রেতা আঙুর এর নামে যা কিনেছেন, সেই ফল আঙুর নয়, মনাক্কা। কারণ এই সময়ে বাজারে আঙুর ফল থাকে না।
সূত্রে জানা যায়, বছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মূলত শীতের মৌসুমে বাজারে আঙুর ফল আসে এবং বিক্রি হয়। প্রতিকেজি আঙুর বিক্রি হয় ২৫০ টাকা থেকে সাড়ে ৪শ টাকা পর্যন্ত। অন্যদিকে মার্চ থেকে অক্টোবর পর্যন্ত বাজারে মূলত আঙুর না থাকলেও আঙুর বলে মনাক্কা বিক্রি করা হয় প্রতি কেজি ৩৫০ টাকা।
আঙুর এর নামে মনাক্কা বিক্রি করা প্রসঙ্গে বান্দরবান বাজারের ফল ব্যবসায়ি তৌহিদ বলেন, বাজারের ক্রেতারা মনাক্কা ফল আর আঙুর ফল কোনটি জানে না, তাই সবাই বিক্রি করছে আঙুর (আঙুরের নামে মনাক্কা)।
ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, বাজারের প্রতিটি ফলের দোকানে ফলের নামসহ মূল্য তালিকা প্রদর্শনের নিয়ম বাধ্যতামূলক। কিন্তু বান্দরবানের ফলের দোকানগুলোতে মূল্য তালিকা প্রদর্শনের এ চিত্র দেখা যেন ভোক্তাদের জন্য সৌভাগ্যের বিষয়। প্রতিটি দোকানে মূল্যতালিকা প্রদর্শন করা হয় না, ফলে ফল কিনতে গিয়ে প্রতিনিয়ত প্রতারণার শিকার হচ্ছে ক্রেতারা।
বান্দরবানের লামার বাসিন্দা আব্দুল মান্নান অভিযোগ করে বলেন, ফলের নামসহ মূল্য তালিকা থাকার কথা থাকলেও ফলের দোকানগুলোতে মূল্য তালিকা নেই, ব্যবসায়িরা যে যার মতো বেশি দাম নিচ্ছে, কম দামের মনাক্কা বেশি দামে আঙুর বলে বিক্রি করা হচ্ছে।
মনাক্কা চেনার উপায় কী এমন প্রশ্নে জেলা শহরের ফল ব্যবসায়ি জুয়েল দাশ বলেন, মনাক্কা সবুজ ও সাইজ বড় থাকবে এবং ভেতরে একাধিক বীজ থাকবে, দুই থেকে তিন ইঞ্চির মতো হয় মনাক্কা। মনাক্কা আঙুরের থেকে একটু বেশি মিষ্টি। অন্যদিকে আঙুর সাইজে ছোট, গোল ও সবুজ থাকবে, পাকলে হালকা হলুদ বর্ণ হবে, বীজ থাকবে না। আঙুর সাধারণত হালকা টক-মিষ্টি হয়।
এ বিষয়ে বান্দরবান ভোক্তা অধিকার ও সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রাপ্ত সহকারি পরিচালক রানা দেবনাথ বলেন, ফলের দোকানে নামসহ মূল্যতালিকা প্রদর্শন করা বাধ্যতামূলক, প্রতারণা করে কেউ যদি আঙুরের নামে মনাক্কা বিক্রি করে সেই বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জীবনের শেষ ইচ্ছার কথা জানতে চাইলে শিল্পী বিমানেষ বিশ্বাস বলেন, তার জীবনের একমাত্র চাওয়া হলো—‘গুরুর স্বপ্ন পূরণের কাজ করতে করতে যদি এই জীবন প্রদীপ নিভে যায়, তবে সেখানেই শান্তি।’
৬ ঘণ্টা আগেনিহত আবদুল হাকিম উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের পাচখাইন গ্রামের বাসিন্দা এবং ওই এলাকায় তার প্রতিষ্ঠিত হামিম অ্যাগ্রো নামে একটি গরুর খামারের স্বত্বাধিকারী। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত আবদুল হাকিম গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরীর অনুসারী হলেও তার দলীয় পদ-পদবির বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
২০ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ভোটারদের দৃষ্টি আকর্ষণে নানা অভিনব কৌশল অবলম্বন করছেন প্রার্থীরা। কেউ কৃষকের পোশাকে, কেউ আবার পুলিশ অফিসারের সাজে প্রচারণায় অংশ নিচ্ছেন। এবার সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাজও।
১ দিন আগেমানববন্ধনে বক্তারা বলেন, সাংবাদিকদের ওপর হামলা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। চট্টগ্রামে এখন টেলিভিশনের সাংবাদিকদের ওপর হামলায় জড়িত সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। বক্তারা সাংবাদিক সাগর-রুনি দম্পতিসহ দেশে খুন হওয়া সকল সাংবাদিক হত্যার দ্রুত বিচারও দাবি করেন।
১ দিন আগে