প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার ৩ দিন পর মৃত্যুর সাথে লড়াই করে অবশেষে বাবা-মা, বোনদের পথেই ওপাড়ে পাড়ি জমালেন তাসনিয়া ইসলাম প্রেমা।
শুক্রবার (৪ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (চমেক) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ওই দুর্ঘটনায় ২ এপ্রিল বুধবার ঘটনাস্থলেই মারা যান প্রেমার বাবা রফিকুল ইসলাম, মা লুৎফুন নাহার আর দুই বোন আফজারা ইসলাম আনিশা ও এরিনা ইসলাম।
প্রেমা ছিলেন সেই পরিবারের বেঁচে থাকা একমাত্র সদস্য। তার চলে যাওয়ার মধ্য দিয়ে এই পৃথিবী থেকে পুরোপুরি নিভে গেল রফিকুল ইসলাম পরিবারের শেষ প্রদীপ। একই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন স্বজন তানিফা ইয়াসমিনও।
তাসনিয়া ইসলাম প্রেমার নিহতের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতালে থাকা প্রেমার ছোট মামা রবিউল হাসান সুজন।
তিনি বলেন, প্রেমার চলে যাওয়ার মধ্য দিয়ে আমার বোনের শেষ প্রদীপটিও নিলে গেল। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, পোস্টমর্টেম ছাড়াই আমার ভাগনীকে দাফনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইতোমধ্যে লোকাল পুলিশের অনুমতি পাওয়া গেছে, হাইওয়ে পুলিশের অনুমোতি পেলেই আমরা মরদেহ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিব।
রবিউল হাসান সুজন আরও বলেন, গতকালই আমার বোন-দুলাইভাই আর দুই ভাগনীর লাশ দাফন করলাম। আজকে প্রেমাকে দাফন করার জন্য কবর খোঁড়া হচ্ছে। একটি দুর্ঘটনায় পুরো একটি পরিবার পৃথিবীতে থেকে হারিয়ে গেল।
জানা গেছে, ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারের সমুদ্র দেখতে ঘর থেকে বের হয়েছিলেন ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম ও তার পরিবার এবং তাদের সাথে ছিলেন ঝিনাইদহের দিলীপ বিশ্বাসের পরিবার। দুই পরিবারের সদস্যরা মিলে একটি মাইক্রোবাসে করে যাচ্ছিলেন সমুদ্রবিলাসে। কিন্তু চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগাড়ার চুনতি-জাঙ্গালিয়া এলাকায় মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনায় থেমে যায় আনন্দযাত্রা।
নিহত রফিকুল ইসলাম ঢাকায় একটি পোশাক কারখানার কর্মকর্তা ছিলেন। বাড়ি পিরোজপুরে। তিনি ঢাকায় মা ও পরিবার নিয়ে থাকতেন। ঈদের ছুটিতে রফিকুল ইসলাম নিজের পরিবার, সহকর্মী দিলীপ বিশ্বাসের পরিবারসহ কক্সবাজারে বেড়াতে যাচ্ছিলেন।
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার ৩ দিন পর মৃত্যুর সাথে লড়াই করে অবশেষে বাবা-মা, বোনদের পথেই ওপাড়ে পাড়ি জমালেন তাসনিয়া ইসলাম প্রেমা।
শুক্রবার (৪ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (চমেক) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ওই দুর্ঘটনায় ২ এপ্রিল বুধবার ঘটনাস্থলেই মারা যান প্রেমার বাবা রফিকুল ইসলাম, মা লুৎফুন নাহার আর দুই বোন আফজারা ইসলাম আনিশা ও এরিনা ইসলাম।
প্রেমা ছিলেন সেই পরিবারের বেঁচে থাকা একমাত্র সদস্য। তার চলে যাওয়ার মধ্য দিয়ে এই পৃথিবী থেকে পুরোপুরি নিভে গেল রফিকুল ইসলাম পরিবারের শেষ প্রদীপ। একই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছিলেন স্বজন তানিফা ইয়াসমিনও।
তাসনিয়া ইসলাম প্রেমার নিহতের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন চমেক হাসপাতালে থাকা প্রেমার ছোট মামা রবিউল হাসান সুজন।
তিনি বলেন, প্রেমার চলে যাওয়ার মধ্য দিয়ে আমার বোনের শেষ প্রদীপটিও নিলে গেল। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, পোস্টমর্টেম ছাড়াই আমার ভাগনীকে দাফনের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইতোমধ্যে লোকাল পুলিশের অনুমতি পাওয়া গেছে, হাইওয়ে পুলিশের অনুমোতি পেলেই আমরা মরদেহ নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিব।
রবিউল হাসান সুজন আরও বলেন, গতকালই আমার বোন-দুলাইভাই আর দুই ভাগনীর লাশ দাফন করলাম। আজকে প্রেমাকে দাফন করার জন্য কবর খোঁড়া হচ্ছে। একটি দুর্ঘটনায় পুরো একটি পরিবার পৃথিবীতে থেকে হারিয়ে গেল।
জানা গেছে, ঈদের ছুটিতে কক্সবাজারের সমুদ্র দেখতে ঘর থেকে বের হয়েছিলেন ঢাকার মিরপুরের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম ও তার পরিবার এবং তাদের সাথে ছিলেন ঝিনাইদহের দিলীপ বিশ্বাসের পরিবার। দুই পরিবারের সদস্যরা মিলে একটি মাইক্রোবাসে করে যাচ্ছিলেন সমুদ্রবিলাসে। কিন্তু চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগাড়ার চুনতি-জাঙ্গালিয়া এলাকায় মর্মান্তিক এক দুর্ঘটনায় থেমে যায় আনন্দযাত্রা।
নিহত রফিকুল ইসলাম ঢাকায় একটি পোশাক কারখানার কর্মকর্তা ছিলেন। বাড়ি পিরোজপুরে। তিনি ঢাকায় মা ও পরিবার নিয়ে থাকতেন। ঈদের ছুটিতে রফিকুল ইসলাম নিজের পরিবার, সহকর্মী দিলীপ বিশ্বাসের পরিবারসহ কক্সবাজারে বেড়াতে যাচ্ছিলেন।
ময়মনসিংহের নান্দাইলে জমিজমার ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে বিরোধের জের ধরে দুটি পরিবারের পাঁচ ভাইকে প্রতারণার মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে। তদন্ত কর্মকর্তার তদন্তে মামলাটি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হলেও হয়রানি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না পাঁচ ভাই।
১ দিন আগেকেবল আমদানি-রপ্তানি নয়, ঈদের ছুটি শেষে কাস্টমস ও বন্দরের কার্যক্রমও শুরু হয়েছে বেনাপোল স্থলবন্দরে। বেনাপোল স্থলবন্দরের উপপরিচালক (ট্রাফিক) মামুন কবীর তরফদার জানান, রোববার (১৫ জুন) সকাল থেকেই কর্মচাঞ্চল্য ফিরে আসে দেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এ বন্দরে।
১ দিন আগেস্থানীয় ও পরিবার সূত্র জানায়, দীর্ঘ দিন ধরে মানসিক সমস্যা ভুগতে থাকা মেয়েটি শনিবার (১৪ জুন) সন্ধ্যার পরে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়। সারা রাত পরিবার ও স্থানীয়রা খোঁজাখুঁজি করেও তার সন্ধান পানি। রোববার দুপুরের দিকে তাদের বাড়ি থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে বেতাগী বাজার এলাকার একটি টেলিকম টাওয়ারে একজনকে বসে থাকতে দ
১ দিন আগেদীর্ঘ তাপদাহ ও প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করছিল রাজশাহীর জনজীবন। টানা নয় দিন মৃদু তাপপ্রবাহের পর আজ রোববার দুপুরে রাজশাহীতে নামে স্বস্তির বৃষ্টি। দুপুর ১টার দিকে শুরু হয়ে প্রায় আড়াইটা পর্যন্ত চলে এই বৃষ্টি। হালকা গুঁড়িগুঁড়ি থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিতে ভিজে যায় রাজশাহীর রাজপথ, ঘরবাড়ি ও ক্লান্ত প্রকৃতি।
১ দিন আগে