নেত্রকোনা প্রতিনিধি
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর বলেছেন, দেশে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। দলীয় নেতাকর্মী, ভাই-বোনদের বলছি আপনারা কোনো ফাঁদে পা দেবেন না।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) নেত্রকোনার মোক্তারপাড়া মাঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
লুৎফুজ্জামান বাবর বলেন, ‘আমি কোনো অন্যায় করিনি। কিন্তু একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে কারাগারে রাখা হয়েছিল। আল্লাহ পাক আপনাদের দোয়া কবুল করে আমাকে মুক্তি দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আমার নেতা তারেক রহমান ও নেত্রী খালেদা জিয়ার প্রতি মিথ্যা সাক্ষী দিতে চাপ দিয়েছিল। কিন্তু আমি এসব পরোয়া করিনি। শুধু আল্লাহকে ঢেকেছি। সত্যের জয় হয়েছে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত সরকার যাতে আসতে পারে সে জন্য সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই। গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আপনারা প্রস্তুত থাকুন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা নতুন দেশ গড়ে তুলবো। নির্বাচনে যদি আমরা জয়ী হই, আমার নিজ জেলা নেত্রকোনায় বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া হবে।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক চিকিৎসক আনোয়ারুল হকের সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম হিলালীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য আরিফা জেসমিন, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ উদ্দিন খান, জেলা কমিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহফুজুল হক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের তালুকদার, যুগ্ম-আহ্বায়ক এসএম মনিরুজ্জামান দুদু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম বজলুল কাদের সুজা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
লুৎফুজ্জামান বাবর নেত্রকোনা-৪ (মদন-মোহনগঞ্জ-খালিয়াজুরি) আসন থেকে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালে গ্রেফতারের পর নানা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হন। যার মধ্যে দুটি মামলায় মৃত্যুদণ্ড ও একটিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। তবে সাম্প্রতিক রায়ের ফলে ধাপে ধাপে তিনি মুক্তি পান এবং সবশেষ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায়ও খালাস পান। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তিনি নিজ জেলায় আসেন।
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর বলেছেন, দেশে এখনো ষড়যন্ত্র চলছে। দলীয় নেতাকর্মী, ভাই-বোনদের বলছি আপনারা কোনো ফাঁদে পা দেবেন না।
রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) নেত্রকোনার মোক্তারপাড়া মাঠে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
লুৎফুজ্জামান বাবর বলেন, ‘আমি কোনো অন্যায় করিনি। কিন্তু একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে কারাগারে রাখা হয়েছিল। আল্লাহ পাক আপনাদের দোয়া কবুল করে আমাকে মুক্তি দিয়েছেন।’
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ আমার নেতা তারেক রহমান ও নেত্রী খালেদা জিয়ার প্রতি মিথ্যা সাক্ষী দিতে চাপ দিয়েছিল। কিন্তু আমি এসব পরোয়া করিনি। শুধু আল্লাহকে ঢেকেছি। সত্যের জয় হয়েছে।
বিএনপির এ নেতা বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দিতে সরকারকে অনুরোধ জানাচ্ছি। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত সরকার যাতে আসতে পারে সে জন্য সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই। গণতন্ত্র রক্ষার জন্য আপনারা প্রস্তুত থাকুন। তারেক রহমানের নেতৃত্বে আমরা নতুন দেশ গড়ে তুলবো। নির্বাচনে যদি আমরা জয়ী হই, আমার নিজ জেলা নেত্রকোনায় বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া হবে।
জেলা বিএনপির আহ্বায়ক চিকিৎসক আনোয়ারুল হকের সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম হিলালীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য আরিফা জেসমিন, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ উদ্দিন খান, জেলা কমিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহফুজুল হক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের তালুকদার, যুগ্ম-আহ্বায়ক এসএম মনিরুজ্জামান দুদু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম বজলুল কাদের সুজা প্রমুখ বক্তব্য দেন।
লুৎফুজ্জামান বাবর নেত্রকোনা-৪ (মদন-মোহনগঞ্জ-খালিয়াজুরি) আসন থেকে তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলেন। ২০০৭ সালে গ্রেফতারের পর নানা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হন। যার মধ্যে দুটি মামলায় মৃত্যুদণ্ড ও একটিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। তবে সাম্প্রতিক রায়ের ফলে ধাপে ধাপে তিনি মুক্তি পান এবং সবশেষ ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায়ও খালাস পান। দীর্ঘ ১৭ বছর পর তিনি নিজ জেলায় আসেন।
ঝড়ের কবলে পড়া এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঝড়ের পর গাছে চাপা পড়ে জাটিয়া ইউনিয়নের নিজতুলন্দর গ্রামের সুরুজ আলীর দুটি, নুরুল ইসলামের একটি, আব্দুর রহিমের দুটি, আবু সিদ্দিকের একটি ও ইদ্রিস আলীর দুটি এবং সোহাগী ইউনিয়নের মনোহরপুর গ্রামের রিপনের দুটি, শাহ্ নেওয়াজের একটি ও সিরাজুল ইসলামের একটি বসতঘর ভেঙে গেছে
১ দিন আগেপ্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের কর্মকর্তা সারোয়ার আলমকে সিলেট জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট পদে বদলি ও পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
২ দিন আগেপ্রার্থীরা জানান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যুব উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার ও প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে বিপুলসংখ্যক শূন্য পদ রয়েছে। অথচ সরকারি উদাসীনতার কারণে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার সুপারিশপ্রাপ্তরা নিয়োগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। এর ফলে দেশের সামগ্রিক প্রশাসনিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। একদিকে শূন্যপদ বাড়ছে, অন্যদি
২ দিন আগে