পটুয়াখালী প্রতিনিধি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ঢাকা যাত্রাবাড়ি এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত মো. আশিকুর রহমান হৃদয়ের (১৭) স্বজনদের সহানুভুতি জ্ঞাপন করেন তাদের বাড়িতে যান পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মাদ আরেফীন।
রোববার দুপুরে হৃদয়ের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার পশ্চিম যৌতা গ্রামের জেলা প্রশাসক পৌঁছালে হৃদয়ের বাবা আনসার হাওলাদার কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় জেলা প্রশাসক তাকে সান্তনা দেন। এ সময় তিনি হৃদয়ের বাবাকে একটি নতুন রিকশা দেন।
এ সময় জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মাদ আরেফীন জুলাই আন্দোলনে আহত হৃদয়ের আরেক ভাইকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাবার পরামর্শ দেন । এজন্য তিনি কিছু নগদ অর্থ সহায়তাও দেন।
হৃদয়ের বাবা আনসার হাওলাদার বলেন, আহত হওয়ার ২/৩ মাস পর তাদের এলাকার বাসিন্দা জামায়তের কেন্দ্রীয় নেতা শফিকুল ইসলাম মাসুদ ওর চিকিৎসার জন্য ৫ হাজার টাকা দিয়েছিল। আর মারা যাওয়ার পর বাউফল উপজেলা সহকারী কমিশরার (ভূমি) বাড়ি এসে দাফন-কাফনের জন্য ২০ হাজার টাকা দিয়েছিলেন।
হৃদয়ের পরিবার জানায়, হৃদয় ঢাকায় শ্রমিকের কাজ করতেন। জুলাই বিপ্লবে ঢাকার রাজপথে আন্দোলনে অংশ নেন। ১৮ জুলাই যাত্রাবাড়ি এলাকায় পুলিশের গুলিতে গুরুতর আহত হন। তার মাথায় তিনটি গুলিবিদ্ধ হন। তখন স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের ভয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে চিকিৎসা নেন। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়। চিকিৎসকরা তার মাথা থেকে ২টি গুলি বের করতে পারলেও আশঙ্কাজনক হওয়ায় একটি গুলি বের করতে পারেনি। এতে পুরোপুরি সুস্থ্য হতে পারেনি হৃদয়। বিভিন্ন সময় অস্থির হয়ে পড়তেন। প্রচণ্ড জ্বর উঠত। বুধবার হৃদয় অসুস্থ্য হয়ে পড়েন। পরে তাকে গত শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। বিকেল ৪টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ঢাকা যাত্রাবাড়ি এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত মো. আশিকুর রহমান হৃদয়ের (১৭) স্বজনদের সহানুভুতি জ্ঞাপন করেন তাদের বাড়িতে যান পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মাদ আরেফীন।
রোববার দুপুরে হৃদয়ের বাড়ি পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার পশ্চিম যৌতা গ্রামের জেলা প্রশাসক পৌঁছালে হৃদয়ের বাবা আনসার হাওলাদার কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় জেলা প্রশাসক তাকে সান্তনা দেন। এ সময় তিনি হৃদয়ের বাবাকে একটি নতুন রিকশা দেন।
এ সময় জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মাদ আরেফীন জুলাই আন্দোলনে আহত হৃদয়ের আরেক ভাইকে চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যাবার পরামর্শ দেন । এজন্য তিনি কিছু নগদ অর্থ সহায়তাও দেন।
হৃদয়ের বাবা আনসার হাওলাদার বলেন, আহত হওয়ার ২/৩ মাস পর তাদের এলাকার বাসিন্দা জামায়তের কেন্দ্রীয় নেতা শফিকুল ইসলাম মাসুদ ওর চিকিৎসার জন্য ৫ হাজার টাকা দিয়েছিল। আর মারা যাওয়ার পর বাউফল উপজেলা সহকারী কমিশরার (ভূমি) বাড়ি এসে দাফন-কাফনের জন্য ২০ হাজার টাকা দিয়েছিলেন।
হৃদয়ের পরিবার জানায়, হৃদয় ঢাকায় শ্রমিকের কাজ করতেন। জুলাই বিপ্লবে ঢাকার রাজপথে আন্দোলনে অংশ নেন। ১৮ জুলাই যাত্রাবাড়ি এলাকায় পুলিশের গুলিতে গুরুতর আহত হন। তার মাথায় তিনটি গুলিবিদ্ধ হন। তখন স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের ভয়ে লুকিয়ে লুকিয়ে চিকিৎসা নেন। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা দেওয়া হয়। চিকিৎসকরা তার মাথা থেকে ২টি গুলি বের করতে পারলেও আশঙ্কাজনক হওয়ায় একটি গুলি বের করতে পারেনি। এতে পুরোপুরি সুস্থ্য হতে পারেনি হৃদয়। বিভিন্ন সময় অস্থির হয়ে পড়তেন। প্রচণ্ড জ্বর উঠত। বুধবার হৃদয় অসুস্থ্য হয়ে পড়েন। পরে তাকে গত শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়। বিকেল ৪টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে কীভাবে ফি নেওয়া হবে—সে বিষয়ে সরকারের একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা থাকা উচিত। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো নির্দিষ্ট নীতিমালা নেই, যা থাকাটা প্রয়োজন।
১২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক করোনা রোগী বাথরুমে পড়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের বাথরুমে পড়ে তিনি মারা যান। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হার্ট এটাকে তিনি মারা যেতে পারেন বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকরা।
১৪ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের স্থানীয় এক নেতার ছেলের আকিকায় আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের। ওই সাতজন আমন্ত্রণ গ্রহণ করে মঙ্গলবার রাতে সেখানে হাজির হন। গোপন সূত্রে পুলিশ খবর পেলে সেখানে গিয়ে সাতজনকে গ্রেপ্তার করে।
১ দিন আগেপুলিশ ও জেলা বিএনপি সূত্র জানিয়েছে, দুই বছর আগে বিএনপি কার্যালয় ভাঙচুরের ওই ঘটনায় নেত্রকোনা সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের আমলী কেশবপুর গ্রামের আব্দুল হাইয়ের ছেলে সুমন মিয়া গত ১১ মে নেত্রকোনা মডেল থানায় মামলা করেন।
১ দিন আগে