
পটুয়াখালী প্রতিনিধি

জুলাই হত্যা মামলা নিয়ে বাণিজ্যের অভিযোগে পটুয়াখালী সদর উপজেলার বিএনপির সদস্য ও মাদারবুনিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবু হানিফ এবং সদর উপজেলা বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক আইনজীবী মশিউর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ নোটিশ) দিয়েছে জেলা বিএনপি। তাদের নোটিশের জবাব দিতে সময় দেওয়া হয়েছে দুই দিন। তারা দুজন সম্পর্কে বাবা-ছেলে।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী মজিবুর রহমান টোটনের সেই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর চিঠিতে বলা হয়েছে, আপনাদের বিরুদ্ধে জুলাই হত্যা মামলা নিয়ে বাণিজ্যের গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ধরনের কাজ সংগঠনের শৃঙ্খলা, নীতি ও আদর্শের পরিপন্থি। এ প্রেক্ষাপটে কেন আপনাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের কাছে লিখিতভাবে জবাব দিতে হবে।
শোকজ নোটিশের বিষয়ে জানতে চাইলে মশিউর রহমান বলেন, তিনি ও তার বাবা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তারা নোটিশের জবাব দেবেন। সেখানেই বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হবে।
স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার পতনেরর দিন ঢাকার মেরুল বাড্ডা এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের চারাবুনিয়া গ্রামের আবু রায়হান। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে তার দাফন হয়। এর আট মাস পর আবু রায়হানের বাবা কালাম হোসেন মামলা করেন।
ওই মামলায় নাম উল্লেখ করে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সেলিম ও মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিনসহ ২২৪ জনকে আসামি করা হয়।
পরে মামলার বাদী কামাল হোসেনের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে তিনি বলেন, পটুয়াখালী সদর উপজেলা বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান তাকে (মামলার বাদীকে) রায়হানের মৃত্যু সনদ নিতে জন্য ঢাকায় যেতে বলেন। কামাল হোসেন ঢাকায় গেলে মশিউর সাদা কাগজে তার অনেকগুলো সেই নেন। কয়েকদিন পর কামাল জানতে পারেন, তার ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা হয়েছে। তবে মামলায় কাকে কাকে বা কতজনকে আসামি করা হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু জানেন না বলে দাবি করেন।
কামাল হোসেনের অভিযোগ, সাদা কাগজে তার নেওয়া সই ব্যবহার করে মশিউর মামলা করে থাকতে পারেন। এখন নিজেদের স্বার্থ ও উদ্দেশ্য পূরণে মশিউর ওই মামলায় স্থানীয়দের আসামি করেন এবং মামলা থেকে নাম বাদ দেওয়ার জন্যও বাণিজ্য করেন।

জুলাই হত্যা মামলা নিয়ে বাণিজ্যের অভিযোগে পটুয়াখালী সদর উপজেলার বিএনপির সদস্য ও মাদারবুনিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবু হানিফ এবং সদর উপজেলা বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক আইনজীবী মশিউর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ নোটিশ) দিয়েছে জেলা বিএনপি। তাদের নোটিশের জবাব দিতে সময় দেওয়া হয়েছে দুই দিন। তারা দুজন সম্পর্কে বাবা-ছেলে।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আইনজীবী মজিবুর রহমান টোটনের সেই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর চিঠিতে বলা হয়েছে, আপনাদের বিরুদ্ধে জুলাই হত্যা মামলা নিয়ে বাণিজ্যের গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ধরনের কাজ সংগঠনের শৃঙ্খলা, নীতি ও আদর্শের পরিপন্থি। এ প্রেক্ষাপটে কেন আপনাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সশরীরে উপস্থিত হয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের কাছে লিখিতভাবে জবাব দিতে হবে।
শোকজ নোটিশের বিষয়ে জানতে চাইলে মশিউর রহমান বলেন, তিনি ও তার বাবা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছেন। তবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তারা নোটিশের জবাব দেবেন। সেখানেই বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হবে।
স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে শেখ হাসিনা সরকার পতনেরর দিন ঢাকার মেরুল বাড্ডা এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত হন সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের চারাবুনিয়া গ্রামের আবু রায়হান। ৬ আগস্ট নিজ বাড়িতে তার দাফন হয়। এর আট মাস পর আবু রায়হানের বাবা কালাম হোসেন মামলা করেন।
ওই মামলায় নাম উল্লেখ করে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ সেলিম ও মোহাম্মদ ওয়াকিল উদ্দিনসহ ২২৪ জনকে আসামি করা হয়।
পরে মামলার বাদী কামাল হোসেনের একটি ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে তিনি বলেন, পটুয়াখালী সদর উপজেলা বিএনপির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক মশিউর রহমান তাকে (মামলার বাদীকে) রায়হানের মৃত্যু সনদ নিতে জন্য ঢাকায় যেতে বলেন। কামাল হোসেন ঢাকায় গেলে মশিউর সাদা কাগজে তার অনেকগুলো সেই নেন। কয়েকদিন পর কামাল জানতে পারেন, তার ছেলের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা হয়েছে। তবে মামলায় কাকে কাকে বা কতজনকে আসামি করা হয়েছে, সে বিষয়ে কিছু জানেন না বলে দাবি করেন।
কামাল হোসেনের অভিযোগ, সাদা কাগজে তার নেওয়া সই ব্যবহার করে মশিউর মামলা করে থাকতে পারেন। এখন নিজেদের স্বার্থ ও উদ্দেশ্য পূরণে মশিউর ওই মামলায় স্থানীয়দের আসামি করেন এবং মামলা থেকে নাম বাদ দেওয়ার জন্যও বাণিজ্য করেন।

রাজশাহীতে মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ছেলে তাওসিফ রহমান সুমন (১৮) হত্যা মামলার প্রধান আসামি লিমন মিয়ার আরও ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজশাহী মহানগর আদালত-৫ এর বিচারক আশিকুর রহমান এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন শিক্ষার্থীর ওপর হামলা ও দুজনকে মারধরের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে রাজশাহী-নাটোর মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজলা গেটে তারা মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে এবং আন্দোলন চালান।
২০ ঘণ্টা আগে
হরতালের সমর্থনে আন্দোলনকারীরা রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপা, তবলছড়ি, দোয়েল চত্বরসহ ৮ থেকে ১০টি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অবস্থান নিয়েছেন।
১ দিন আগে
সংবাদ সম্মেলনের লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, দেশের সব চাকরির নিয়োগে সরকার ৭ শতাংশ কোটা নির্ধারণ করে দিলেও রাঙামাটি জেলা পরিষদ সেই বিধান না মেনে নিয়োগ পরীক্ষার শুরু করেছে। ফলে মেধাবীরা বঞ্চিত হবে।
২ দিন আগে