পটুয়াখালী প্রতিনিধি
২০০২ সালের পর এই প্রথম তথা দীর্ঘ ২৩ বছর পর পটুয়াখালীতে জেলা বিএনপির সম্মেলন হতে যাচ্ছে আজ বুধবার (২ জুলাই)। বহুল প্রতীক্ষিত এ সম্মেলন ঘিরে জেলার নেতাকর্মীদের মধ্যে বইছে উৎসবের আমেজ। সম্মেলন ঘিরে ব্যাপক প্রস্তুতিও চলছে। জেলা বিএনপির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক কে হচ্ছেন, তা নিয়েও চলছে ব্যাপক আলোচনা।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী, আজকের এ সম্মেলনে জেলার আট উপজেলা, পাঁচ পৌর ও আহ্বায়ক ইউনিটসহ মোট ১৪টি ইউনিটের প্রায় দেড় হাজার কাউন্সিলর গোপন ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন।
পটুয়াখালীতে দীর্ঘদিন ধরে জেলা বিএনপি দুটি বলয়ে বিভক্ত। এক পক্ষে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহসভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও তার অনুসারীরা। আরেক পক্ষে রয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টি ও তার সমর্থকরা।
এই দুপক্ষের অনুসারীরা সম্মেলন ঘিরে নিজেদের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিয়ে ডিজিটাল পোস্টার, ব্যানার, প্লাকার্ডসহ নানা কৌশলে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানসহ গ্রামগঞ্জেও এই প্রচার ছড়িয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, জেলা বিএনপির নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনে সভাপতি পদে সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকায় রয়েছেন বর্তমান জেলা কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রশিদ চুন্নু মিয়া, সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টি এবং সদস্য মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ পান্না। পান্নাকে আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
সাধারণ সম্পাদক পদে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মো. মজিবুর রহমান টোটন ও দেলোয়ার হোসেন নান্নু, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বশির আহমেদ মৃধা এবং জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তৌফিক আলী খান কবিরের নাম প্রচারে রয়েছে।
মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ পান্না বলেন, এ সম্মেলনে আমি সভাপতি প্রার্থী। সংগ্রাম-আদর্শ ও সততার কারণে এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মানুষ হিসেবে আমার পরিচিতি রয়েছে। আমি আত্মবিশ্বাসী, দলের একজন নিবেদিত ও পরীক্ষিত কর্মী হিসেবে জেলা সভাপতি পদে ১৪টি ইউনিটের কাউন্সিলরদের ভোট পাব।
সম্মেলন সামনে রেখে পটুয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের মিছিল। ছবি: রাজনীতি ডটকম
তবে বিভক্তির অভিযোগ অস্বীকার করছেন বর্তমান জেলা বিএনপির সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার। তিনি বলেন, বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক পরিবার। এখানে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে সেটি কোনো বিভাজন নয়।
কোন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন— জানতে চাইলে স্নেহাংশু বলেন, আমি মাঠে থেকে রাজনীতি করেছি। সব আন্দোলনে সক্রিয় ছিলাম। দলের সব স্তরের নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম। আমি দলের একজন কর্মী। তাই দলের সবার পাশে দাঁড়ানোর আমার দায়িত্ব ছিল। আমি কোন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব, সেটি নির্ভর করছে তৃণমূল নেতাকর্মীদের সিদ্ধান্তের ওপর।
গত ২৪ জুন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক চিঠিতে এই সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। সার্বিক প্রস্তুতি নিতে চিঠি পাঠানো হয় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুর রশিদ চুন্নু মিয়া ও সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার বরাবর।
স্নেহাংশু সরকার কুট্টি বলেন, ২৪ জুন সম্মেলনের জন্য কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে সম্মেলন আয়োজনের চিঠি পেয়েছি। আমরা সম্মেলন সফল করতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিচ্ছি।
চিঠিতে বলা হয়, ২ জুলাই সকাল ১০টায় পটুয়াখালীর শেরেবাংলা সড়কের জিমনেশিয়ামে পটুয়াখালী জেলা বিএনপির সম্মেলন হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন তিনি।
সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু। বিশেষ অতিথি থাকবেন কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল বিভাগ) আকন কুদ্দুসুর রহমান ও মাহাবুল হক নান্নু, কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশারফ হোসেন ও সদস্য মো. হাসান মামুনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
স্থানীয় নেতারা জানিয়েছেন, সম্মেলন সফল করতে গত কয়েক দিন ধরে অনুষ্ঠিত হয়ছে নেতাকর্মীদের সভা-সমাবেশ। অনুষ্ঠানস্থলের সব প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। জেলা জুড়ে সড়কে সড়কে শোভা পাচ্ছে নেতাদের পোস্টার-ব্যানার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও চলছে প্রচার।
দলীয় সূত্র জানায়, জেলা বিএনপির সবশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০২ সালের ১৫ এপ্রিল। ওই সম্মেলনে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে সভাপতি ও স্নেহাংশু সরকার কুট্টিকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি গঠন করা হয়।
পরে ২০১৩ সালের ১৪ মে পটুয়াখালী জেলা বিএনপির ১৭১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ একটি কমিটি অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় কমিটি। ওই কমিটির সভাপতি হন সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক করা হয় এম এ রব মিয়াকে। এই কমিটি ২০২০ সালের ২ নভেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ৩ নভেম্বর ৩১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন হয়। অনুমোদিত এই কমিটিই পাঁচ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছে।
২০০২ সালের পর এই প্রথম তথা দীর্ঘ ২৩ বছর পর পটুয়াখালীতে জেলা বিএনপির সম্মেলন হতে যাচ্ছে আজ বুধবার (২ জুলাই)। বহুল প্রতীক্ষিত এ সম্মেলন ঘিরে জেলার নেতাকর্মীদের মধ্যে বইছে উৎসবের আমেজ। সম্মেলন ঘিরে ব্যাপক প্রস্তুতিও চলছে। জেলা বিএনপির সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক কে হচ্ছেন, তা নিয়েও চলছে ব্যাপক আলোচনা।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী, আজকের এ সম্মেলনে জেলার আট উপজেলা, পাঁচ পৌর ও আহ্বায়ক ইউনিটসহ মোট ১৪টি ইউনিটের প্রায় দেড় হাজার কাউন্সিলর গোপন ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব নির্বাচন করবেন।
পটুয়াখালীতে দীর্ঘদিন ধরে জেলা বিএনপি দুটি বলয়ে বিভক্ত। এক পক্ষে রয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সহসভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী ও তার অনুসারীরা। আরেক পক্ষে রয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টি ও তার সমর্থকরা।
এই দুপক্ষের অনুসারীরা সম্মেলন ঘিরে নিজেদের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা দিয়ে ডিজিটাল পোস্টার, ব্যানার, প্লাকার্ডসহ নানা কৌশলে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানসহ গ্রামগঞ্জেও এই প্রচার ছড়িয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, জেলা বিএনপির নতুন নেতৃত্ব নির্বাচনে সভাপতি পদে সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকায় রয়েছেন বর্তমান জেলা কমিটির আহ্বায়ক আব্দুর রশিদ চুন্নু মিয়া, সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার কুট্টি এবং সদস্য মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ পান্না। পান্নাকে আলতাফ হোসেন চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
সাধারণ সম্পাদক পদে জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মো. মজিবুর রহমান টোটন ও দেলোয়ার হোসেন নান্নু, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি মনিরুল ইসলাম লিটন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বশির আহমেদ মৃধা এবং জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তৌফিক আলী খান কবিরের নাম প্রচারে রয়েছে।
মাকসুদ আহমেদ বায়েজীদ পান্না বলেন, এ সম্মেলনে আমি সভাপতি প্রার্থী। সংগ্রাম-আদর্শ ও সততার কারণে এলাকায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন মানুষ হিসেবে আমার পরিচিতি রয়েছে। আমি আত্মবিশ্বাসী, দলের একজন নিবেদিত ও পরীক্ষিত কর্মী হিসেবে জেলা সভাপতি পদে ১৪টি ইউনিটের কাউন্সিলরদের ভোট পাব।
সম্মেলন সামনে রেখে পটুয়াখালী জেলা বিএনপির নেতাকর্মীদের মিছিল। ছবি: রাজনীতি ডটকম
তবে বিভক্তির অভিযোগ অস্বীকার করছেন বর্তমান জেলা বিএনপির সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার। তিনি বলেন, বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক পরিবার। এখানে নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে সেটি কোনো বিভাজন নয়।
কোন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন— জানতে চাইলে স্নেহাংশু বলেন, আমি মাঠে থেকে রাজনীতি করেছি। সব আন্দোলনে সক্রিয় ছিলাম। দলের সব স্তরের নেতাকর্মীদের পাশে ছিলাম। আমি দলের একজন কর্মী। তাই দলের সবার পাশে দাঁড়ানোর আমার দায়িত্ব ছিল। আমি কোন পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব, সেটি নির্ভর করছে তৃণমূল নেতাকর্মীদের সিদ্ধান্তের ওপর।
গত ২৪ জুন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা এক চিঠিতে এই সম্মেলনের তারিখ ঘোষণা করা হয়। সার্বিক প্রস্তুতি নিতে চিঠি পাঠানো হয় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবদুর রশিদ চুন্নু মিয়া ও সদস্য সচিব স্নেহাংশু সরকার বরাবর।
স্নেহাংশু সরকার কুট্টি বলেন, ২৪ জুন সম্মেলনের জন্য কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে সম্মেলন আয়োজনের চিঠি পেয়েছি। আমরা সম্মেলন সফল করতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিচ্ছি।
চিঠিতে বলা হয়, ২ জুলাই সকাল ১০টায় পটুয়াখালীর শেরেবাংলা সড়কের জিমনেশিয়ামে পটুয়াখালী জেলা বিএনপির সম্মেলন হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হবেন তিনি।
সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু। বিশেষ অতিথি থাকবেন কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক (বরিশাল বিভাগ) আকন কুদ্দুসুর রহমান ও মাহাবুল হক নান্নু, কেন্দ্রীয় প্রশিক্ষণবিষয়ক সম্পাদক এ বি এম মোশারফ হোসেন ও সদস্য মো. হাসান মামুনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
স্থানীয় নেতারা জানিয়েছেন, সম্মেলন সফল করতে গত কয়েক দিন ধরে অনুষ্ঠিত হয়ছে নেতাকর্মীদের সভা-সমাবেশ। অনুষ্ঠানস্থলের সব প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। জেলা জুড়ে সড়কে সড়কে শোভা পাচ্ছে নেতাদের পোস্টার-ব্যানার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও চলছে প্রচার।
দলীয় সূত্র জানায়, জেলা বিএনপির সবশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০২ সালের ১৫ এপ্রিল। ওই সম্মেলনে তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরীকে সভাপতি ও স্নেহাংশু সরকার কুট্টিকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি গঠন করা হয়।
পরে ২০১৩ সালের ১৪ মে পটুয়াখালী জেলা বিএনপির ১৭১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ একটি কমিটি অনুমোদন দেয় কেন্দ্রীয় কমিটি। ওই কমিটির সভাপতি হন সাবেক মন্ত্রী আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক করা হয় এম এ রব মিয়াকে। এই কমিটি ২০২০ সালের ২ নভেম্বর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। ৩ নভেম্বর ৩১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি গঠন হয়। অনুমোদিত এই কমিটিই পাঁচ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করে আসছে।
আরএমপির অতিরিক্ত উপকমিশনার (ফোর্স) সাবিনা ইয়াসমিন জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পর সহিংসতার ঘটনায় আরএমপির বিভিন্ন থানায় ২৯টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয়েছে ২ হাজার ১৭৩ জনকে, আর অজ্ঞাতনামা আসামি ৭ হাজার ৬৬৫ জন। ইতোমধ্যে ৪৭৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যাদের মধ্যে এজাহারভুক
১ দিন আগেযশোর শহরের সার্কিট হাউজপাড়ায় একটি নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের কার্নিশ ধসে পড়ে দুই প্রকৌশলীসহ ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। মরদেহগুলো যশোর সদর হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
১ দিন আগে১৫ জুলাই থেকে সরকারের প্রতিক্রিয়া স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ঢাবি ও অন্যান্য ক্যাম্পাসে বিক্ষোভকারীদের উপর হামলা চালায়।
১ দিন আগেএনসিপির কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের জন্য কেবল একটি আন্দোলনের দিন নয়, এটি আমাদের আত্মত্যাগ, প্রত্যয় ও স্বপ্নের প্রতীক। দেখতে দেখতে এক বছর পার হয়ে গেছে, এই সময়ের মধ্যে এসেছে কিছু অর্জন, কিছু চ্যালেঞ্জ।“
১ দিন আগে