প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগের বিচার ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ, সংস্কার এবং গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে এ বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে এনসিপির বৃহত্তর মোহাম্মদপুর জোন।
মিছিলটি মোহাম্মদপুর টাউন হলের শহীদ পার্ক মসজিদ চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক ঘুরে শিয়া মসজিদের টোকিও স্কয়ারে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় তাদের ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়।
এর আগে শহীদ পার্ক মসজিদ চত্বরে মিছিলপূর্ব সমাবেশ করে দলটির নেতাকর্মীরা।
সমাবেশে এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব আকরাম হোসাইন বলেন, আমরা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, মোহাম্মদপুরে ২০-৩০ জন শহীদ হয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের গেজেট যেমন প্রকাশ করা হয়নি, তেমনি খুনিদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। আওয়ামী লীগকে মোহাম্মদপুরে গ্রেপ্তার করতে হলে আলাদা কোনো আইন দরকার নেই। তাদের নামে মামলা হয়েছে, সেই মামলা অনুযায়ী এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। যেই ছাত্র-জনতা মোহাম্মদপুর থেকে সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ বাহিনীকে বিতাড়িত করেছে, সেই ছাত্র-জনতা আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের বিচার নিশ্চিত করবে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক ইমরান ইমন বলেন, আওয়ামী লীগের দোসর, প্রেতাত্মারা এখনো বিভিন্ন জায়গায় রাজপথে নামার সাহস করছে। আমাদের শহীদ ভাইদের রক্ত এখনো শুকায়নি, আর এ গণহত্যাকারী দল রাজপথে আস্ফালন করছে। আমরা এনসিপির পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই, আওয়ামী লীগের কোনো প্রকার আস্ফালন এনসিপি এবং দেশের মানুষ বরদাস্ত করবে না। যাদের হাতে আমাদের শহীদ ভাইদের রক্তের দাগ লেগে আছে, যারা আমাদের ভাইদের খুন করেছে, গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, নির্যাতন-নিপীড়নের রাজনীতি করেছে, সেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে কোনো প্রকার রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার রাখে না।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব জয়নাল আবেদিন শিশির বলেন, যে বাংলাদেশে ছাত্র-জনতা থাকবে, সেই বাংলাদেশে ভারতে আরএসএস এর দোসর, জঙ্গিবাদের দোসর আওয়ামী লীগের ঠাঁই হবে না। আমরা বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগ একটি জঙ্গি সংগঠন। আমরা বর্তমান সরকারকে বলতে চাই, আপনারা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করে পুনর্বাসন করছেন। আপনারা যদি এসব দুরভিসন্ধি করেন, তাহলে আমরা আপনাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবো।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ উদ্দিন, যুগ্ম সদস্য সচিব সালাউদ্দিন সিফাত, কেন্দ্রীয় সদস্য মনজুর আল হাবিব, শহীদ সৈকতের বাবা মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মুশফিকুর রহমান জোহান, কেন্দ্রীয় সদস্য রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের বিচার ও রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ, সংস্কার এবং গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
সোমবার (২১ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর মোহাম্মদপুরে এ বিক্ষোভ মিছিলের আয়োজন করে এনসিপির বৃহত্তর মোহাম্মদপুর জোন।
মিছিলটি মোহাম্মদপুর টাউন হলের শহীদ পার্ক মসজিদ চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক ঘুরে শিয়া মসজিদের টোকিও স্কয়ারে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় তাদের ‘দালালি না রাজপথ, রাজপথ রাজপথ’, ‘আপস না সংগ্রাম, সংগ্রাম সংগ্রাম’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়।
এর আগে শহীদ পার্ক মসজিদ চত্বরে মিছিলপূর্ব সমাবেশ করে দলটির নেতাকর্মীরা।
সমাবেশে এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব আকরাম হোসাইন বলেন, আমরা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই, মোহাম্মদপুরে ২০-৩০ জন শহীদ হয়েছে। এখন পর্যন্ত তাদের গেজেট যেমন প্রকাশ করা হয়নি, তেমনি খুনিদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। আওয়ামী লীগকে মোহাম্মদপুরে গ্রেপ্তার করতে হলে আলাদা কোনো আইন দরকার নেই। তাদের নামে মামলা হয়েছে, সেই মামলা অনুযায়ী এখন পর্যন্ত আওয়ামী লীগের দোসরদের গ্রেপ্তার করা হয়নি। যেই ছাত্র-জনতা মোহাম্মদপুর থেকে সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ বাহিনীকে বিতাড়িত করেছে, সেই ছাত্র-জনতা আগামী দিনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের বিচার নিশ্চিত করবে।
এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক ইমরান ইমন বলেন, আওয়ামী লীগের দোসর, প্রেতাত্মারা এখনো বিভিন্ন জায়গায় রাজপথে নামার সাহস করছে। আমাদের শহীদ ভাইদের রক্ত এখনো শুকায়নি, আর এ গণহত্যাকারী দল রাজপথে আস্ফালন করছে। আমরা এনসিপির পক্ষ থেকে স্পষ্ট করে বলতে চাই, আওয়ামী লীগের কোনো প্রকার আস্ফালন এনসিপি এবং দেশের মানুষ বরদাস্ত করবে না। যাদের হাতে আমাদের শহীদ ভাইদের রক্তের দাগ লেগে আছে, যারা আমাদের ভাইদের খুন করেছে, গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে, নির্যাতন-নিপীড়নের রাজনীতি করেছে, সেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে কোনো প্রকার রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার রাখে না।
এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব জয়নাল আবেদিন শিশির বলেন, যে বাংলাদেশে ছাত্র-জনতা থাকবে, সেই বাংলাদেশে ভারতে আরএসএস এর দোসর, জঙ্গিবাদের দোসর আওয়ামী লীগের ঠাঁই হবে না। আমরা বিশ্বাস করি, আওয়ামী লীগ একটি জঙ্গি সংগঠন। আমরা বর্তমান সরকারকে বলতে চাই, আপনারা আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ না করে পুনর্বাসন করছেন। আপনারা যদি এসব দুরভিসন্ধি করেন, তাহলে আমরা আপনাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবো।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক আশরাফ উদ্দিন, যুগ্ম সদস্য সচিব সালাউদ্দিন সিফাত, কেন্দ্রীয় সদস্য মনজুর আল হাবিব, শহীদ সৈকতের বাবা মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম আহ্বায়ক মুশফিকুর রহমান জোহান, কেন্দ্রীয় সদস্য রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা না করে যদি তিনি দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান, সেটিও তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তবে একান্তই যদি তিনি দায়িত্ব পালনে অপারগ হন, তাহলে রাষ্ট্র তো বসে থাকবে না। রাষ্ট্র নিজ দায়িত্বে বিকল্প ব্যবস্থা নেবে।’
৯ ঘণ্টা আগেজয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, ‘আপনার মতো সচেতন নাগরিক, যিনি বিশ্বের দরবারে আমাদের গর্বিত করেছেন, আপনি নোবেলজয়ী। আপনি ব্যক্তিগত ইউনূস নন, আপনি জনগণের। আপনি বলেছেন পদত্যাগ করতে চাই, এসব দেখে আমার মন খারাপ হয়েছে। ড. ইউনূস, আপনি এই দেশের ১৮ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করেন, আমরা আপনার পদত্যাগ চাই না।’
৯ ঘণ্টা আগেফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, ‘আমি মনে করি, সরকারকে এখন থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে আলোচনায় বসতে হবে। নিয়মিত বসে এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত চাইতে হবে। কোনো ধরনের বিচ্ছিন্নতা কাম্য নয়।’
১৩ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, শুধু নির্বাচনের জন্য বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেয়নি। কাল (বৃহস্পতিবার) উপদেষ্টা পরিষদের সভার পর অনেক সময় আমরা আলোচনা করেছি। আমাদের তিনটি কঠিন দায়িত্ব- এর একটি সংস্কার, অন্যটি বিচার, আরেকটি নির্বাচন। শুধুমাত্র নির্বাচন করার জন্যই আমরা দায়িত্বটা নেইনি। আমাদের আরও দুটি দায়ি
১৩ ঘণ্টা আগে