
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে সুষ্ঠু হবে না ও আরেকটা ফ্যাসিবাদের জন্ম হবে। সেজন্য নির্বাচনের আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, জুলাই ও তার আগের গণহত্যার বিচার, মৌলিক কিছু সংস্কার, রাষ্ট্র কাঠামো ঠিক করা ও সংবিধানের কিছু সংস্কার প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আগামী ১৯ জুলাই রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামীর ‘জাতীয় সমাবেশ’ উপলক্ষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
তিনি জানান, জাতীয় সমাবেশ শান্তিপূর্ণ ও সর্বতোভাবে সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, রাজনৈতিক ময়দানে নির্বাচনকে নিরপেক্ষ করার প্রয়োজনে যে মাঠের সমতা প্রয়োজন সেই সমতা নেই। সেজন্য আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণের দাবি এই সমাবেশ থেকে জানাব। ’
তিনি বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে এবং তার আগে ফ্যাসিবাদের হাতে যারা জীবন দিয়েছেন, আহত হয়েছেন এই গণহত্যার বিচার অবিলম্বে সম্পন্ন করতে হবে। নির্বাচনের আগে মানবতাবিরোধী এসব অপরাধীর বিচার যেন জাতির সামনে দৃশ্যমান হয়, এটা এই মহাসমাবেশের অন্যতম দাবি।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘অবশ্যই নির্বাচন সুষ্ঠু করার প্রয়োজনে গণআকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় কতগুলো অরগান এবং বিভাগের মৌলিক সংস্কার শেষ করতে হবে। যদিও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশপ্রেমিক জনগণ এই দাবি তুলেছেন।’
তিনি বলেন, ‘যে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয়েছে এবং তারা কর্তৃত্ববাদী শাসনে দেশের ক্ষমতা, রাজনৈতিক, মানবিক, সাংবিধানিক সবকিছুই কেড়ে নিয়ে বর্বর একটা যুগ শাসন করেছে। এই কর্তৃত্ববাদী শাসক যেন আর তৈরি না হয়, এজন্য রাষ্ট্রের কাঠামো পরিবর্তন করতে হবে। মৌলিক এসব পয়েন্ট নির্বাচনের আগে সংস্কার শেষ করতে হবে। নির্বাচন কমিশন, সংবিধানের কিছু সংস্কার, প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য, দুর্নীতি দমন কমিশন অনেক গুরুত্বপূর্ব বিষয়। এখানে আছে জুডিশিয়ারি, পুলিশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। রাজনৈতিক দলগুলো একটা সুপারিশ দিয়েছে এবং সংস্কার কমিশন একটা সুপারিশ দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের চেষ্টা করছে। ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য জামায়াতে ইসলামী ঐকমত্য কমিশনের প্রচেষ্টায় নিরলসভাবে সময় দিয়ে যাচ্ছে এবং অবদান রেখে যাচ্ছে। আমরা মনে করি, কোনো ষড়যন্ত্র যেন এই সংস্কার কাজকে বিঘ্ন করতে না পারে।’
সংস্কার না হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না উল্লেখ করে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আওয়ামী কালো যুগে যে নির্বাচন আমরা দেখেছি- দিনের ভোট রাতে হয়েছে, ভোটকেন্দ্রে মানুষ যেতে পারেনি, এরকম নির্বাচন দেশের মানুষ মেনে নেবে না বলে আমরা মনে করি। অবশ্যই নির্বাচনের আগে এই সংস্কার শেষ করতে হবে।’

জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে সুষ্ঠু হবে না ও আরেকটা ফ্যাসিবাদের জন্ম হবে। সেজন্য নির্বাচনের আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, জুলাই ও তার আগের গণহত্যার বিচার, মৌলিক কিছু সংস্কার, রাষ্ট্র কাঠামো ঠিক করা ও সংবিধানের কিছু সংস্কার প্রয়োজন।
বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
আগামী ১৯ জুলাই রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতে ইসলামীর ‘জাতীয় সমাবেশ’ উপলক্ষে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
তিনি জানান, জাতীয় সমাবেশ শান্তিপূর্ণ ও সর্বতোভাবে সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করার জন্য যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড, রাজনৈতিক ময়দানে নির্বাচনকে নিরপেক্ষ করার প্রয়োজনে যে মাঠের সমতা প্রয়োজন সেই সমতা নেই। সেজন্য আমরা লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিতকরণের দাবি এই সমাবেশ থেকে জানাব। ’
তিনি বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানে এবং তার আগে ফ্যাসিবাদের হাতে যারা জীবন দিয়েছেন, আহত হয়েছেন এই গণহত্যার বিচার অবিলম্বে সম্পন্ন করতে হবে। নির্বাচনের আগে মানবতাবিরোধী এসব অপরাধীর বিচার যেন জাতির সামনে দৃশ্যমান হয়, এটা এই মহাসমাবেশের অন্যতম দাবি।’
জামায়াত সেক্রেটারি বলেন, ‘অবশ্যই নির্বাচন সুষ্ঠু করার প্রয়োজনে গণআকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় কতগুলো অরগান এবং বিভাগের মৌলিক সংস্কার শেষ করতে হবে। যদিও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর দেশপ্রেমিক জনগণ এই দাবি তুলেছেন।’
তিনি বলেন, ‘যে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয়েছে এবং তারা কর্তৃত্ববাদী শাসনে দেশের ক্ষমতা, রাজনৈতিক, মানবিক, সাংবিধানিক সবকিছুই কেড়ে নিয়ে বর্বর একটা যুগ শাসন করেছে। এই কর্তৃত্ববাদী শাসক যেন আর তৈরি না হয়, এজন্য রাষ্ট্রের কাঠামো পরিবর্তন করতে হবে। মৌলিক এসব পয়েন্ট নির্বাচনের আগে সংস্কার শেষ করতে হবে। নির্বাচন কমিশন, সংবিধানের কিছু সংস্কার, প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতির ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য, দুর্নীতি দমন কমিশন অনেক গুরুত্বপূর্ব বিষয়। এখানে আছে জুডিশিয়ারি, পুলিশ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন। রাজনৈতিক দলগুলো একটা সুপারিশ দিয়েছে এবং সংস্কার কমিশন একটা সুপারিশ দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্যের চেষ্টা করছে। ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য জামায়াতে ইসলামী ঐকমত্য কমিশনের প্রচেষ্টায় নিরলসভাবে সময় দিয়ে যাচ্ছে এবং অবদান রেখে যাচ্ছে। আমরা মনে করি, কোনো ষড়যন্ত্র যেন এই সংস্কার কাজকে বিঘ্ন করতে না পারে।’
সংস্কার না হলে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না উল্লেখ করে গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘আওয়ামী কালো যুগে যে নির্বাচন আমরা দেখেছি- দিনের ভোট রাতে হয়েছে, ভোটকেন্দ্রে মানুষ যেতে পারেনি, এরকম নির্বাচন দেশের মানুষ মেনে নেবে না বলে আমরা মনে করি। অবশ্যই নির্বাচনের আগে এই সংস্কার শেষ করতে হবে।’

মির্জা আব্বাস বলেন, বিএনপি ও খালেদা জিয়ার হাতে গণতন্ত্র স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিরাপদ।, সতের বছর পর যখন গণতন্ত্রের স্বাদ পেতে শুরু করেছে দেশ তখন একটি দল ষড়যন্ত্র শুরু করছে।
২১ ঘণ্টা আগে
জামায়াত আমির বলেন, অতীতের সরকারগুলো শুধু আশ্বাস দিয়েছে; কিন্তু আমরা কাজে প্রমাণ করতে চাই। তিনি বলেন, আমরা একই ভাষায় কথা বলি, আমরা এক জাতি-সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে যাবে।
১ দিন আগে
হাসপাতাল এলাকায় নেতাকর্মীদের ভিড় না করার অনুরোধ জানিয়ে রিজভী বলেন, নেত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা ও আবেগ সে কারণে তারা (নেতাকর্মীরা) যাচ্ছেন। কিন্তু ভিড় করতে গিয়ে অন্যান্য রোগীদের চিকিৎসায় বিঘ্ন ঘটানো যাবো না। যারা ভিড় করছেন, অবস্থান করছেন তাদের ভিড়ের কারণে হাসপাতালের স্বাভাবিক কার্যক্রম বিঘ্ন হচ্ছে। আপনাদের
১ দিন আগে
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে সারজিস আলম এ সময় বলেন, "আমরা কারো সঙ্গে বিবাদে জড়াবো না। তবে কেউ যদি উস্কানি দেয় বা সংঘাতের সৃষ্টি করতে আসে, আমরা তাদের ছাড়ও দেবো না।"
১ দিন আগে