প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
এই মুহূর্তে বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল বলে দাবি করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে বড় দল হিসেবে বিএনপির দায়িত্ব যেমন বেশি তেমনি ছাড় দেওয়ার মানসিকতাও বেশি থাকতে হবে বলে নেতাকর্মীদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি।
বুধবার (২ জুলাই) বিকেলে পটুয়াখালী জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
সংস্কার প্রশ্নে বিএনপি ছাড় দিয়েছে জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, সংস্কার প্রস্তাবনা নিয়ে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা করছে সরকার। প্রত্যেকটি দলেরই নিজস্ব আদর্শ ও লক্ষ্য রয়েছে। কিছু মিডিয়ার বিএনপি সংস্কার মানছে না, এমনটা বলা হচ্ছে। কিন্তু সত্যটা হলো সংস্কার প্রশ্নে বিএনপি অনেক বিষয়ে ছাড় দিয়েছে।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। বড় হলে সমস্যাও বেশি, দায়িত্ব অনেক, স্যাক্রিফাইসটাও বেশি। গণতন্ত্র যখনই হুমকির মুখে পড়েছে, তখনই বিএনপি রাজপথে নেমেছে–এই ঐতিহ্যকে সামনে রেখেই দলকে আরও সুসংগঠিত করা হচ্ছে।
সবাইকে সহনশীল হওয়ার তাগিদ দিয়ে বলেন, গণতন্ত্র মানেই মতপার্থক্য থাকবে। বড় দল হিসেবে একমত না হলেও অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতকে সম্মান দিতে হবে। দলগুলোর সাথে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করতে হবে। গণতন্ত্রের জন্য সহনশীলতা থাকতে হবে।
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপির সব ক্ষমতার উৎস জনগণ। দল হিসেবে আমাদের নীতি ও আদর্শ নিয়ে জনগণের কাছে যেতে হবে। আমাদের নেতাকর্মীদের বলছি, জনগণের সঙ্গে থাকুন, জনগণকেই পাশে রাখুন।
তারেক রহমান বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক ভিত্তি যদি শক্ত করতে হয়, তবে বিএনপিকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। ভিন্নমতকে সহনশীলতা ও সম্মান দেখিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে পৌঁছানোই হবে দলের পথ।
নেতাকর্মীদের সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, একজনের অপকর্মের দায় যেন পুরো দলকে না বহন করতে হয়। দলের সুনাম নষ্ট হয় এমন কাজ থেকে সবাইকে বিরত থাকতে হবে। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা ও তাদের প্রত্যাশার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কাজ করাই হবে দলের মূল দায়িত্ব।
খুব শিগগিরই দেশে ফেরার আশা প্রকাশ করেন তারেক রহমান। মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে যাতে কেউ ষড়যন্ত্র করতে না পারে সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
এই মুহূর্তে বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল বলে দাবি করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে বড় দল হিসেবে বিএনপির দায়িত্ব যেমন বেশি তেমনি ছাড় দেওয়ার মানসিকতাও বেশি থাকতে হবে বলে নেতাকর্মীদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন তিনি।
বুধবার (২ জুলাই) বিকেলে পটুয়াখালী জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
সংস্কার প্রশ্নে বিএনপি ছাড় দিয়েছে জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, সংস্কার প্রস্তাবনা নিয়ে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা করছে সরকার। প্রত্যেকটি দলেরই নিজস্ব আদর্শ ও লক্ষ্য রয়েছে। কিছু মিডিয়ার বিএনপি সংস্কার মানছে না, এমনটা বলা হচ্ছে। কিন্তু সত্যটা হলো সংস্কার প্রশ্নে বিএনপি অনেক বিষয়ে ছাড় দিয়েছে।
নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল। বড় হলে সমস্যাও বেশি, দায়িত্ব অনেক, স্যাক্রিফাইসটাও বেশি। গণতন্ত্র যখনই হুমকির মুখে পড়েছে, তখনই বিএনপি রাজপথে নেমেছে–এই ঐতিহ্যকে সামনে রেখেই দলকে আরও সুসংগঠিত করা হচ্ছে।
সবাইকে সহনশীল হওয়ার তাগিদ দিয়ে বলেন, গণতন্ত্র মানেই মতপার্থক্য থাকবে। বড় দল হিসেবে একমত না হলেও অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতকে সম্মান দিতে হবে। দলগুলোর সাথে আলোচনা করে সমস্যার সমাধান করতে হবে। গণতন্ত্রের জন্য সহনশীলতা থাকতে হবে।
ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপির সব ক্ষমতার উৎস জনগণ। দল হিসেবে আমাদের নীতি ও আদর্শ নিয়ে জনগণের কাছে যেতে হবে। আমাদের নেতাকর্মীদের বলছি, জনগণের সঙ্গে থাকুন, জনগণকেই পাশে রাখুন।
তারেক রহমান বলেন, দেশের গণতান্ত্রিক ভিত্তি যদি শক্ত করতে হয়, তবে বিএনপিকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। ভিন্নমতকে সহনশীলতা ও সম্মান দেখিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে পৌঁছানোই হবে দলের পথ।
নেতাকর্মীদের সতর্ক করে দিয়ে তিনি বলেন, একজনের অপকর্মের দায় যেন পুরো দলকে না বহন করতে হয়। দলের সুনাম নষ্ট হয় এমন কাজ থেকে সবাইকে বিরত থাকতে হবে। জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা ও তাদের প্রত্যাশার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কাজ করাই হবে দলের মূল দায়িত্ব।
খুব শিগগিরই দেশে ফেরার আশা প্রকাশ করেন তারেক রহমান। মানুষের ভোটাধিকার নিয়ে যাতে কেউ ষড়যন্ত্র করতে না পারে সে বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান তিনি।
শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি বলেন, পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে তারেক রহমান স্পষ্টভাবে বলেছেন, পৃথিবীর অনেক দেশেই পিআর পদ্ধতি আছে। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটা সম্ভব না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই মুহুর্তে আমরা যদি সেই পিআর পদ্ধতিতে যাই তাহলে নিজেদের মধ্যে একটি বড় ধরনের বিভেদ-বিভাজন তৈরি হবে। ফ্যাসিস্ট এখা
৮ ঘণ্টা আগেরিজভী আরও বলেন, একজন মানুষ দীর্ঘদিন এলাকায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে করতে নেতা হন। অথচ আনুপাতিক ভোটে তাকে নয়, দলকে ভোট দিতে হবে। এরপর দল থেকে বাছাই করে এমপি ঘোষণা করা হবে। তাহলে তো আরও বেশি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেওয়া হবে। স্থানীয় পর্যায়ে আর কোনো নেতৃত্ব থাকবে না, স্থানীয় পর্যায়ে আর কেউ নিজেকে
১১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, সরকারের এমন সব পদক্ষেপ নেওয়া উচিত, যা দেশ ও জনগণের কল্যাণ বয়ে আনে।
১২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন না হলে ছোট দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা কঠিন। এ পদ্ধতিতে ইসলামি দল বা বাম দল, এমনকি নতুন দল এনসিপিরও সংসদে কিছু আসন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকায় এবং জাতীয় পার্টিকে সরকার এড়িয়ে চলায় পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে
১৬ ঘণ্টা আগে