প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
কোনো ধরনের সংকটময় পরিস্থিতি তৈরি হলেই কেবল প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোকে ডেকে নিয়ে ঐক্য দেখান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। তবে সরকার এসব দলের পরামর্শ গ্রহণ না করলে পরে ডাকলেও সাড়া দেবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি।
বুধবার (২৩ জুলাই) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ দিন বিকেলে ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠক শেষে সিপিবি সাধারণ সম্পাদক প্রিন্স বলেন, দেশে সংকট হলেই শুধু প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডাকেন। দেখান, সবাই একমত। কিন্তু আমাদের কোনো পরামর্শ শোনা হয় না। এরপর থেকে সরকার আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর পরামর্শ গ্রহণ না করলে আর এমন আহ্বানে সাড়া দেবো না।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাতে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে সমসাময়িক নানা ইস্যু নিয়ে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। এরপর বুধবার বিকেলে তিনি আরও ১৩ দল ও জোটের সঙ্গে বৈঠক করলেন।
মঙ্গলবারের বৈঠকের পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ব্রিফিং করে বলেছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য নিয়ে প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো একসঙ্গে এ ধরনের কর্মসূচি পালন করলে জনগণ ঐক্যের বার্তা পাবে।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, বৈঠকে চার দলের শীর্ষ নেতারাই ফ্যাসিবাদ প্রসঙ্গে অটুট ঐক্যের কথা জানান৷ সরকারের পাশে থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সরকারকে আরও শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানান।
বুধবারের বৈঠক শেষে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক বলেন, গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচির আগে কেন উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া হলো, সে প্রশ্ন বৈঠকে তুলেছি। অনেকে মনে করেন, এনসিপি প্রধান উপদেষ্টার প্রশ্রয়ে আছে। এসব নিয়ে বৈঠকে কথা হয়েছে। সচিবালয়ে বিক্ষোভের ঘটনায় পুলিশি হামলার ঘটনা কেন ঘটল, সে প্রশ্নও উঠেছে।
রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, জনগণকে সুশাসন দিতে না পারলে জনগণের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হবে। কেউ কেউ বলতে পারে, ‘আগের সময়েই ভালো ছিলাম।’ এসব বিষয় বৈঠকে বলা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার যেন এসব বিষয় মাথায় রেখে কাজ করে, সে কথা বলা হয়েছে।
প্রিন্স বলেন, পতিত স্বৈরাচার ফিরে আসতে চাইলে সবাই মিলে প্রতিহত করতে হবে। তাদের কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। প্রধান উপদেষ্টাকেও পতিত স্বৈরাচার ও আধিপত্যবাদের বিষয়ে সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বৈঠকে।
কোনো ধরনের সংকটময় পরিস্থিতি তৈরি হলেই কেবল প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোকে ডেকে নিয়ে ঐক্য দেখান বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। তবে সরকার এসব দলের পরামর্শ গ্রহণ না করলে পরে ডাকলেও সাড়া দেবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি।
বুধবার (২৩ জুলাই) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। এ দিন বিকেলে ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠক শেষে সিপিবি সাধারণ সম্পাদক প্রিন্স বলেন, দেশে সংকট হলেই শুধু প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডাকেন। দেখান, সবাই একমত। কিন্তু আমাদের কোনো পরামর্শ শোনা হয় না। এরপর থেকে সরকার আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর পরামর্শ গ্রহণ না করলে আর এমন আহ্বানে সাড়া দেবো না।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাতে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে সমসাময়িক নানা ইস্যু নিয়ে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। এরপর বুধবার বিকেলে তিনি আরও ১৩ দল ও জোটের সঙ্গে বৈঠক করলেন।
মঙ্গলবারের বৈঠকের পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ব্রিফিং করে বলেছিলেন, প্রধান উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য নিয়ে প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো একসঙ্গে এ ধরনের কর্মসূচি পালন করলে জনগণ ঐক্যের বার্তা পাবে।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, বৈঠকে চার দলের শীর্ষ নেতারাই ফ্যাসিবাদ প্রসঙ্গে অটুট ঐক্যের কথা জানান৷ সরকারের পাশে থাকার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সরকারকে আরও শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানান।
বুধবারের বৈঠক শেষে সিপিবির সাধারণ সম্পাদক বলেন, গোপালগঞ্জে এনসিপির কর্মসূচির আগে কেন উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া হলো, সে প্রশ্ন বৈঠকে তুলেছি। অনেকে মনে করেন, এনসিপি প্রধান উপদেষ্টার প্রশ্রয়ে আছে। এসব নিয়ে বৈঠকে কথা হয়েছে। সচিবালয়ে বিক্ষোভের ঘটনায় পুলিশি হামলার ঘটনা কেন ঘটল, সে প্রশ্নও উঠেছে।
রুহিন হোসেন প্রিন্স আরও বলেন, জনগণকে সুশাসন দিতে না পারলে জনগণের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি হবে। কেউ কেউ বলতে পারে, ‘আগের সময়েই ভালো ছিলাম।’ এসব বিষয় বৈঠকে বলা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার যেন এসব বিষয় মাথায় রেখে কাজ করে, সে কথা বলা হয়েছে।
প্রিন্স বলেন, পতিত স্বৈরাচার ফিরে আসতে চাইলে সবাই মিলে প্রতিহত করতে হবে। তাদের কোনোভাবেই প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না। প্রধান উপদেষ্টাকেও পতিত স্বৈরাচার ও আধিপত্যবাদের বিষয়ে সচেতন থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বৈঠকে।
জামায়াত নেতাকর্মীদের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, এখন থেকে আপনারা পরিকল্পনা করেন যার যার নির্বাচনী এলাকায় কবে বাড়ি যাবেন, যতক্ষণ যেতে দেরি হবে নিজের উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রামের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার কথাও বলেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, বর্তমান সরকার এক বছরের বেশি সময় ধরে আছে। তিন মাসের মধ্যেই তারা নির্বাচন দিয়ে সরে যেতে পারত। কিন্তু তারা তা করেনি। তারা থেকে গেছে যাতে সংস্কার নিশ্চিত করা যায়। তাই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন এই সরকারকেই করতে হবে তাদের নিজস্ব বৈধতার জন্য।
২০ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন থাকায় প্রশ্ন উঠেছিল, জামায়াতে ইসলামী বর্তমান নেতৃত্ব নিয়েই সে নির্বাচনে অংশ নেবে কি না। তবে দলের নীতিনির্ধারণী সংস্থাগুলো আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, দলের গঠনতন্ত্রকেই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ডিসেম্বরের মধ্যেই নতুন নেতৃত্ব উঠে আসবে। সে নেতৃত্বের অধীনেই জ
১ দিন আগে