কূটনৈতিক প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডিতে আহতদের চিকিৎসা দিতে ভারতের মেডিকেল টিমের উপস্থিতি বাংলাদেশ ইতিবাচক হিসেবে গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কেউ কখনো বলেননি যে তারা ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চান না। আমরা সবসময়ই ভালো সম্পর্ক চেয়েছি। প্রথম দিন থেকেই আমরা বলেছি, আমরা ভারতের সঙ্গে পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে ভালো কাজের সম্পর্ক চাই। আমাদের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন তিনি।
তৌহিদ হোসেন বলেন, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটার পরে যে দেশগুলো সহায়তা দিতে চেয়েছে ভারত তাদের একটি। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা বার্ন ইউনিটের কাছ থেকে তথ্য নিয়েছি যে তাদের কী ধরনের সহায়তা দরকার। তারা যা জানিয়েছে , তারই পরিপ্রেক্ষিতে ভারত থেকে একটি টিম এসেছে। যেটুকু সহায়তা দেওয়ার, তারা দেবেন।
ভারতের মেডিকেল টিম পাঠানো দুই দেশের সম্পর্কে উন্নতির ইঙ্গিত কি না— এ প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা আরও বলেন, পিপল-টু-পিপল কন্টাক্ট তো আমাদের সবসময় ভালো। এটা এক ধরনের পিপল-টু-পিপল কন্টাক্ট। আমি মনে করি এটি ইতিবাচক।
ভারতের পাশাপাশি চীনও একটি চিকিৎসক প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে বাংলাদেশে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মাইলস্টোন দুর্ঘটনার পর ভারত ও চীন দেশ নিজ থেকেই সহায়তা দিতে চেয়েছে। আর কোনো দেশের পক্ষ থেকে এমন প্রস্তাব নেই। আমাদের আর দরকারও নেই। আমরা এখন পর্যন্ত যেটুকু সহায়তা পেয়েছি এবং পাচ্ছি, এটুকুই যথেষ্ট আমাদের জন্য।
এর আগে বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা সহায়তা দিতে বুধবার রাতে ভারত থেকে বার্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও নার্সদের একটি দল ঢাকায় পৌঁছায়। বিশেষায়িত এই টিমে দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল ও সফদরজং হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সরা রয়েছেন, যে দুটি প্রতিষ্ঠান ভারতে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারিতে বিশেষায়িত শীর্ষস্থানীয় দুইটি হাসপাতাল। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিটিউটে ভর্তি রোগীদের চিকিৎসা দিতে কাজ শুরু করেছেন।
গত সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে দেশের ইতিহাসের ভয়াবহতম এ বিমান দুর্ঘটনার পর রাতেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোক প্রকাশ করেন এবং সব ধরনের সহায়তা ও সমর্থনের আশ্বাস দেন। পরে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন বাংলাদেশ সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে যেকোনো জরুরি চিকিৎসা সহায়তা প্রয়োজন হলে তা ভারত দিতে চায় বলে জানায়।
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডিতে আহতদের চিকিৎসা দিতে ভারতের মেডিকেল টিমের উপস্থিতি বাংলাদেশ ইতিবাচক হিসেবে গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কেউ কখনো বলেননি যে তারা ভারতের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক চান না। আমরা সবসময়ই ভালো সম্পর্ক চেয়েছি। প্রথম দিন থেকেই আমরা বলেছি, আমরা ভারতের সঙ্গে পারস্পরিক সম্মানের ভিত্তিতে ভালো কাজের সম্পর্ক চাই। আমাদের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি। এ সময় বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নে সরকারের অবস্থান তুলে ধরেন তিনি।
তৌহিদ হোসেন বলেন, বিমান বিধ্বস্তের ঘটনা ঘটার পরে যে দেশগুলো সহায়তা দিতে চেয়েছে ভারত তাদের একটি। তার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা বার্ন ইউনিটের কাছ থেকে তথ্য নিয়েছি যে তাদের কী ধরনের সহায়তা দরকার। তারা যা জানিয়েছে , তারই পরিপ্রেক্ষিতে ভারত থেকে একটি টিম এসেছে। যেটুকু সহায়তা দেওয়ার, তারা দেবেন।
ভারতের মেডিকেল টিম পাঠানো দুই দেশের সম্পর্কে উন্নতির ইঙ্গিত কি না— এ প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা আরও বলেন, পিপল-টু-পিপল কন্টাক্ট তো আমাদের সবসময় ভালো। এটা এক ধরনের পিপল-টু-পিপল কন্টাক্ট। আমি মনে করি এটি ইতিবাচক।
ভারতের পাশাপাশি চীনও একটি চিকিৎসক প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে বাংলাদেশে। পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, মাইলস্টোন দুর্ঘটনার পর ভারত ও চীন দেশ নিজ থেকেই সহায়তা দিতে চেয়েছে। আর কোনো দেশের পক্ষ থেকে এমন প্রস্তাব নেই। আমাদের আর দরকারও নেই। আমরা এখন পর্যন্ত যেটুকু সহায়তা পেয়েছি এবং পাচ্ছি, এটুকুই যথেষ্ট আমাদের জন্য।
এর আগে বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা সহায়তা দিতে বুধবার রাতে ভারত থেকে বার্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও নার্সদের একটি দল ঢাকায় পৌঁছায়। বিশেষায়িত এই টিমে দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল ও সফদরজং হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সরা রয়েছেন, যে দুটি প্রতিষ্ঠান ভারতে বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারিতে বিশেষায়িত শীর্ষস্থানীয় দুইটি হাসপাতাল। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তারা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনিস্টিটিউটে ভর্তি রোগীদের চিকিৎসা দিতে কাজ শুরু করেছেন।
গত সোমবার (২১ জুলাই) দুপুরে দেশের ইতিহাসের ভয়াবহতম এ বিমান দুর্ঘটনার পর রাতেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শোক প্রকাশ করেন এবং সব ধরনের সহায়তা ও সমর্থনের আশ্বাস দেন। পরে ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন বাংলাদেশ সরকারকে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দিয়ে যেকোনো জরুরি চিকিৎসা সহায়তা প্রয়োজন হলে তা ভারত দিতে চায় বলে জানায়।
কূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১০ ঘণ্টা আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
১ দিন আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুর্বৃত্তদের গুলিতে প্রাণ হারানো আব্দুল হাকিম বিএনপির কেউ নন বলে জানিয়েছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বুধবার ( ৮ অক্টোবর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানান তিনি।
১ দিন আগে