ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মানুষের খাদ্যাভ্যাসে মধু আর রসুন দুটোই বহুকাল ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। দুটো উপাদান আলাদাভাবে যেমন ভেষজ গুণে ভরপুর, একসাথে খাওয়ার বিষয়টিও সাম্প্রতিক সময়ে বেশ আলোচিত হয়েছে। প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিতে যেমন আয়ুর্বেদ বা ইউনানি চিকিৎসায় রসুনকে বলা হয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক, তেমনি মধুকে ধরা হয় দেহশক্তি বৃদ্ধির ও রোগ প্রতিরোধের এক প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে—মধুর সঙ্গে রসুন খাওয়া কি সত্যিই ঠিক? আর যদি ঠিক হয়, তবে কীভাবে খেলে এর উপকারিতা বেশি পাওয়া যাবে? এই বিষয়েই আজকের আলোচনা।
রসুনে আছে সালফার-জাতীয় উপাদান যেমন অ্যালিসিন, যা আমাদের শরীরকে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। অপরদিকে মধুতে আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এনজাইম ও প্রাকৃতিক সুগার, যা শক্তি জোগায়, ক্ষত সারাতে সাহায্য করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ কারণে যখন এই দুটো একসাথে খাওয়া হয়, তখন তাদের ভেষজ গুণ একে অপরকে বাড়িয়ে দেয়, ফলে শরীর পায় বাড়তি সুরক্ষা।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ড মেডিকেল সেন্টারের গবেষক ড. মাইকেল গ্রিন এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “রসুন একাই একটি শক্তিশালী প্রাকৃতিক ওষুধ। কিন্তু মধুর সঙ্গে মিশে গেলে এর কার্যকারিতা আরও দীর্ঘস্থায়ী হয়, কারণ মধু রসুনের ঝাঁঝালো প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে সহজে গ্রহণযোগ্য করে তোলে।” তাঁর মতে, যারা নিয়মিত অল্প পরিমাণে মধুর সঙ্গে রসুন খাচ্ছেন, তাদের হৃদ্রোগের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমে আসতে পারে।
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফুড সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক জুলিয়া অ্যাশটন বলেন, “রসুন শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, আবার মধু রক্তপ্রবাহকে স্বাভাবিক রাখে। দুটো একসাথে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের আধুনিক ডায়েটে অনেক সময় প্রয়োজনীয় পুষ্টি ঘাটতি থেকে যায়। কিন্তু এই প্রাকৃতিক উপাদানগুলো সেই ঘাটতি পূরণ করতে পারে।”
তবে মধুর সঙ্গে রসুন খাওয়ারও কিছু নিয়ম আছে। খালি পেটে সকালে মধুর সঙ্গে রসুন খাওয়া সবচেয়ে ভালো। এজন্য কয়েক কোয়া রসুন রাতে ছুলে রেখে সকালে এক চামচ খাঁটি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। খাওয়ার পর অন্তত আধা ঘণ্টা কোনো ভারী খাবার না খাওয়াই ভালো। এতে শরীর ভালোভাবে ভেষজ গুণ গ্রহণ করতে পারে।
রসুন-মধুর মিশ্রণ শুধু হৃৎপিণ্ড ও রক্তচাপের জন্য নয়, পাচনতন্ত্রের জন্যও উপকারী। মধু যেখানে পেটের আলসার বা অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে সাহায্য করে, সেখানে রসুন অন্ত্রে জমে থাকা ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে। ফলে হজমশক্তি বাড়ে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যাও ধীরে ধীরে দূর হয়।
কানাডার টরোন্টো ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. রিচার্ড মিলার উল্লেখ করেন, “অনেক সময় আমরা ওষুধের ওপর নির্ভর করি। অথচ প্রকৃতিতেই আছে অনেক কার্যকরী উপাদান। মধু আর রসুন তার অন্যতম উদাহরণ। দীর্ঘদিন ধরে এই দুটি খাবার খেলে শরীরের ভেতরকার প্রদাহ অনেকাংশে কমে যায়। এমনকি টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রেও কিছুটা উপকার পাওয়া গেছে।”
যারা নিয়মিত জিমে যান বা শারীরিক পরিশ্রম করেন, তাদের জন্যও মধু-রসুনের সংমিশ্রণ ভালো শক্তির জোগান দিতে পারে। মধুর প্রাকৃতিক সুগার শরীরে দ্রুত এনার্জি দেয়, আর রসুন শরীরের অক্সিজেন সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে ব্যায়ামের সময় সহনশীলতা বাড়ে।
তবে মনে রাখতে হবে, যেকোনো প্রাকৃতিক উপাদানের যেমন ভালো দিক আছে, তেমনি কিছু সীমাবদ্ধতাও আছে। অতিরিক্ত রসুন খেলে অনেক সময় গ্যাস্ট্রিক বা পেট জ্বালাপোড়ার সমস্যা হতে পারে। আবার যাদের শরীরে রক্ত জমাট বাঁধার ওষুধ চলছে, তাদের রসুন খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ রসুন রক্ত পাতলা করার কাজ করে।
এছাড়া বাজারে যে মধু পাওয়া যায়, তার সবকটাই খাঁটি নয়। ভেজাল মধু খেলে উপকারের বদলে ক্ষতিও হতে পারে। তাই সবসময় খাঁটি মধু সংগ্রহ করা জরুরি। রসুনও সম্ভব হলে দেশি জাতের ব্যবহার করা ভালো।
মধু-রসুন একসাথে খাওয়ার কাহিনি শুধু আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে নয়, প্রাচীন সভ্যতাতেও পাওয়া যায়। মিশরীয়রা রসুনকে শক্তির প্রতীক মনে করত, আর মধুকে ব্যবহার করত ওষুধ ও প্রসাধন সামগ্রীতে। বলা হয়, পিরামিড তৈরির শ্রমিকদের শক্তি জোগাতে রসুন দেওয়া হতো। আবার মধু দেওয়া হতো ক্ষত সারাতে। আজকের দিনে বিজ্ঞান সেই প্রাচীন বিশ্বাসকে নতুন প্রমাণে সমর্থন করছে।
সবশেষে বলা যায়, মধুর সঙ্গে রসুন খাওয়া সত্যিই উপকারী হতে পারে। তবে এর ব্যবহার হতে হবে নিয়ম মেনে, সীমিত পরিমাণে এবং খাঁটি উপাদান দিয়ে। এতে শরীর যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা পাবে, তেমনি মনেও আসবে স্বস্তি। তাই যারা প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ থাকতে চান, তারা সহজেই নিজেদের খাদ্য তালিকায় মধু-রসুনের মিশ্রণ যোগ করতে পারেন।
মানুষের খাদ্যাভ্যাসে মধু আর রসুন দুটোই বহুকাল ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। দুটো উপাদান আলাদাভাবে যেমন ভেষজ গুণে ভরপুর, একসাথে খাওয়ার বিষয়টিও সাম্প্রতিক সময়ে বেশ আলোচিত হয়েছে। প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিতে যেমন আয়ুর্বেদ বা ইউনানি চিকিৎসায় রসুনকে বলা হয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক, তেমনি মধুকে ধরা হয় দেহশক্তি বৃদ্ধির ও রোগ প্রতিরোধের এক প্রাকৃতিক উৎস হিসেবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে—মধুর সঙ্গে রসুন খাওয়া কি সত্যিই ঠিক? আর যদি ঠিক হয়, তবে কীভাবে খেলে এর উপকারিতা বেশি পাওয়া যাবে? এই বিষয়েই আজকের আলোচনা।
রসুনে আছে সালফার-জাতীয় উপাদান যেমন অ্যালিসিন, যা আমাদের শরীরকে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। অপরদিকে মধুতে আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এনজাইম ও প্রাকৃতিক সুগার, যা শক্তি জোগায়, ক্ষত সারাতে সাহায্য করে এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এ কারণে যখন এই দুটো একসাথে খাওয়া হয়, তখন তাদের ভেষজ গুণ একে অপরকে বাড়িয়ে দেয়, ফলে শরীর পায় বাড়তি সুরক্ষা।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব মেরিল্যান্ড মেডিকেল সেন্টারের গবেষক ড. মাইকেল গ্রিন এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “রসুন একাই একটি শক্তিশালী প্রাকৃতিক ওষুধ। কিন্তু মধুর সঙ্গে মিশে গেলে এর কার্যকারিতা আরও দীর্ঘস্থায়ী হয়, কারণ মধু রসুনের ঝাঁঝালো প্রভাবকে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে সহজে গ্রহণযোগ্য করে তোলে।” তাঁর মতে, যারা নিয়মিত অল্প পরিমাণে মধুর সঙ্গে রসুন খাচ্ছেন, তাদের হৃদ্রোগের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কমে আসতে পারে।
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফুড সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক জুলিয়া অ্যাশটন বলেন, “রসুন শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে, আবার মধু রক্তপ্রবাহকে স্বাভাবিক রাখে। দুটো একসাথে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “আমাদের আধুনিক ডায়েটে অনেক সময় প্রয়োজনীয় পুষ্টি ঘাটতি থেকে যায়। কিন্তু এই প্রাকৃতিক উপাদানগুলো সেই ঘাটতি পূরণ করতে পারে।”
তবে মধুর সঙ্গে রসুন খাওয়ারও কিছু নিয়ম আছে। খালি পেটে সকালে মধুর সঙ্গে রসুন খাওয়া সবচেয়ে ভালো। এজন্য কয়েক কোয়া রসুন রাতে ছুলে রেখে সকালে এক চামচ খাঁটি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। খাওয়ার পর অন্তত আধা ঘণ্টা কোনো ভারী খাবার না খাওয়াই ভালো। এতে শরীর ভালোভাবে ভেষজ গুণ গ্রহণ করতে পারে।
রসুন-মধুর মিশ্রণ শুধু হৃৎপিণ্ড ও রক্তচাপের জন্য নয়, পাচনতন্ত্রের জন্যও উপকারী। মধু যেখানে পেটের আলসার বা অ্যাসিডিটির সমস্যা কমাতে সাহায্য করে, সেখানে রসুন অন্ত্রে জমে থাকা ক্ষতিকর জীবাণু ধ্বংস করে। ফলে হজমশক্তি বাড়ে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যাও ধীরে ধীরে দূর হয়।
কানাডার টরোন্টো ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. রিচার্ড মিলার উল্লেখ করেন, “অনেক সময় আমরা ওষুধের ওপর নির্ভর করি। অথচ প্রকৃতিতেই আছে অনেক কার্যকরী উপাদান। মধু আর রসুন তার অন্যতম উদাহরণ। দীর্ঘদিন ধরে এই দুটি খাবার খেলে শরীরের ভেতরকার প্রদাহ অনেকাংশে কমে যায়। এমনকি টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রেও কিছুটা উপকার পাওয়া গেছে।”
যারা নিয়মিত জিমে যান বা শারীরিক পরিশ্রম করেন, তাদের জন্যও মধু-রসুনের সংমিশ্রণ ভালো শক্তির জোগান দিতে পারে। মধুর প্রাকৃতিক সুগার শরীরে দ্রুত এনার্জি দেয়, আর রসুন শরীরের অক্সিজেন সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে ব্যায়ামের সময় সহনশীলতা বাড়ে।
তবে মনে রাখতে হবে, যেকোনো প্রাকৃতিক উপাদানের যেমন ভালো দিক আছে, তেমনি কিছু সীমাবদ্ধতাও আছে। অতিরিক্ত রসুন খেলে অনেক সময় গ্যাস্ট্রিক বা পেট জ্বালাপোড়ার সমস্যা হতে পারে। আবার যাদের শরীরে রক্ত জমাট বাঁধার ওষুধ চলছে, তাদের রসুন খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, কারণ রসুন রক্ত পাতলা করার কাজ করে।
এছাড়া বাজারে যে মধু পাওয়া যায়, তার সবকটাই খাঁটি নয়। ভেজাল মধু খেলে উপকারের বদলে ক্ষতিও হতে পারে। তাই সবসময় খাঁটি মধু সংগ্রহ করা জরুরি। রসুনও সম্ভব হলে দেশি জাতের ব্যবহার করা ভালো।
মধু-রসুন একসাথে খাওয়ার কাহিনি শুধু আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে নয়, প্রাচীন সভ্যতাতেও পাওয়া যায়। মিশরীয়রা রসুনকে শক্তির প্রতীক মনে করত, আর মধুকে ব্যবহার করত ওষুধ ও প্রসাধন সামগ্রীতে। বলা হয়, পিরামিড তৈরির শ্রমিকদের শক্তি জোগাতে রসুন দেওয়া হতো। আবার মধু দেওয়া হতো ক্ষত সারাতে। আজকের দিনে বিজ্ঞান সেই প্রাচীন বিশ্বাসকে নতুন প্রমাণে সমর্থন করছে।
সবশেষে বলা যায়, মধুর সঙ্গে রসুন খাওয়া সত্যিই উপকারী হতে পারে। তবে এর ব্যবহার হতে হবে নিয়ম মেনে, সীমিত পরিমাণে এবং খাঁটি উপাদান দিয়ে। এতে শরীর যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা পাবে, তেমনি মনেও আসবে স্বস্তি। তাই যারা প্রাকৃতিক উপায়ে সুস্থ থাকতে চান, তারা সহজেই নিজেদের খাদ্য তালিকায় মধু-রসুনের মিশ্রণ যোগ করতে পারেন।
এ যুগে এআই চ্যাটবট অনেকের হাতের নাগালে চলে এসেছে। নানা প্রশ্নের উত্তর দেওয়া থেকে শুরু করে লেখালিখি, অনুবাদ, এমনকি পড়াশোনার সহযোগী হিসেবেও কাজ করছে এগুলো। তবে একটি ব্যাপার মাথায় রাখা খুব জরুরি—চ্যাটবট মানুষের মতো বিশ্বস্ত বন্ধু নয়। এখানে যা লিখছেন, তা কোনো না কোনোভাবে ডেটা হিসেবে সংরক্ষিত হতে পারে। স
২ দিন আগেকলার মোঁচা, বা ইংরেজিতে যাকে বলা হয় “banana peel”, আমাদের জীবনে অনেক সময়ই অবহেলিত একটি জিনিস। আমরা কলা খেয়ে মোঁচাটা সাধারণত ফেলে দিই। কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, কলার মোঁচায় রয়েছে চমকপ্রদ অনেক উপকারিতা, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারি। এই মোঁচা শুধুমাত্র একটি বর্জ্য নয়, বরং এটি অনেক
৩ দিন আগেভাবুন তো, ঘরের কোণে রাখা টবে একগুচ্ছ গাছ, আর রাত নামতেই হালকা নীল, সবুজ, লাল কিংবা বেগুনি আলো ছড়িয়ে পুরো ঘরটাকে আলোকিত করে তুলল। বিদ্যুতের বাল্ব নয়, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক গাছের ভেতর থেকেই বের হচ্ছে সেই আলো। এমন স্বপ্নময় কল্পনাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন চীনের একদল বিজ্ঞানী। তাঁরা তৈরি করেছেন পৃথিবীর প্রথম ব
৩ দিন আগেটিকটক এমন এক জায়গা যেখানে মানুষ নিজের পছন্দের জিনিস আবিষ্কার করে, নতুন কমিউনিটি গড়ে তোলে এবং নিজের ভাবনা বা প্রতিভা প্রকাশ করে। আমাদের লক্ষ্য খুবই সহজ—মানুষকে সৃজনশীলতায় অনুপ্রাণিত করা এবং আনন্দ দেওয়া।
৩ দিন আগে