ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের গ্রামে-গঞ্জে কালোজিরার নাম শোনেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কেউ একে বলেন কালো জিরা, কেউ বলেন কালো ধনিয়া। আবার আরবি ভাষায় একে বলা হয় "হাব্বাতুস সাওদা"। যুগ যুগ ধরে এই ছোট কালো দানাগুলোকে নানা রোগের উপশমে ব্যবহার করা হয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই ভেষজ চিকিৎসায় কালোজিরার বিশেষ স্থান রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া থেকে শুরু করে আফ্রিকা পর্যন্ত কালোজিরা মানুষের খাদ্য ও চিকিৎসার অংশ হয়ে আছে।
কালোজিরা আসলে Nigella sativa নামের একধরনের গাছের বীজ। দেখতে ছোট, কালো এবং সামান্য তেঁতো-মসলাদার স্বাদযুক্ত। এর প্রধান সক্রিয় উপাদান থাইমোকুইনন (Thymoquinone), যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, প্রদাহনাশক ও ক্যান্সার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য বহন করে। বিদেশি গবেষকরা বলছেন, নিয়মিত ও পরিমিত মাত্রায় কালোজিরা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, এবং বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে সুরক্ষা দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির ইমিউনোলজি বিশেষজ্ঞ ড. মিশেল লরেন্স এক গবেষণায় বলেন—“আমাদের পরীক্ষাগারে কালোজিরার তেল এবং এর সক্রিয় উপাদান থাইমোকুইনন প্রদাহ কমাতে এবং টিউমার সেলের বৃদ্ধি ধীর করতে সক্ষম হয়েছে।” তাঁর মতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কারণে কালোজিরা কোষের ডিএনএ ক্ষয় রোধে সাহায্য করতে পারে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
কালোজিরার আরেকটি বড় গুণ হলো, এটি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস প্রতিরোধে সাহায্য করে। মধ্যপ্রাচ্যের কিং সাউদ ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, কালোজিরা Staphylococcus aureus নামের মারাত্মক ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি কমাতে পারে। এছাড়া শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা, হাঁপানি এবং অ্যালার্জি কমাতেও এটি কার্যকর বলে প্রমাণ মিলেছে।
এবার আসা যাক ভিটামিনের অভাব ও ত্বকের ক্যান্সারের বিষয়ে। ত্বকের ক্যান্সারের অনেক কারণ আছে—অতিরিক্ত রোদে থাকা, ক্ষতিকর রাসায়নিকের সংস্পর্শ, বংশগত প্রভাব ইত্যাদি। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, ভিটামিন ডি-এর অভাবও ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ভিটামিন ডি আমাদের শরীর মূলত সূর্যের আলো থেকে তৈরি করে। ত্বক যখন আল্ট্রাভায়োলেট বি (UVB) রশ্মির সংস্পর্শে আসে, তখন কোলেস্টেরল থেকে ভিটামিন ডি তৈরি হয়। কিন্তু যারা রোদে কম বের হন, বা অতিরিক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন, তাদের শরীরে ভিটামিন ডি কমে যেতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. মার্গারেট কলিন্স বলেন—“ভিটামিন ডি শুধু হাড়ের জন্য নয়, ত্বকের কোষের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্যও অপরিহার্য। এর অভাবে ত্বকের কোষের স্বাভাবিক পুনর্গঠন ব্যাহত হয়, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।” তিনি আরও বলেন, পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি থাকলে ত্বক অতিবেগুনি রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব কিছুটা প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়।
ভিটামিন ডি-এর অভাব ও ত্বকের ক্যান্সারের সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট একাধিক গবেষণা করেছে। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাদের রক্তে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা খুব কম, তাদের মধ্যে মেলানোমা নামের মারাত্মক ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি। যদিও গবেষকরা এটিও বলছেন, অতিরিক্ত রোদে থাকা বিপজ্জনক হতে পারে, তাই ভিটামিন ডি পেতে রোদে মাঝারি সময় থাকা ও প্রয়োজন হলে খাবার বা সাপ্লিমেন্ট থেকে নেওয়া ভালো।
এখানে কালোজিরার ভূমিকা আসে অন্যভাবে। ভিটামিন ডি-এর অভাব সরাসরি কালোজিরা পূরণ করতে পারে না, কারণ কালোজিরা ভিটামিন ডি-এর বড় উৎস নয়। তবে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্রদাহনাশক গুণ ত্বকের কোষকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করতে পারে। ফলে ত্বক ক্যান্সারসহ বিভিন্ন ত্বকের রোগ প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যেমন—কালোজিরার তেল প্রাচীনকাল থেকেই চর্মরোগ, ব্রণ ও একজিমা চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
কালোজিরার আরও কিছু স্বাস্থ্যগুণ আছে—এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, কোলেস্টেরল কমায়, হজমশক্তি উন্নত করে এবং লিভারের জন্য উপকারী। ভারতীয় আয়ুর্বেদে কালোজিরাকে বলা হয় “অমৃত দানা”। শুধু খাবারে মসলা হিসেবেই নয়, কালোজিরার তেল মালিশ করলেও শরীরের ব্যথা ও প্রদাহ কমে।
তবে কালোজিরা কিংবা ভিটামিন ডি—দুটোই অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা দরকার। অতিরিক্ত ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার মাধ্যমে কিডনিতে সমস্যা তৈরি করতে পারে। আর কালোজিরার তেল বেশি খেলে হজমের গোলমাল বা রক্তচাপ হঠাৎ কমে যেতে পারে। তাই সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ মেনে নেওয়া ভালো।
সব মিলিয়ে বলা যায়, ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধে ভিটামিন ডি-এর পর্যাপ্ত মাত্রা বজায় রাখা জরুরি, আর কালোজিরা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ও কোষের ক্ষয় রোধ করে সার্বিকভাবে ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে। বিদেশি গবেষণায়ও এ দুটি বিষয় পরোক্ষভাবে একে অপরকে সম্পূরক বলে প্রমাণ মিলেছে। তাই খাবারে পরিমিত পরিমাণ কালোজিরা যোগ করা এবং পর্যাপ্ত রোদ পাওয়া—দুটো অভ্যাসই সুস্থ ত্বকের জন্য উপকারী।
বাংলাদেশের গ্রামে-গঞ্জে কালোজিরার নাম শোনেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কেউ একে বলেন কালো জিরা, কেউ বলেন কালো ধনিয়া। আবার আরবি ভাষায় একে বলা হয় "হাব্বাতুস সাওদা"। যুগ যুগ ধরে এই ছোট কালো দানাগুলোকে নানা রোগের উপশমে ব্যবহার করা হয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই ভেষজ চিকিৎসায় কালোজিরার বিশেষ স্থান রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া থেকে শুরু করে আফ্রিকা পর্যন্ত কালোজিরা মানুষের খাদ্য ও চিকিৎসার অংশ হয়ে আছে।
কালোজিরা আসলে Nigella sativa নামের একধরনের গাছের বীজ। দেখতে ছোট, কালো এবং সামান্য তেঁতো-মসলাদার স্বাদযুক্ত। এর প্রধান সক্রিয় উপাদান থাইমোকুইনন (Thymoquinone), যা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, প্রদাহনাশক ও ক্যান্সার প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্য বহন করে। বিদেশি গবেষকরা বলছেন, নিয়মিত ও পরিমিত মাত্রায় কালোজিরা খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, এবং বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে সুরক্ষা দেয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটির ইমিউনোলজি বিশেষজ্ঞ ড. মিশেল লরেন্স এক গবেষণায় বলেন—“আমাদের পরীক্ষাগারে কালোজিরার তেল এবং এর সক্রিয় উপাদান থাইমোকুইনন প্রদাহ কমাতে এবং টিউমার সেলের বৃদ্ধি ধীর করতে সক্ষম হয়েছে।” তাঁর মতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কারণে কালোজিরা কোষের ডিএনএ ক্ষয় রোধে সাহায্য করতে পারে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
কালোজিরার আরেকটি বড় গুণ হলো, এটি ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস প্রতিরোধে সাহায্য করে। মধ্যপ্রাচ্যের কিং সাউদ ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, কালোজিরা Staphylococcus aureus নামের মারাত্মক ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি কমাতে পারে। এছাড়া শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা, হাঁপানি এবং অ্যালার্জি কমাতেও এটি কার্যকর বলে প্রমাণ মিলেছে।
এবার আসা যাক ভিটামিনের অভাব ও ত্বকের ক্যান্সারের বিষয়ে। ত্বকের ক্যান্সারের অনেক কারণ আছে—অতিরিক্ত রোদে থাকা, ক্ষতিকর রাসায়নিকের সংস্পর্শ, বংশগত প্রভাব ইত্যাদি। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, ভিটামিন ডি-এর অভাবও ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। ভিটামিন ডি আমাদের শরীর মূলত সূর্যের আলো থেকে তৈরি করে। ত্বক যখন আল্ট্রাভায়োলেট বি (UVB) রশ্মির সংস্পর্শে আসে, তখন কোলেস্টেরল থেকে ভিটামিন ডি তৈরি হয়। কিন্তু যারা রোদে কম বের হন, বা অতিরিক্ত সানস্ক্রিন ব্যবহার করেন, তাদের শরীরে ভিটামিন ডি কমে যেতে পারে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ড. মার্গারেট কলিন্স বলেন—“ভিটামিন ডি শুধু হাড়ের জন্য নয়, ত্বকের কোষের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্যও অপরিহার্য। এর অভাবে ত্বকের কোষের স্বাভাবিক পুনর্গঠন ব্যাহত হয়, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।” তিনি আরও বলেন, পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি থাকলে ত্বক অতিবেগুনি রশ্মির ক্ষতিকর প্রভাব কিছুটা প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়।
ভিটামিন ডি-এর অভাব ও ত্বকের ক্যান্সারের সম্পর্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যান্সার ইনস্টিটিউট একাধিক গবেষণা করেছে। তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাদের রক্তে ভিটামিন ডি-এর মাত্রা খুব কম, তাদের মধ্যে মেলানোমা নামের মারাত্মক ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি। যদিও গবেষকরা এটিও বলছেন, অতিরিক্ত রোদে থাকা বিপজ্জনক হতে পারে, তাই ভিটামিন ডি পেতে রোদে মাঝারি সময় থাকা ও প্রয়োজন হলে খাবার বা সাপ্লিমেন্ট থেকে নেওয়া ভালো।
এখানে কালোজিরার ভূমিকা আসে অন্যভাবে। ভিটামিন ডি-এর অভাব সরাসরি কালোজিরা পূরণ করতে পারে না, কারণ কালোজিরা ভিটামিন ডি-এর বড় উৎস নয়। তবে এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্রদাহনাশক গুণ ত্বকের কোষকে সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করতে পারে। ফলে ত্বক ক্যান্সারসহ বিভিন্ন ত্বকের রোগ প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা রাখে। যেমন—কালোজিরার তেল প্রাচীনকাল থেকেই চর্মরোগ, ব্রণ ও একজিমা চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
কালোজিরার আরও কিছু স্বাস্থ্যগুণ আছে—এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, কোলেস্টেরল কমায়, হজমশক্তি উন্নত করে এবং লিভারের জন্য উপকারী। ভারতীয় আয়ুর্বেদে কালোজিরাকে বলা হয় “অমৃত দানা”। শুধু খাবারে মসলা হিসেবেই নয়, কালোজিরার তেল মালিশ করলেও শরীরের ব্যথা ও প্রদাহ কমে।
তবে কালোজিরা কিংবা ভিটামিন ডি—দুটোই অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা দরকার। অতিরিক্ত ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার মাধ্যমে কিডনিতে সমস্যা তৈরি করতে পারে। আর কালোজিরার তেল বেশি খেলে হজমের গোলমাল বা রক্তচাপ হঠাৎ কমে যেতে পারে। তাই সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ মেনে নেওয়া ভালো।
সব মিলিয়ে বলা যায়, ত্বকের ক্যান্সার প্রতিরোধে ভিটামিন ডি-এর পর্যাপ্ত মাত্রা বজায় রাখা জরুরি, আর কালোজিরা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ও কোষের ক্ষয় রোধ করে সার্বিকভাবে ত্বকের স্বাস্থ্য রক্ষায় সাহায্য করে। বিদেশি গবেষণায়ও এ দুটি বিষয় পরোক্ষভাবে একে অপরকে সম্পূরক বলে প্রমাণ মিলেছে। তাই খাবারে পরিমিত পরিমাণ কালোজিরা যোগ করা এবং পর্যাপ্ত রোদ পাওয়া—দুটো অভ্যাসই সুস্থ ত্বকের জন্য উপকারী।
এক গ্লাস হালকা গরম পানি খেলে বদহজমের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। পানি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেটের ভেতরে জমে থাকা অতিরিক্ত এসিডকে পাতলা করে দেয়।
১৮ ঘণ্টা আগেসাপের মেরুদণ্ডে অসংখ্য হাড় আর পেশী আছে। এই হাড় ও পেশীর সাহায্যে তারা শরীর বাঁকায়, সঙ্কুচিত করে আবার প্রসারিত করে। একেকটা অংশ মাটিতে ধাক্কা দেয়, আর নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুযায়ী মাটিও পাল্টা চাপ দিয়ে সাপকে সামনে এগিয়ে দেয়।
২ দিন আগেগণতন্ত্রের মূলমন্ত্র জনগণই ক্ষমতার উৎস। সেটা আজকাল কেউ মানে বলে মনে হয় না। সে বাংলাদেশেই হোক বা যুক্তরাষ্ট্র—ক্ষমতাসীন নেতাদের সবাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করে। গণতন্ত্রের অন্যতম পুরোধা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলেছিলেন, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য
২ দিন আগেলাউ মূলত ৯০ শতাংশেরও বেশি পানি দিয়ে তৈরি। তাই গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখতে এটি দারুণ কাজ করে। যারা নিয়মিত লাউ খান, তারা জানেন যে এটি হজমে সহায়ক, শরীরের অতিরিক্ত তাপ কমায় এবং প্রস্রাবের সমস্যা দূর করে।
২ দিন আগে