ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মরিচের নাম শুনলেই অনেকের জিভে পানি আসে, আবার কারও কারও চোখ-মুখ লাল হয়ে যায়। কিন্তু চীনের এক ব্যক্তি এমন অদ্ভুত কাজ করে চলেছেন যা শুনলে বিশ্বাস করাই কঠিন। তিনি দিনে পাঁচ পাউন্ড (প্রায় দুই কেজি) মরিচ খান! শুধু তাই নয়, মরিচ দিয়েই দাঁত মাজেন। তাঁর নাম লি ইয়ংঝি, চীনের শাওলি গ্রামের বাসিন্দা। মরিচের প্রতি তাঁর এই অদ্ভুত ভালোবাসা তাঁকে বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত করে তুলেছে।
শাওলি গ্রামটি মরিচের জন্য বিখ্যাত। এখানে প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই মরিচের চাষ হয়। গ্রামবাসীরা মরিচকে তাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে মনে করেন। তবে লি ইয়ংঝি সবার চেয়ে আলাদা। ছোটবেলা থেকেই তাঁর মরিচের প্রতি তীব্র আকর্ষণ ছিল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। এখন মরিচ তাঁর প্রধান খাবার—যেমন আমাদের জন্য ভাত বা রুটি।
লি ইয়ংঝির সবচেয়ে চমকপ্রদ অভ্যাস হলো মরিচ দিয়ে দাঁত মাজা। সাধারণ মানুষ টুথপেস্ট বা মাজন ব্যবহার করলেও তিনি মরিচের গুঁড়ো ব্যবহার করেন! তাঁর মতে, মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন নামক উপাদান মুখের জীবাণু ধ্বংস করে এবং মাড়িকে সুস্থ রাখে। তিনি দাবি করেন, মরিচ দিয়ে দাঁত মাজলে মুখে এক অদ্ভুত সতেজতা অনুভূত হয়। ছোটবেলা থেকে এই অভ্যাস গড়ে তোলায় এখন এটি তাঁর জন্য সম্পূর্ণ স্বাভাবিক একটি কাজ।
চিকিৎসকদের মতে, সাধারণ মানুষের পক্ষে এত পরিমাণ মরিচ খাওয়া অসম্ভব। এটি পেটের গোলযোগ, অ্যাসিডিটি এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যার কারণ হতে পারে। কিন্তু লি ইয়ংঝির শরীর যেন মরিচের জন্য অভিযোজিত হয়ে গেছে। তিনি কখনও পেটের সমস্যায় ভোগেননি, বরং তাঁর হজমশক্তি সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, দীর্ঘদিন ধরে মরিচ খাওয়ার ফলে তাঁর শরীরে ক্যাপসাইসিনের প্রতি সহনশীলতা তৈরি হয়েছে।
লি ইয়ংঝির মরিচ খাওয়া শুধু একটি অভ্যাস নয়, এটি তাঁর জীবনের এক ধরনের আনন্দ। তিনি বলেন, মরিচ না খেলে তাঁর দিনই কাটে না। গ্রামের অন্যান্য মানুষও মরিচ পছন্দ করেন, কিন্তু লির মতো কেউ নন। তাঁর এই অদ্ভুত নেশা তাঁকে স্থানীয়ভাবে "মরিচের রাজা" উপাধি এনে দিয়েছে।
লি ইয়ংঝির এই অসাধারণ ক্ষমতা নিয়ে অনেকেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন। কেউ কেউ তাকে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের জন্য মনোনয়ন দেওয়ার কথাও ভাবছেন। তবে তিনি নিজে এসব নিয়ে মাথা ঘামান না। তাঁর কাছে মরিচ খাওয়া শুধু একটি স্বাভাবিক দৈনন্দিন কাজ।
লি ইয়ংঝির গল্প শুনে অনেকের মনে হতে পারে, এটি শুধুই একটি কৌতূহলোদ্দীপক ঘটনা। কিন্তু আসলে এটি মানুষের শরীরের অসাধারণ অভিযোজন ক্ষমতার প্রমাণ। লি প্রমাণ করেছেন যে, নিয়মিত অভ্যাসের মাধ্যমে শরীরকে যেকোনো পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া সম্ভব। তবে সাধারণ মানুষের জন্য এত মরিচ খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে। তাই, ঝাল ভালোবাসলেও সতর্ক থাকাই ভালো!
সূত্র: ডেইলি মেইল
মরিচের নাম শুনলেই অনেকের জিভে পানি আসে, আবার কারও কারও চোখ-মুখ লাল হয়ে যায়। কিন্তু চীনের এক ব্যক্তি এমন অদ্ভুত কাজ করে চলেছেন যা শুনলে বিশ্বাস করাই কঠিন। তিনি দিনে পাঁচ পাউন্ড (প্রায় দুই কেজি) মরিচ খান! শুধু তাই নয়, মরিচ দিয়েই দাঁত মাজেন। তাঁর নাম লি ইয়ংঝি, চীনের শাওলি গ্রামের বাসিন্দা। মরিচের প্রতি তাঁর এই অদ্ভুত ভালোবাসা তাঁকে বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত করে তুলেছে।
শাওলি গ্রামটি মরিচের জন্য বিখ্যাত। এখানে প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই মরিচের চাষ হয়। গ্রামবাসীরা মরিচকে তাদের দৈনন্দিন জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে মনে করেন। তবে লি ইয়ংঝি সবার চেয়ে আলাদা। ছোটবেলা থেকেই তাঁর মরিচের প্রতি তীব্র আকর্ষণ ছিল। বয়স বাড়ার সাথে সাথে এই ভালোবাসা আরও গভীর হয়েছে। এখন মরিচ তাঁর প্রধান খাবার—যেমন আমাদের জন্য ভাত বা রুটি।
লি ইয়ংঝির সবচেয়ে চমকপ্রদ অভ্যাস হলো মরিচ দিয়ে দাঁত মাজা। সাধারণ মানুষ টুথপেস্ট বা মাজন ব্যবহার করলেও তিনি মরিচের গুঁড়ো ব্যবহার করেন! তাঁর মতে, মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন নামক উপাদান মুখের জীবাণু ধ্বংস করে এবং মাড়িকে সুস্থ রাখে। তিনি দাবি করেন, মরিচ দিয়ে দাঁত মাজলে মুখে এক অদ্ভুত সতেজতা অনুভূত হয়। ছোটবেলা থেকে এই অভ্যাস গড়ে তোলায় এখন এটি তাঁর জন্য সম্পূর্ণ স্বাভাবিক একটি কাজ।
চিকিৎসকদের মতে, সাধারণ মানুষের পক্ষে এত পরিমাণ মরিচ খাওয়া অসম্ভব। এটি পেটের গোলযোগ, অ্যাসিডিটি এবং অন্যান্য শারীরিক সমস্যার কারণ হতে পারে। কিন্তু লি ইয়ংঝির শরীর যেন মরিচের জন্য অভিযোজিত হয়ে গেছে। তিনি কখনও পেটের সমস্যায় ভোগেননি, বরং তাঁর হজমশক্তি সাধারণ মানুষের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, দীর্ঘদিন ধরে মরিচ খাওয়ার ফলে তাঁর শরীরে ক্যাপসাইসিনের প্রতি সহনশীলতা তৈরি হয়েছে।
লি ইয়ংঝির মরিচ খাওয়া শুধু একটি অভ্যাস নয়, এটি তাঁর জীবনের এক ধরনের আনন্দ। তিনি বলেন, মরিচ না খেলে তাঁর দিনই কাটে না। গ্রামের অন্যান্য মানুষও মরিচ পছন্দ করেন, কিন্তু লির মতো কেউ নন। তাঁর এই অদ্ভুত নেশা তাঁকে স্থানীয়ভাবে "মরিচের রাজা" উপাধি এনে দিয়েছে।
লি ইয়ংঝির এই অসাধারণ ক্ষমতা নিয়ে অনেকেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন। কেউ কেউ তাকে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের জন্য মনোনয়ন দেওয়ার কথাও ভাবছেন। তবে তিনি নিজে এসব নিয়ে মাথা ঘামান না। তাঁর কাছে মরিচ খাওয়া শুধু একটি স্বাভাবিক দৈনন্দিন কাজ।
লি ইয়ংঝির গল্প শুনে অনেকের মনে হতে পারে, এটি শুধুই একটি কৌতূহলোদ্দীপক ঘটনা। কিন্তু আসলে এটি মানুষের শরীরের অসাধারণ অভিযোজন ক্ষমতার প্রমাণ। লি প্রমাণ করেছেন যে, নিয়মিত অভ্যাসের মাধ্যমে শরীরকে যেকোনো পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়া সম্ভব। তবে সাধারণ মানুষের জন্য এত মরিচ খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে। তাই, ঝাল ভালোবাসলেও সতর্ক থাকাই ভালো!
সূত্র: ডেইলি মেইল
পাঁচবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। বিবিসির জরিপে সর্বকালের সেরা ২০ বাংলা গানের মধ্যে তিনটি গানের রচয়িতা গুণী এই গীতিকবি। গানগুলো হচ্ছে ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’, ‘একতারা তুই দেশের কথা বল’ ও ‘একবার যেতে দে না’।
১৪ দিন আগেচলচ্চিত্র ছেড়ে দেবো করতে করতেই পাহাড়ি সান্যালের হাত ধরে অভিনয় করেন ‘বসু পরিবার’ ছবিতে। ১৯৫২ সালের সে ছবিটি বেশ নজর কাড়ে অনেকের। ১৯৫৩ সালে মুক্তি পায় ‘সাড়ে চুয়াত্তর’। সুচিত্রা সেনের বিপরীতে উত্তমের এই ছবিটি বক্স অফিসে ব্লকবাস্টার! উত্তম কুমারের চলচ্চিত্র জগতে প্রতিষ্ঠারও সূচনা তার সঙ্গে।
১৫ দিন আগেআগুন মানুষের জীবনে যেমন আশীর্বাদ, তেমনি কখনও কখনও হয়ে ওঠে অভিশাপ। রান্না, আলো বা উষ্ণতা—এসবের জন্য আগুন অপরিহার্য। কিন্তু সামান্য অসাবধানতা আগুনকে পরিণত করতে পারে ভয়ংকর বিপর্যয়ে। রান্নাঘরে চুলার গ্যাস লিক হয়ে বিস্ফোরণ, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট, কিংবা শিল্পকারখানার দুর্ঘটনা—এমন অসংখ্য ঘটনায় মানুষ দগ্ধ হ
১৬ দিন আগেশুধু শক্তি যোগ করার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, খেজুরের ভেতর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা হজম প্রক্রিয়াকে সহজ করে। গর্ভাবস্থায় পেটের সমস্যা যেমন কোষ্ঠকাঠিন্য বা গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
১৭ দিন আগে