অরুণ কুমার
পৃথিবীতে বা মহাবিশ্বে যত আলো আছে সব আলো আমরা দেখতে পাই না। পৃথিবীতে বা মহাবিশ্বে যত আলো আছে সব আলো আমরা দেখতে পাই না।
আমাদের দৃষ্টি শক্তির একটা সীমা আছে। খুব ছোট তরঙ্গের আলো যেমন আমাদের চোখ দেখতে পায় না। খুব বড় তরঙ্গের আলোও দেখা যায় না।
আমাদের দর্শনানুভূতির সীমা হলো ০.৪ মাইক্রোমিটার থেকে ০.৭ মাইক্রোমিটার। ০.৪ মাইক্রোমিটার হলো বেগুনী আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং ০.৭ হচ্ছে লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
আমাদের দৃষ্টি শক্তির একটা সীমা আছে। খুব ছোট তরঙ্গের আলো যেমন আমাদের চোখ দেখতে পায় না।খুব বড় তরঙ্গের আলোও দেখা যায় না। আমাদের দর্শনানুভূতির সীমা হলো ০.৪ মাইক্রোমিটার থেকে ০.৭ মাইক্রোমিটার। ০.৪ মাইক্রোমিটার হলো বেগুনী আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং ০.৭ হচ্ছে লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।০.৭ মাইক্রোমিটার। ০.৪ মাইক্রোমিটার হলো বেগুনী আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং ০.৭ হচ্ছে লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
এক মাইক্রোমিটার হলো ১ মিটারের দশ লক্ষ ভাগের একভাগ মাত্র।
বেনীআসহকলা অর্থাৎ বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল সাতটি রঙসহ আরও যেসব আলো বা রং দেখতে পাই, সেগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যও ০.৪ থেকে ০.৭ মাইক্রোমিটারের মধ্যে। এই সীমার বাইরেও আরো অনেক আলোক রশ্মি রয়েছে। যেমন বেতার তরঙ্গ, এক্স-রে, আল্ট্রা ভায়োলেট রে, গামা রে, ইনফ্রারেড, মাইক্রোওয়েভ।
এর মধ্যে আল্ট্রা ভায়োলেট রে, এক্স রে ও গামা রে-এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেগুনী আলোর চেয়ে কম। অর্থাৎ ০.৪ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। অন্যদিকে ইনফ্রারেড, মাইক্রোওয়েভ ও বেতার তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্য ০.৭ মাইক্রোমিটারের চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের চোখ এতো বড় কিংবা ছোট্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্য আলো অনুভব করতে পারে না। তাই এসব আলো আমরা দেখতে পাই না।
পৃথিবীতে বা মহাবিশ্বে যত আলো আছে সব আলো আমরা দেখতে পাই না। পৃথিবীতে বা মহাবিশ্বে যত আলো আছে সব আলো আমরা দেখতে পাই না।
আমাদের দৃষ্টি শক্তির একটা সীমা আছে। খুব ছোট তরঙ্গের আলো যেমন আমাদের চোখ দেখতে পায় না। খুব বড় তরঙ্গের আলোও দেখা যায় না।
আমাদের দর্শনানুভূতির সীমা হলো ০.৪ মাইক্রোমিটার থেকে ০.৭ মাইক্রোমিটার। ০.৪ মাইক্রোমিটার হলো বেগুনী আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং ০.৭ হচ্ছে লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
আমাদের দৃষ্টি শক্তির একটা সীমা আছে। খুব ছোট তরঙ্গের আলো যেমন আমাদের চোখ দেখতে পায় না।খুব বড় তরঙ্গের আলোও দেখা যায় না। আমাদের দর্শনানুভূতির সীমা হলো ০.৪ মাইক্রোমিটার থেকে ০.৭ মাইক্রোমিটার। ০.৪ মাইক্রোমিটার হলো বেগুনী আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং ০.৭ হচ্ছে লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।০.৭ মাইক্রোমিটার। ০.৪ মাইক্রোমিটার হলো বেগুনী আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং ০.৭ হচ্ছে লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য।
এক মাইক্রোমিটার হলো ১ মিটারের দশ লক্ষ ভাগের একভাগ মাত্র।
বেনীআসহকলা অর্থাৎ বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল সাতটি রঙসহ আরও যেসব আলো বা রং দেখতে পাই, সেগুলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্যও ০.৪ থেকে ০.৭ মাইক্রোমিটারের মধ্যে। এই সীমার বাইরেও আরো অনেক আলোক রশ্মি রয়েছে। যেমন বেতার তরঙ্গ, এক্স-রে, আল্ট্রা ভায়োলেট রে, গামা রে, ইনফ্রারেড, মাইক্রোওয়েভ।
এর মধ্যে আল্ট্রা ভায়োলেট রে, এক্স রে ও গামা রে-এর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেগুনী আলোর চেয়ে কম। অর্থাৎ ০.৪ মাইক্রোমিটারের চেয়ে কম। অন্যদিকে ইনফ্রারেড, মাইক্রোওয়েভ ও বেতার তরঙ্গের তরঙ্গদৈর্ঘ্য ০.৭ মাইক্রোমিটারের চেয়ে অনেক বেশি। আমাদের চোখ এতো বড় কিংবা ছোট্ট তরঙ্গদৈর্ঘ্য আলো অনুভব করতে পারে না। তাই এসব আলো আমরা দেখতে পাই না।
যেদিকেই তাকান না কেন, কেবল দূরেই মনে হবে আকাশ আর মাটি মিশেছে। কিন্তু কাছাকাছি কোথাও তা খুঁজে পাবেন না। এমনটা কেন হয়?
২ দিন আগেবিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
২ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
৩ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
৩ দিন আগে