ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট করার সবচেয়ে সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো ব্ল্যাকহেড। নাক, নাকের চারপাশ, কপাল আর থুতনিতে ছোট ছোট কালচে দাগের মতো ব্ল্যাকহেড হঠাৎ করেই দেখা দেয় এবং সহজে যেতে চায় না। একবার হলে তা আবার ফিরে আসার আশঙ্কাও থেকে যায়। নিয়মিত পারলার বা সেলুনে গিয়ে ব্ল্যাকহেড তুলতে গেলে সময় ও খরচ—দুটিই বেশি লাগে। তবে চাইলে ঘরোয়া কিছু উপায়ে খুব সহজেই ব্ল্যাকহেড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো নিয়মিত মুখ পরিষ্কার রাখা। ত্বকের ধরণ অনুযায়ী নরম ও মানানসই একটি ফেসওয়াশ ব্যবহার করা উচিত। যদি ত্বক তৈলাক্ত হয় বা ব্রণের সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে স্যালিসাইলিক অ্যাসিডযুক্ত ফেসওয়াশ ভালো কাজ করবে। এটি লোমকূপে জমে থাকা তেল ও ময়লা ভেঙে ফেলে ত্বক পরিষ্কার রাখে। তবে দিনে দুবারের বেশি ফেসওয়াশ ব্যবহার করা উচিত নয়। অতিরিক্ত ধোয়া ত্বককে শুষ্ক করে তোলে, ফলে উল্টো আরও তেল উৎপাদন শুরু হয়।
ব্ল্যাকহেড নরম করার জন্য ভাপ নেওয়া খুব কার্যকর। গরম পানি একটি বাটিতে নিয়ে মাথায় তোয়ালে দিয়ে ঢেকে রাখুন। বাটির ওপরে কিছুটা ঝুঁকে ৫-১০ মিনিট মুখকে ভাপের সংস্পর্শে রাখুন। এতে লোমকূপ খুলে যাবে এবং ময়লা সহজে পরিষ্কার হবে। এরপর মুখ শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন।
ক্লে মাস্ক লোমকূপের ভেতর জমে থাকা তেল ও ময়লা টেনে বের করে আনে। সপ্তাহে এক বা দুইবার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। মাস্ক শুকিয়ে গেলে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে লোমকূপ ছোট দেখাবে এবং ত্বক হবে সতেজ।
মৃদু এক্সফলিয়েশন ত্বককে মসৃণ রাখে এবং ব্ল্যাকহেড দূর করতে সাহায্য করে। কড়া স্ক্রাব এড়িয়ে চলা ভালো। গ্লাইকলিক অ্যাসিড (AHA) কিংবা স্যালিসাইলিক অ্যাসিড (BHA) যুক্ত এক্সফলিয়েন্ট ত্বকের ভেতর গভীরভাবে পরিষ্কার করতে পারে। সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করলেই যথেষ্ট।
ডিমের সাদা অংশ ব্যবহার করে ব্ল্যাকহেড মাস্ক বানানো যায়। ডিম ফেটিয়ে নাকে লাগিয়ে তার ওপর একটি টিস্যু রাখুন। আবার তার ওপর ডিমের আরেকটি স্তর লাগিয়ে শুকাতে দিন। পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে আলতো করে তুলে ফেলুন। এতে ব্ল্যাকহেড অনেকটাই কমে যাবে।
বেকিং সোডা মৃদু এক্সফলিয়েন্ট হিসেবে কাজ করে। এক টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগান। এক মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন এবং ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। তবে সপ্তাহে একবারের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়।
রেটিনল সিরাম বা ক্রিম রাতে ব্যবহার করলে ত্বক পুনরুজ্জীবিত হয় এবং লোমকূপ পরিষ্কার থাকে। তবে এর সঙ্গে সানস্ক্রিন ব্যবহার বাধ্যতামূলক। নিয়মিত ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে ব্ল্যাকহেডের সমস্যা কমে আসে।
অনেকেই ব্ল্যাকহেড খোঁটাতে অভ্যস্ত। কিন্তু এতে ক্ষত হতে পারে এবং সমস্যা আরও বাড়তে পারে। যদি তুলতেই চান, আগে ভাপ নিন এবং টুল বা টিস্যু দিয়ে আলতো করে তুলুন। পরে জায়গাটি জীবাণুমুক্ত করে ময়েশ্চারাইজার লাগান।
কোনো পদ্ধতিই রাতারাতি কাজ করে না। তাই ধৈর্য ধরে রুটিন মেনে চলতে হবে। দিনে দুবার ফেসওয়াশ, সপ্তাহে দুই-তিনবার এক্সফলিয়েশন, সপ্তাহে একবার ক্লে মাস্ক আর প্রতিদিন ময়েশ্চারাইজার ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। নিয়মিত যত্নে ত্বকের উন্নতি চোখে পড়বে।
সব চেষ্টা করেও যদি ব্ল্যাকহেড না সারে, তবে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া উচিত।
👉 আপনি কি চান আমি এই রিরাইট করা ফিচারটিকে আরও সহজ ভাষায় ছোট ছোট বাক্যে লিখে দিই, যাতে পাঠকদের পড়তে আরও আরাম হয়?
চেহারার সৌন্দর্য নষ্ট করার সবচেয়ে সাধারণ কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো ব্ল্যাকহেড। নাক, নাকের চারপাশ, কপাল আর থুতনিতে ছোট ছোট কালচে দাগের মতো ব্ল্যাকহেড হঠাৎ করেই দেখা দেয় এবং সহজে যেতে চায় না। একবার হলে তা আবার ফিরে আসার আশঙ্কাও থেকে যায়। নিয়মিত পারলার বা সেলুনে গিয়ে ব্ল্যাকহেড তুলতে গেলে সময় ও খরচ—দুটিই বেশি লাগে। তবে চাইলে ঘরোয়া কিছু উপায়ে খুব সহজেই ব্ল্যাকহেড নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
প্রথম ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো নিয়মিত মুখ পরিষ্কার রাখা। ত্বকের ধরণ অনুযায়ী নরম ও মানানসই একটি ফেসওয়াশ ব্যবহার করা উচিত। যদি ত্বক তৈলাক্ত হয় বা ব্রণের সমস্যা থাকে, সেক্ষেত্রে স্যালিসাইলিক অ্যাসিডযুক্ত ফেসওয়াশ ভালো কাজ করবে। এটি লোমকূপে জমে থাকা তেল ও ময়লা ভেঙে ফেলে ত্বক পরিষ্কার রাখে। তবে দিনে দুবারের বেশি ফেসওয়াশ ব্যবহার করা উচিত নয়। অতিরিক্ত ধোয়া ত্বককে শুষ্ক করে তোলে, ফলে উল্টো আরও তেল উৎপাদন শুরু হয়।
ব্ল্যাকহেড নরম করার জন্য ভাপ নেওয়া খুব কার্যকর। গরম পানি একটি বাটিতে নিয়ে মাথায় তোয়ালে দিয়ে ঢেকে রাখুন। বাটির ওপরে কিছুটা ঝুঁকে ৫-১০ মিনিট মুখকে ভাপের সংস্পর্শে রাখুন। এতে লোমকূপ খুলে যাবে এবং ময়লা সহজে পরিষ্কার হবে। এরপর মুখ শুকনো তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন।
ক্লে মাস্ক লোমকূপের ভেতর জমে থাকা তেল ও ময়লা টেনে বের করে আনে। সপ্তাহে এক বা দুইবার এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। মাস্ক শুকিয়ে গেলে গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে লোমকূপ ছোট দেখাবে এবং ত্বক হবে সতেজ।
মৃদু এক্সফলিয়েশন ত্বককে মসৃণ রাখে এবং ব্ল্যাকহেড দূর করতে সাহায্য করে। কড়া স্ক্রাব এড়িয়ে চলা ভালো। গ্লাইকলিক অ্যাসিড (AHA) কিংবা স্যালিসাইলিক অ্যাসিড (BHA) যুক্ত এক্সফলিয়েন্ট ত্বকের ভেতর গভীরভাবে পরিষ্কার করতে পারে। সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহার করলেই যথেষ্ট।
ডিমের সাদা অংশ ব্যবহার করে ব্ল্যাকহেড মাস্ক বানানো যায়। ডিম ফেটিয়ে নাকে লাগিয়ে তার ওপর একটি টিস্যু রাখুন। আবার তার ওপর ডিমের আরেকটি স্তর লাগিয়ে শুকাতে দিন। পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে আলতো করে তুলে ফেলুন। এতে ব্ল্যাকহেড অনেকটাই কমে যাবে।
বেকিং সোডা মৃদু এক্সফলিয়েন্ট হিসেবে কাজ করে। এক টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগান। এক মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন এবং ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। তবে সপ্তাহে একবারের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়।
রেটিনল সিরাম বা ক্রিম রাতে ব্যবহার করলে ত্বক পুনরুজ্জীবিত হয় এবং লোমকূপ পরিষ্কার থাকে। তবে এর সঙ্গে সানস্ক্রিন ব্যবহার বাধ্যতামূলক। নিয়মিত ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে ব্ল্যাকহেডের সমস্যা কমে আসে।
অনেকেই ব্ল্যাকহেড খোঁটাতে অভ্যস্ত। কিন্তু এতে ক্ষত হতে পারে এবং সমস্যা আরও বাড়তে পারে। যদি তুলতেই চান, আগে ভাপ নিন এবং টুল বা টিস্যু দিয়ে আলতো করে তুলুন। পরে জায়গাটি জীবাণুমুক্ত করে ময়েশ্চারাইজার লাগান।
কোনো পদ্ধতিই রাতারাতি কাজ করে না। তাই ধৈর্য ধরে রুটিন মেনে চলতে হবে। দিনে দুবার ফেসওয়াশ, সপ্তাহে দুই-তিনবার এক্সফলিয়েশন, সপ্তাহে একবার ক্লে মাস্ক আর প্রতিদিন ময়েশ্চারাইজার ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন। নিয়মিত যত্নে ত্বকের উন্নতি চোখে পড়বে।
সব চেষ্টা করেও যদি ব্ল্যাকহেড না সারে, তবে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া উচিত।
👉 আপনি কি চান আমি এই রিরাইট করা ফিচারটিকে আরও সহজ ভাষায় ছোট ছোট বাক্যে লিখে দিই, যাতে পাঠকদের পড়তে আরও আরাম হয়?
যেদিকেই তাকান না কেন, কেবল দূরেই মনে হবে আকাশ আর মাটি মিশেছে। কিন্তু কাছাকাছি কোথাও তা খুঁজে পাবেন না। এমনটা কেন হয়?
২ দিন আগেবিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
২ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
৩ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
৩ দিন আগে