অরুণ কুমার
শনির দশা বলে একটা কথা প্রচিলত আছে আমাদের সমাজে। এটা দিয়ে বোঝােনা হয়, শনি অপয়া গ্রহ। অথচ এটাই সৌরজগতের সুন্দরতম গ্রহ। চারপাশে উজ্জ্বল বলয় একে বাড়তি সৌন্দর্য দিয়েছে।
সৌরজগতে শনির দশাশনির দশা বলে একটা কথা প্রচিলত আছে আমাদের সমাজে। এটা দিয়ে বোঝােনা হয়, শনি অপয়া গ্রহ। অথচ এটাই সৌরজগতের সুন্দরতম গ্রহ। চারপাশে উজ্জ্বল বলয় একে বাড়তি সৌন্দর্য দিয়েছে।া কথা প্রচিলত আছে আমাদের সমাজে। এটা দিয়ে বোঝােনা হয়, শনি অপয়া গ্রহ। অথচ এটাই সৌরজগতের সুন্দরতম গ্রহ। চারপাশে উজ্জ্বল বলয় একে বাড়তি সৌন্দর্য দিয়েছে।
আকারে–প্রাকােরও এই গ্রহ বিশাল। সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ। চারপাশের বলয়গুলোকে হিসেবের বাইরে রাখলেও এর আকৃতি বিশাল। গ্যাস দানব শনির ভেতরে সাত শ পৃথিবী আরামসে জায়গা করে নিতে পারবে। কারণ এর ব্যাস পৃথিবীর প্রায় ৯ গুণ- ৫৮ হাজার ২৩২ কিলোমিটার। আর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল ৫৮ হাজার ২৩২ কিলোমিটার।
এর পাথুরে কোরের চারপাশে ঘিরে আছে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস। হাইড্রোজেনের উপস্থিতি একে গাঢ় লাল রঙ দেওয়ার কথা। কিন্তু সেটা হয়নি অ্যামোনিয়া গ্যাসের জন্য। হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের ওপরের স্তরে রয়ে অ্যামোনিয়া গ্যাসের মেঘ। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে শনির সবেচেয়ে ওপরের স্তরের রঙ সাদা রঙের। সবমিলিয়ে লালও নয় সাদাও নয়, শনির গায়ের রঙ ফিকে সোনলি।
সম্প্রতি শনির চাঁদ টাইটানের পরিবেশ ও আবহাওয়া নিয়ে একটা গবেষণা চালিয়েছেন নাসার গডার্ড স্পেস সেন্টারের গবেষকেরা। তাঁরা দাবি করেছেন, নাইট্রোজেন আর মিথেন ছাড়াও তৃতীয় একটা রহস্যময় পদার্থ আছে টাইটানের বায়ুমণ্ডলে। সেটা হলো বেনজিন যৌগ। আর এর কারণেই টাইটানের গায়ে (আসলে আবহাওয়া মণ্ডলে) মিষ্টি একটা গন্ধ আছে। অনেকটা পেট্রোলের গন্ধের মতো। কারণ, পেট্রোলের প্রধান উপাদান বেনজিন যৌগ।
টাইটানের গায়ে গন্ধ থাকলেও তার মা শনির কোনো গন্ধ নেই। কারণ এর বায়ুমণ্ডলের প্রধান দুই উপাদান হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম। এ দুটি গ্যাসই গন্ধহীন।
শনির ভর ৯৫টি পৃথিবীর সমান। শনিগ্রহের ভর বেশি কিন্তু গ্যাসীয় বলে আয়তন আরও বেশি। আয়তন খুব বেশি বলে এদের ঘনত্ব কম। ফলে এদের ভরের তুলনায় মহাকর্ষীয় ত্বরণ বেশ কম। শনির মহাকর্ষী ত্বরণ ৮.৯৬ মিটার/সেকেন্ড২। পৃথিবীর তুলনায় বেশ কম। তাই শনিতে যদি আপনি ঘুরতে যান নিজেকে বেশ হালকা মনে হবে আপনার।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এই শনি গ্রহের আপনি হাঁটতে পারবেন না। কারণ, এর কোনো জমাট ভূপৃষ্ঠ নেই। তবে গ্যাসের ওপর ভেসে চলা কোনো মহাকাশযানে চড়ে অবশ্য নিজের ওজনের তারতম্যটা বুঝতে পারবেন।
শনির দশা বলে একটা কথা প্রচিলত আছে আমাদের সমাজে। এটা দিয়ে বোঝােনা হয়, শনি অপয়া গ্রহ। অথচ এটাই সৌরজগতের সুন্দরতম গ্রহ। চারপাশে উজ্জ্বল বলয় একে বাড়তি সৌন্দর্য দিয়েছে।
সৌরজগতে শনির দশাশনির দশা বলে একটা কথা প্রচিলত আছে আমাদের সমাজে। এটা দিয়ে বোঝােনা হয়, শনি অপয়া গ্রহ। অথচ এটাই সৌরজগতের সুন্দরতম গ্রহ। চারপাশে উজ্জ্বল বলয় একে বাড়তি সৌন্দর্য দিয়েছে।া কথা প্রচিলত আছে আমাদের সমাজে। এটা দিয়ে বোঝােনা হয়, শনি অপয়া গ্রহ। অথচ এটাই সৌরজগতের সুন্দরতম গ্রহ। চারপাশে উজ্জ্বল বলয় একে বাড়তি সৌন্দর্য দিয়েছে।
আকারে–প্রাকােরও এই গ্রহ বিশাল। সৌরজগতের দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ। চারপাশের বলয়গুলোকে হিসেবের বাইরে রাখলেও এর আকৃতি বিশাল। গ্যাস দানব শনির ভেতরে সাত শ পৃথিবী আরামসে জায়গা করে নিতে পারবে। কারণ এর ব্যাস পৃথিবীর প্রায় ৯ গুণ- ৫৮ হাজার ২৩২ কিলোমিটার। আর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল ৫৮ হাজার ২৩২ কিলোমিটার।
এর পাথুরে কোরের চারপাশে ঘিরে আছে হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস। হাইড্রোজেনের উপস্থিতি একে গাঢ় লাল রঙ দেওয়ার কথা। কিন্তু সেটা হয়নি অ্যামোনিয়া গ্যাসের জন্য। হাইড্রোজেন ও হিলিয়ামের ওপরের স্তরে রয়ে অ্যামোনিয়া গ্যাসের মেঘ। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে শনির সবেচেয়ে ওপরের স্তরের রঙ সাদা রঙের। সবমিলিয়ে লালও নয় সাদাও নয়, শনির গায়ের রঙ ফিকে সোনলি।
সম্প্রতি শনির চাঁদ টাইটানের পরিবেশ ও আবহাওয়া নিয়ে একটা গবেষণা চালিয়েছেন নাসার গডার্ড স্পেস সেন্টারের গবেষকেরা। তাঁরা দাবি করেছেন, নাইট্রোজেন আর মিথেন ছাড়াও তৃতীয় একটা রহস্যময় পদার্থ আছে টাইটানের বায়ুমণ্ডলে। সেটা হলো বেনজিন যৌগ। আর এর কারণেই টাইটানের গায়ে (আসলে আবহাওয়া মণ্ডলে) মিষ্টি একটা গন্ধ আছে। অনেকটা পেট্রোলের গন্ধের মতো। কারণ, পেট্রোলের প্রধান উপাদান বেনজিন যৌগ।
টাইটানের গায়ে গন্ধ থাকলেও তার মা শনির কোনো গন্ধ নেই। কারণ এর বায়ুমণ্ডলের প্রধান দুই উপাদান হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম। এ দুটি গ্যাসই গন্ধহীন।
শনির ভর ৯৫টি পৃথিবীর সমান। শনিগ্রহের ভর বেশি কিন্তু গ্যাসীয় বলে আয়তন আরও বেশি। আয়তন খুব বেশি বলে এদের ঘনত্ব কম। ফলে এদের ভরের তুলনায় মহাকর্ষীয় ত্বরণ বেশ কম। শনির মহাকর্ষী ত্বরণ ৮.৯৬ মিটার/সেকেন্ড২। পৃথিবীর তুলনায় বেশ কম। তাই শনিতে যদি আপনি ঘুরতে যান নিজেকে বেশ হালকা মনে হবে আপনার।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, এই শনি গ্রহের আপনি হাঁটতে পারবেন না। কারণ, এর কোনো জমাট ভূপৃষ্ঠ নেই। তবে গ্যাসের ওপর ভেসে চলা কোনো মহাকাশযানে চড়ে অবশ্য নিজের ওজনের তারতম্যটা বুঝতে পারবেন।
দারুচিনি শরীরে প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে। প্রদাহ বা ইনফ্ল্যামেশন অনেক রোগের মূল কারণ হতে পারে, যেমন আর্থ্রাইটিস বা হৃদরোগ। দারুচিনির ভেতরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানগুলো প্রদাহের বিরুদ্ধে লড়াই করে। মার্কিন গবেষক ড. জর্জ স্যাভান্ট এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “দারুচিনির মধ্যে থাকা পলিফেনল জাতীয় অ্যান্টিঅক্
২ দিন আগেযেদিকেই তাকান না কেন, কেবল দূরেই মনে হবে আকাশ আর মাটি মিশেছে। কিন্তু কাছাকাছি কোথাও তা খুঁজে পাবেন না। এমনটা কেন হয়?
২ দিন আগেবিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
২ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
৩ দিন আগে