ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
সোস্যাল মিডিয়ার যুগে আমরা অনেক সময় এমন কিছু খবর বা তথ্য চোখে দেখি, যেগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। অথচ সেটি এত বেশি বার শেয়ার হয়, এত মানুষ তা নিয়ে কথা বলে, যেন সেটা সত্যি না হয়ে উপায় নেই। এই ধরনের ভুয়া খবর বা গুজব ছড়ানোর পেছনে বড় এক ভূমিকা পালন করে যে জিনিসটি, তার নাম হচ্ছে 'বট বাহিনী'।
‘বট’ শব্দটি এসেছে ‘রোবট’ থেকে। এটি আসলে একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার, যেটি মানুষের মতো আচরণ করে সোস্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মগুলোতে ঘোরাঘুরি করে, পোস্ট দেয়, কমেন্ট করে, শেয়ার করে। কিন্তু এগুলোর পেছনে কোনো মানুষ থাকে না, থাকে কোড আর অ্যালগরিদম। এইসব বটকে যখন একসঙ্গে অনেক সংখ্যায় ব্যবহার করা হয় কোনো একটি উদ্দেশ্য সফল করার জন্য, তখন তাকে বলা হয় 'বট বাহিনী'।
সোস্যাল মিডিয়ায় যখন কোনো গুজব ছড়ানোর পরিকল্পনা হয়, তখন সেই গুজবকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতেই বট বাহিনীকে কাজে লাগানো হয়। ধরুন, কোনো ভুয়া খবর তৈরি হলো—যেমন কোনো রাজনীতিক অমুক কথা বলেছেন, অথচ তিনি বলেননি। অথবা কোনো রোগে ওষুধ না খেয়ে শুধুই পাতার রস খেলেই সেরে উঠছে—এই জাতীয় গুজব। এখন এই খবরকে সত্যি বলে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে হলে দরকার হবে অনেক শেয়ার, লাইক, কমেন্ট, রিটুইট। এখানেই আসে বট বাহিনীর ব্যবহার।
বট বাহিনী কয়েক হাজার, এমনকি কয়েক লাখ বট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে একসঙ্গে সেই গুজব ছড়িয়ে দেয়। এইসব বট একে অপরের পোস্টে কমেন্ট করে, লাইক দেয়, শেয়ার করে যেন মনে হয় খবরটি জনপ্রিয় এবং অনেকেই তা বিশ্বাস করছে। মানুষ যখন দেখে একটি পোস্টে হাজার হাজার লাইক আর কমেন্ট, তখন স্বাভাবিকভাবেই তারা সেটিকে সত্য ধরে নেয়।
এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় “আস্ট্রোটার্ফিং” (Astroturfing)। আমেরিকার হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক গ্যারি কিং এই ব্যাপারে বলেন, “আস্ট্রোটার্ফিং এমন এক কৌশল, যেখানে সাধারণ মানুষের মতামত বলে মিথ্যা ছড়ানো হয় আসলে স্বয়ংক্রিয় রোবট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে।” তাঁর মতে, এইভাবে জনমতকে প্রভাবিত করা সহজ হয় কারণ মানুষ ভাবে তাদের চারপাশের সবাই একইভাবে ভাবছে।
বট বাহিনী সাধারণত একসঙ্গে কয়েকটি ধাপে কাজ করে। প্রথমে গুজব তৈরি হয়, তারপর বট বাহিনীর মাধ্যমে সেই গুজব ছড়ানো হয়। এরপর বাস্তব মানুষরা সেই গুজব বিশ্বাস করে নিজেদের মতো করে শেয়ার করতে থাকে। ধীরে ধীরে সেই গুজব সামাজিক বিশ্বাসে পরিণত হয়ে যায়।
ইউনিভার্সিটি অফ অক্সফোর্ডের “Computational Propaganda Project”-এর গবেষক সামুয়েল উডস ব্যাখ্যা করেন, “বট বাহিনীর ভয়াবহ দিক হলো, তারা কেবল গুজব ছড়ায় না, বরং মানুষের মানসিকতা গঠনে বড় ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা ছড়াতে এটি খুবই শক্তিশালী হাতিয়ার।”
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেক সময় বট অ্যাকাউন্টগুলো দেখতে এমনভাবে সাজানো হয় যেন সাধারণ মানুষের মতোই মনে হয়। তাদের প্রোফাইলে ছবি থাকে, পোস্ট থাকে, এমনকি ব্যক্তিগত তথ্যও। ফলে সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারে না যে তারা একটি বটের সঙ্গে কথা বলছে।
২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে এক বিশাল বট বাহিনী কাজ করেছিল বলে জানা যায়। “অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট”-এর গবেষণায় দেখা যায়, ওই সময় ফেসবুক ও টুইটারে ছড়ানো রাজনৈতিক পোস্টগুলোর এক বড় অংশই ছিল বট দ্বারা তৈরি বা ছড়ানো।
এই পরিস্থিতি শুধু যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও দেখা যায়। অনেক সময় কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে প্রচারণা চালাতে বট বাহিনী ব্যবহার করা হয়। গুজব ছড়ানো হয়, যাতে মানুষ বিভ্রান্ত হয় এবং একটি পক্ষ বিশেষ লাভবান হয়।
এছাড়া বট বাহিনী বিভিন্ন সামাজিক ইস্যু নিয়েও গুজব ছড়ায়। যেমন, ভ্যাকসিন বিরোধী প্রচারণা, ধর্মীয় বিদ্বেষ, বা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ভুয়া তথ্য। ব্রিটেনের "Centre for Countering Digital Hate"-এর গবেষক ইমরান আহমেদ বলেন, “ভুয়া তথ্য ছড়ানো এখন একটি ব্যবসা। বট বাহিনীকে ভাড়া করা হয় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য।”
তবে এই সমস্যা মোকাবেলায় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোও নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে। ফেসবুক, টুইটার এবং ইউটিউব বট শনাক্ত করতে আলাদা টিম গঠন করেছে। তারা সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টগুলো পর্যবেক্ষণ করে থাকে এবং প্রয়োজন হলে সেগুলো মুছে দেয়।
তারপরও বট বাহিনী পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। কারণ প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে, বটগুলোও তত বেশি মানুষের মতো হয়ে উঠছে। ফলে সাধারণ ব্যবহারকারীর পক্ষে বোঝা মুশকিল যে কোনটি আসল মানুষ আর কোনটি বট।
এ অবস্থায় আমাদের নিজস্ব সচেতনতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সোস্যাল মিডিয়ায় কোনো খবর দেখলেই সেটি শেয়ার না করে আগে যাচাই করা দরকার। বিশ্বাসযোগ্য সংবাদমাধ্যমে খবরটি এসেছে কিনা, সেটি খেয়াল করতে হবে।
তাছাড়া, খুব বেশি আবেগতাড়িত খবর, যা মানুষকে ভয় দেখায় বা উত্তেজিত করে—এমন খবর দেখে সন্দেহ করা জরুরি। কারণ, গুজব ছড়ানোর অন্যতম কৌশলই হলো মানুষের আবেগকে কাজে লাগানো।
সোস্যাল মিডিয়ায় গুজব রোধে প্রযুক্তির পাশাপাশি আমাদের নিজেদের দায়িত্বও কম নয়। আমরা যদি সবাই একটু সচেতন হই, তাহলেই বট বাহিনীর গুজব ছড়ানো থামানো অনেক সহজ হবে। কারণ গুজব তখনই ছড়ায়, যখন আমরা না জেনে শেয়ার করি।
সূত্র:
– গ্যারি কিং, অধ্যাপক, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি, The Science of Fake News, ২০১৮
– সামুয়েল উডস, গবেষক, অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট, Computational Propaganda in Political Campaigns, ২০২০
সোস্যাল মিডিয়ার যুগে আমরা অনেক সময় এমন কিছু খবর বা তথ্য চোখে দেখি, যেগুলো বিশ্বাস করা কঠিন। অথচ সেটি এত বেশি বার শেয়ার হয়, এত মানুষ তা নিয়ে কথা বলে, যেন সেটা সত্যি না হয়ে উপায় নেই। এই ধরনের ভুয়া খবর বা গুজব ছড়ানোর পেছনে বড় এক ভূমিকা পালন করে যে জিনিসটি, তার নাম হচ্ছে 'বট বাহিনী'।
‘বট’ শব্দটি এসেছে ‘রোবট’ থেকে। এটি আসলে একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার, যেটি মানুষের মতো আচরণ করে সোস্যাল মিডিয়ার প্ল্যাটফর্মগুলোতে ঘোরাঘুরি করে, পোস্ট দেয়, কমেন্ট করে, শেয়ার করে। কিন্তু এগুলোর পেছনে কোনো মানুষ থাকে না, থাকে কোড আর অ্যালগরিদম। এইসব বটকে যখন একসঙ্গে অনেক সংখ্যায় ব্যবহার করা হয় কোনো একটি উদ্দেশ্য সফল করার জন্য, তখন তাকে বলা হয় 'বট বাহিনী'।
সোস্যাল মিডিয়ায় যখন কোনো গুজব ছড়ানোর পরিকল্পনা হয়, তখন সেই গুজবকে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতেই বট বাহিনীকে কাজে লাগানো হয়। ধরুন, কোনো ভুয়া খবর তৈরি হলো—যেমন কোনো রাজনীতিক অমুক কথা বলেছেন, অথচ তিনি বলেননি। অথবা কোনো রোগে ওষুধ না খেয়ে শুধুই পাতার রস খেলেই সেরে উঠছে—এই জাতীয় গুজব। এখন এই খবরকে সত্যি বলে বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতে হলে দরকার হবে অনেক শেয়ার, লাইক, কমেন্ট, রিটুইট। এখানেই আসে বট বাহিনীর ব্যবহার।
বট বাহিনী কয়েক হাজার, এমনকি কয়েক লাখ বট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে একসঙ্গে সেই গুজব ছড়িয়ে দেয়। এইসব বট একে অপরের পোস্টে কমেন্ট করে, লাইক দেয়, শেয়ার করে যেন মনে হয় খবরটি জনপ্রিয় এবং অনেকেই তা বিশ্বাস করছে। মানুষ যখন দেখে একটি পোস্টে হাজার হাজার লাইক আর কমেন্ট, তখন স্বাভাবিকভাবেই তারা সেটিকে সত্য ধরে নেয়।
এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় “আস্ট্রোটার্ফিং” (Astroturfing)। আমেরিকার হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক গ্যারি কিং এই ব্যাপারে বলেন, “আস্ট্রোটার্ফিং এমন এক কৌশল, যেখানে সাধারণ মানুষের মতামত বলে মিথ্যা ছড়ানো হয় আসলে স্বয়ংক্রিয় রোবট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে।” তাঁর মতে, এইভাবে জনমতকে প্রভাবিত করা সহজ হয় কারণ মানুষ ভাবে তাদের চারপাশের সবাই একইভাবে ভাবছে।
বট বাহিনী সাধারণত একসঙ্গে কয়েকটি ধাপে কাজ করে। প্রথমে গুজব তৈরি হয়, তারপর বট বাহিনীর মাধ্যমে সেই গুজব ছড়ানো হয়। এরপর বাস্তব মানুষরা সেই গুজব বিশ্বাস করে নিজেদের মতো করে শেয়ার করতে থাকে। ধীরে ধীরে সেই গুজব সামাজিক বিশ্বাসে পরিণত হয়ে যায়।
ইউনিভার্সিটি অফ অক্সফোর্ডের “Computational Propaganda Project”-এর গবেষক সামুয়েল উডস ব্যাখ্যা করেন, “বট বাহিনীর ভয়াবহ দিক হলো, তারা কেবল গুজব ছড়ায় না, বরং মানুষের মানসিকতা গঠনে বড় ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে রাজনৈতিক প্রোপাগান্ডা ছড়াতে এটি খুবই শক্তিশালী হাতিয়ার।”
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেক সময় বট অ্যাকাউন্টগুলো দেখতে এমনভাবে সাজানো হয় যেন সাধারণ মানুষের মতোই মনে হয়। তাদের প্রোফাইলে ছবি থাকে, পোস্ট থাকে, এমনকি ব্যক্তিগত তথ্যও। ফলে সাধারণ মানুষ বুঝতেই পারে না যে তারা একটি বটের সঙ্গে কথা বলছে।
২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে এক বিশাল বট বাহিনী কাজ করেছিল বলে জানা যায়। “অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট”-এর গবেষণায় দেখা যায়, ওই সময় ফেসবুক ও টুইটারে ছড়ানো রাজনৈতিক পোস্টগুলোর এক বড় অংশই ছিল বট দ্বারা তৈরি বা ছড়ানো।
এই পরিস্থিতি শুধু যুক্তরাষ্ট্রে নয়, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতেও দেখা যায়। অনেক সময় কোনো রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে প্রচারণা চালাতে বট বাহিনী ব্যবহার করা হয়। গুজব ছড়ানো হয়, যাতে মানুষ বিভ্রান্ত হয় এবং একটি পক্ষ বিশেষ লাভবান হয়।
এছাড়া বট বাহিনী বিভিন্ন সামাজিক ইস্যু নিয়েও গুজব ছড়ায়। যেমন, ভ্যাকসিন বিরোধী প্রচারণা, ধর্মীয় বিদ্বেষ, বা স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ভুয়া তথ্য। ব্রিটেনের "Centre for Countering Digital Hate"-এর গবেষক ইমরান আহমেদ বলেন, “ভুয়া তথ্য ছড়ানো এখন একটি ব্যবসা। বট বাহিনীকে ভাড়া করা হয় উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য।”
তবে এই সমস্যা মোকাবেলায় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোও নানা পদক্ষেপ নিচ্ছে। ফেসবুক, টুইটার এবং ইউটিউব বট শনাক্ত করতে আলাদা টিম গঠন করেছে। তারা সন্দেহজনক অ্যাকাউন্টগুলো পর্যবেক্ষণ করে থাকে এবং প্রয়োজন হলে সেগুলো মুছে দেয়।
তারপরও বট বাহিনী পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। কারণ প্রযুক্তি যত উন্নত হচ্ছে, বটগুলোও তত বেশি মানুষের মতো হয়ে উঠছে। ফলে সাধারণ ব্যবহারকারীর পক্ষে বোঝা মুশকিল যে কোনটি আসল মানুষ আর কোনটি বট।
এ অবস্থায় আমাদের নিজস্ব সচেতনতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সোস্যাল মিডিয়ায় কোনো খবর দেখলেই সেটি শেয়ার না করে আগে যাচাই করা দরকার। বিশ্বাসযোগ্য সংবাদমাধ্যমে খবরটি এসেছে কিনা, সেটি খেয়াল করতে হবে।
তাছাড়া, খুব বেশি আবেগতাড়িত খবর, যা মানুষকে ভয় দেখায় বা উত্তেজিত করে—এমন খবর দেখে সন্দেহ করা জরুরি। কারণ, গুজব ছড়ানোর অন্যতম কৌশলই হলো মানুষের আবেগকে কাজে লাগানো।
সোস্যাল মিডিয়ায় গুজব রোধে প্রযুক্তির পাশাপাশি আমাদের নিজেদের দায়িত্বও কম নয়। আমরা যদি সবাই একটু সচেতন হই, তাহলেই বট বাহিনীর গুজব ছড়ানো থামানো অনেক সহজ হবে। কারণ গুজব তখনই ছড়ায়, যখন আমরা না জেনে শেয়ার করি।
সূত্র:
– গ্যারি কিং, অধ্যাপক, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি, The Science of Fake News, ২০১৮
– সামুয়েল উডস, গবেষক, অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউট, Computational Propaganda in Political Campaigns, ২০২০
মোবাইল ভেরিফিকেশন করতে গিয়ে কয়েকবার চেষ্টা করতে হয়েছে। ফর্ম পূরণের সময় ঠিকানা মিলে না যাওয়ায় সংশোধন করতে হয়েছে।
২ দিন আগেপানি পানা বা শরীরের হাইড্রেশন বজায় রাখাও অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় পানি কম পান করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন হয়, যার অন্যতম লক্ষণ হলো মাথা ব্যথা।
২ দিন আগেফরম পূরণ করে তিনি আপলোড করেন জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম সনদ, বিয়ের সনদ, ছবি ও ইউটিলিটি বিল। ছবি ছিল নির্ধারিত সাইজে (৪০×৫০ মিমি, JPEG ফরম্যাট, ৩০০ কেবি’র মধ্যে)। ছবি আপলোডে কিছু সমস্যা হলে হেল্পলাইনের পরামর্শে ঠিক করেন।
২ দিন আগে