ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
কমলা এমন একটি ফল যা শুধু স্বাদে মিষ্টি ও সতেজতাদায়কই নয়, বরং ভিটামিন ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে কমলা শীতকালীন মৌসুমে সহজলভ্য হয়। উজ্জ্বল কমলা রঙ, রসাল ভেতর আর হালকা মিষ্টি-টক স্বাদের জন্য এটি অনেকের প্রিয় ফল। তবে কমলার আসল শক্তি লুকিয়ে আছে এর ভেতরের পুষ্টিগুণে। এই ফলটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে, হজম শক্তি উন্নত করতে এবং হৃদযন্ত্রের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত কমলা খাওয়া দীর্ঘমেয়াদে অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করতে পারে।
কমলায় সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক অ্যাসিড। একটি মাঝারি আকারের কমলায় গড়ে প্রায় ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে, যা একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক চাহিদার প্রায় ৯০ শতাংশ পূরণ করে। ভিটামিন সি শরীরের জন্য অপরিহার্য একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা শরীরে জমে থাকা ফ্রি র্যাডিক্যাল নামের ক্ষতিকর উপাদান দূর করতে সাহায্য করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ-এর পুষ্টি বিজ্ঞানী ড. হ্যারল্ড সিমন্স বলেন, “কমলার ভিটামিন সি শুধু সাধারণ ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধে সাহায্য করে না, বরং এটি শরীরের টিস্যু মেরামত, কোলাজেন তৈরি এবং রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যক্ষমতা বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখে।” তাঁর মতে, শীতকালে নিয়মিত কমলা খেলে মৌসুমি ভাইরাসজনিত সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়।
কমলা শুধু ভিটামিন সি-তেই সমৃদ্ধ নয়, এতে রয়েছে প্রচুর আঁশ বা ডায়েটারি ফাইবার। আঁশ হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং অন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে। ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটি-এর খাদ্য বিজ্ঞানী ড. মারিয়া লোরেঞ্জো জানান, “কমলায় বিদ্যমান দ্রবণীয় আঁশ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমাতে সহায়তা করে।” তাঁর মতে, এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে কার্যকর একটি প্রাকৃতিক খাদ্য।
এছাড়া কমলায় থাকে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগ ও স্ট্রোকের অন্যতম প্রধান কারণ, আর পটাশিয়াম এই ঝুঁকি হ্রাসে সাহায্য করে। যুক্তরাজ্যের লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিকাল মেডিসিন-এর গবেষক ড. জন ম্যাথিউস বলেন, “কমলার পটাশিয়াম ও কম সোডিয়াম একসাথে কাজ করে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে, যা দীর্ঘমেয়াদে হৃদযন্ত্রের সুস্থতায় অবদান রাখে।”
ত্বকের যত্নেও কমলার ভূমিকা অপরিসীম। কমলার ভিটামিন সি কোলাজেন তৈরিতে সহায়তা করে, যা ত্বককে টানটান ও তারুণ্যদীপ্ত রাখে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্বক বিশেষজ্ঞ ড. হেলেন মরিসন জানান, “যারা নিয়মিত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খান, তাঁদের ত্বকে বয়সের ছাপ তুলনামূলক দেরিতে পড়ে এবং সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকেও কিছুটা সুরক্ষা মেলে।” শুধু ত্বক নয়, চুলের বৃদ্ধিতেও কমলার পুষ্টি উপাদান সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
কমলায় থাকা প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যেমন ফ্ল্যাভোনয়েডস এবং ক্যারোটিনয়েডস ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়ক হতে পারে। বিশেষ করে সাইট্রাস ফলের ফ্ল্যাভোনয়েডস শরীরে প্রদাহ কমায় এবং কোষের ডিএনএ ক্ষতি প্রতিরোধ করে। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড টি.এইচ. চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথ-এর পুষ্টি বিভাগের অধ্যাপক ড. রেবেকা হেন্ডারসন বলেন, “নিয়মিত কমলা ও অন্যান্য সাইট্রাস ফল খাওয়ার সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে আসার সম্পর্ক রয়েছে, যদিও এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন।”
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, কমলা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। কারণ একটি কমলার প্রায় ৮৭ শতাংশই পানি। ফলে এটি শরীরের পানির ঘাটতি পূরণে সহায়ক, বিশেষ করে গরমকালে বা শারীরিক পরিশ্রমের পর। একইসাথে এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি ও ইলেক্ট্রোলাইট দ্রুত শক্তি যোগায়, যা শরীরকে সতেজ করে তোলে।
কমলার সুগন্ধও মন ভালো করার ক্ষমতা রাখে। অ্যারোমাথেরাপিতে কমলার খোসার তেল ব্যবহৃত হয় মানসিক চাপ কমাতে ও মেজাজ উন্নত করতে। জাপানের তোহোকু বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী ড. তাকাশি নাকামুরা বলেন, “কমলার ঘ্রাণ মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নিঃসরণ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে, যা আমাদের মনকে শান্ত ও ইতিবাচক করে তোলে।”
এতসব উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও, কিছু বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরি। যাদের পাকস্থলীর আলসার বা অতিরিক্ত অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে, তাঁদের জন্য কমলার টকভাব কিছুটা অস্বস্তি তৈরি করতে পারে। আবার ডায়াবেটিস রোগীদেরও সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত, কারণ এতে প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও বেশি পরিমাণে খেলে রক্তে শর্করা বেড়ে যেতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুস্থ মানুষের জন্য প্রতিদিন একটি বা দুটি মাঝারি আকারের কমলা নিরাপদ ও উপকারী।
সবশেষে বলা যায়, কমলা শুধু একটি ফল নয়, বরং এটি প্রকৃতির দেওয়া একটি পুষ্টি-গুণের ভাণ্ডার। সুস্বাদু স্বাদের পাশাপাশি এটি শরীরকে অসংখ্য রোগ থেকে সুরক্ষা দিতে পারে। শীতের সকালে একটি রসালো কমলা হয়তো আপনার দিনটিকে সতেজ করে তুলবে, আবার দীর্ঘমেয়াদে আপনার সুস্থতার জন্যও কাজ করবে। তাই কমলাকে শুধু ফলের ঝুড়িতে নয়, বরং আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় জায়গা দিন—এটি আপনার শরীর ও মনের জন্য একটি সুস্বাদু বিনিয়োগ।
কমলা এমন একটি ফল যা শুধু স্বাদে মিষ্টি ও সতেজতাদায়কই নয়, বরং ভিটামিন ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। বাংলাদেশসহ বিশ্বের নানা প্রান্তে কমলা শীতকালীন মৌসুমে সহজলভ্য হয়। উজ্জ্বল কমলা রঙ, রসাল ভেতর আর হালকা মিষ্টি-টক স্বাদের জন্য এটি অনেকের প্রিয় ফল। তবে কমলার আসল শক্তি লুকিয়ে আছে এর ভেতরের পুষ্টিগুণে। এই ফলটি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে, ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে, হজম শক্তি উন্নত করতে এবং হৃদযন্ত্রের সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শুধু তাই নয়, নিয়মিত কমলা খাওয়া দীর্ঘমেয়াদে অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধেও সাহায্য করতে পারে।
কমলায় সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক অ্যাসিড। একটি মাঝারি আকারের কমলায় গড়ে প্রায় ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে, যা একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক চাহিদার প্রায় ৯০ শতাংশ পূরণ করে। ভিটামিন সি শরীরের জন্য অপরিহার্য একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা শরীরে জমে থাকা ফ্রি র্যাডিক্যাল নামের ক্ষতিকর উপাদান দূর করতে সাহায্য করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ-এর পুষ্টি বিজ্ঞানী ড. হ্যারল্ড সিমন্স বলেন, “কমলার ভিটামিন সি শুধু সাধারণ ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধে সাহায্য করে না, বরং এটি শরীরের টিস্যু মেরামত, কোলাজেন তৈরি এবং রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার কার্যক্ষমতা বাড়াতে বড় ভূমিকা রাখে।” তাঁর মতে, শীতকালে নিয়মিত কমলা খেলে মৌসুমি ভাইরাসজনিত সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যায়।
কমলা শুধু ভিটামিন সি-তেই সমৃদ্ধ নয়, এতে রয়েছে প্রচুর আঁশ বা ডায়েটারি ফাইবার। আঁশ হজম প্রক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে এবং অন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে। ইউরোপিয়ান ফুড সেফটি অথরিটি-এর খাদ্য বিজ্ঞানী ড. মারিয়া লোরেঞ্জো জানান, “কমলায় বিদ্যমান দ্রবণীয় আঁশ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং খারাপ কোলেস্টেরল (এলডিএল) কমাতে সহায়তা করে।” তাঁর মতে, এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে কার্যকর একটি প্রাকৃতিক খাদ্য।
এছাড়া কমলায় থাকে পটাশিয়াম, যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগ ও স্ট্রোকের অন্যতম প্রধান কারণ, আর পটাশিয়াম এই ঝুঁকি হ্রাসে সাহায্য করে। যুক্তরাজ্যের লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিকাল মেডিসিন-এর গবেষক ড. জন ম্যাথিউস বলেন, “কমলার পটাশিয়াম ও কম সোডিয়াম একসাথে কাজ করে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে, যা দীর্ঘমেয়াদে হৃদযন্ত্রের সুস্থতায় অবদান রাখে।”
ত্বকের যত্নেও কমলার ভূমিকা অপরিসীম। কমলার ভিটামিন সি কোলাজেন তৈরিতে সহায়তা করে, যা ত্বককে টানটান ও তারুণ্যদীপ্ত রাখে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ত্বক বিশেষজ্ঞ ড. হেলেন মরিসন জানান, “যারা নিয়মিত ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খান, তাঁদের ত্বকে বয়সের ছাপ তুলনামূলক দেরিতে পড়ে এবং সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকেও কিছুটা সুরক্ষা মেলে।” শুধু ত্বক নয়, চুলের বৃদ্ধিতেও কমলার পুষ্টি উপাদান সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
কমলায় থাকা প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট যেমন ফ্ল্যাভোনয়েডস এবং ক্যারোটিনয়েডস ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়ক হতে পারে। বিশেষ করে সাইট্রাস ফলের ফ্ল্যাভোনয়েডস শরীরে প্রদাহ কমায় এবং কোষের ডিএনএ ক্ষতি প্রতিরোধ করে। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড টি.এইচ. চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথ-এর পুষ্টি বিভাগের অধ্যাপক ড. রেবেকা হেন্ডারসন বলেন, “নিয়মিত কমলা ও অন্যান্য সাইট্রাস ফল খাওয়ার সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে আসার সম্পর্ক রয়েছে, যদিও এ বিষয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন।”
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো, কমলা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। কারণ একটি কমলার প্রায় ৮৭ শতাংশই পানি। ফলে এটি শরীরের পানির ঘাটতি পূরণে সহায়ক, বিশেষ করে গরমকালে বা শারীরিক পরিশ্রমের পর। একইসাথে এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি ও ইলেক্ট্রোলাইট দ্রুত শক্তি যোগায়, যা শরীরকে সতেজ করে তোলে।
কমলার সুগন্ধও মন ভালো করার ক্ষমতা রাখে। অ্যারোমাথেরাপিতে কমলার খোসার তেল ব্যবহৃত হয় মানসিক চাপ কমাতে ও মেজাজ উন্নত করতে। জাপানের তোহোকু বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানী ড. তাকাশি নাকামুরা বলেন, “কমলার ঘ্রাণ মস্তিষ্কে সেরোটোনিন নিঃসরণ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে, যা আমাদের মনকে শান্ত ও ইতিবাচক করে তোলে।”
এতসব উপকারিতা থাকা সত্ত্বেও, কিছু বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরি। যাদের পাকস্থলীর আলসার বা অতিরিক্ত অ্যাসিডিটির সমস্যা আছে, তাঁদের জন্য কমলার টকভাব কিছুটা অস্বস্তি তৈরি করতে পারে। আবার ডায়াবেটিস রোগীদেরও সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত, কারণ এতে প্রাকৃতিক চিনি থাকলেও বেশি পরিমাণে খেলে রক্তে শর্করা বেড়ে যেতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুস্থ মানুষের জন্য প্রতিদিন একটি বা দুটি মাঝারি আকারের কমলা নিরাপদ ও উপকারী।
সবশেষে বলা যায়, কমলা শুধু একটি ফল নয়, বরং এটি প্রকৃতির দেওয়া একটি পুষ্টি-গুণের ভাণ্ডার। সুস্বাদু স্বাদের পাশাপাশি এটি শরীরকে অসংখ্য রোগ থেকে সুরক্ষা দিতে পারে। শীতের সকালে একটি রসালো কমলা হয়তো আপনার দিনটিকে সতেজ করে তুলবে, আবার দীর্ঘমেয়াদে আপনার সুস্থতার জন্যও কাজ করবে। তাই কমলাকে শুধু ফলের ঝুড়িতে নয়, বরং আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় জায়গা দিন—এটি আপনার শরীর ও মনের জন্য একটি সুস্বাদু বিনিয়োগ।
এক গ্লাস হালকা গরম পানি খেলে বদহজমের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। পানি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেটের ভেতরে জমে থাকা অতিরিক্ত এসিডকে পাতলা করে দেয়।
১৮ ঘণ্টা আগেসাপের মেরুদণ্ডে অসংখ্য হাড় আর পেশী আছে। এই হাড় ও পেশীর সাহায্যে তারা শরীর বাঁকায়, সঙ্কুচিত করে আবার প্রসারিত করে। একেকটা অংশ মাটিতে ধাক্কা দেয়, আর নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুযায়ী মাটিও পাল্টা চাপ দিয়ে সাপকে সামনে এগিয়ে দেয়।
২ দিন আগেগণতন্ত্রের মূলমন্ত্র জনগণই ক্ষমতার উৎস। সেটা আজকাল কেউ মানে বলে মনে হয় না। সে বাংলাদেশেই হোক বা যুক্তরাষ্ট্র—ক্ষমতাসীন নেতাদের সবাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করে। গণতন্ত্রের অন্যতম পুরোধা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলেছিলেন, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য
২ দিন আগেলাউ মূলত ৯০ শতাংশেরও বেশি পানি দিয়ে তৈরি। তাই গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখতে এটি দারুণ কাজ করে। যারা নিয়মিত লাউ খান, তারা জানেন যে এটি হজমে সহায়ক, শরীরের অতিরিক্ত তাপ কমায় এবং প্রস্রাবের সমস্যা দূর করে।
২ দিন আগে