ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
শারীরিকভাবে তো বটেই, মানসিকভাবেও পুরোপুরি সুস্থ আছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল মেয়াদের প্রথম বাৎসরিক স্বাস্থ্যপরীক্ষায় পাওয়া গেছে এমন ফলাফল।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির কাছাকাছি ওয়াল্টার রিড সামরিক হাসপাতালে ট্রাম্পের এ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হয়।
চিকিৎসা পরীক্ষার অংশ হিসেবে ট্রাম্পকে মন্ট্রিয়াল কগনিটিভ অ্যাসেসমেন্ট (মকা) নামে পরিচিত একটি মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা নেওয়া হয়। স্মরণশক্তি, মনোযোগ, ভাষা ও চিন্তা-ক্ষমতা মূল্যায়নের এ পরীক্ষায় ট্রাম্প ৩০ স্কোরের মধ্যে ৩০ পেয়েছেন।
খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের ত্বকে কিছু সমস্যা রয়েছে। তার শারীরিক অসুস্থতার ইতিহাসও রয়েছে। তবে সবকিছুই রয়েছে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে। ট্রাম্পের ওজনও কিছুটা কমেছে। তবে এখনো তিনি ‘ওভারওয়েট’ তথা বাড়তি ওজনের ক্যাটাগরিতেই রয়েছেন।
গত শুক্রবার এ পরীক্ষার অংশ হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের হৃদপিণ্ড, ফুসফুস, স্নায়ু ও অন্যান্য শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্যকারিতাও পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর অভিজ্ঞ জরুরি বিভাগীয় চিকিৎসক ডা. শন বারবাবেলা জানিয়েছেন, সবকিছু পরীক্ষায় স্বাভাবিক পাওয়া গেছে।
এর আগে গত বছরের জুলাইয়ে পেনসিলভ্যানিয়ার একটি নির্বাচনি সমাবেশে ট্রাম্পকে গুলি করা হয়। ওই সময় গুলি তার ডান কান ছুঁয়ে যায়। চিকিৎসক জানিয়েছেন, এখনো সেই গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে ট্রাম্পের কানে। তবে তার স্বাস্থ্য বা শারীরিক সক্ষমতায় এর কোনো প্রভাব নেই।
চিকিৎসা পরীক্ষার প্রতিবেদনে ট্রাম্পের মধ্যে ডিপ্রেশন বা উদ্বেগের কোনো লক্ষণও পাওয়া যায়নি। প্রতিবেদন অনুযায়ী, তার বর্তমান ওজন ২২৪ পাউন্ড বা ১০১ কেজি, উচ্চতা ৬ ফুট ২.৫ ইঞ্চি। ২০১৯ সালে ট্রাম্পের ওজন ছিল ২৪৩ পাউন্ড। সে হিসাবে তার ওজন কিছুটা কমেছে।
শারীরিকভাবে তো বটেই, মানসিকভাবেও পুরোপুরি সুস্থ আছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার দ্বিতীয় প্রেসিডেন্সিয়াল মেয়াদের প্রথম বাৎসরিক স্বাস্থ্যপরীক্ষায় পাওয়া গেছে এমন ফলাফল।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির কাছাকাছি ওয়াল্টার রিড সামরিক হাসপাতালে ট্রাম্পের এ স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো হয়।
চিকিৎসা পরীক্ষার অংশ হিসেবে ট্রাম্পকে মন্ট্রিয়াল কগনিটিভ অ্যাসেসমেন্ট (মকা) নামে পরিচিত একটি মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা নেওয়া হয়। স্মরণশক্তি, মনোযোগ, ভাষা ও চিন্তা-ক্ষমতা মূল্যায়নের এ পরীক্ষায় ট্রাম্প ৩০ স্কোরের মধ্যে ৩০ পেয়েছেন।
খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের ত্বকে কিছু সমস্যা রয়েছে। তার শারীরিক অসুস্থতার ইতিহাসও রয়েছে। তবে সবকিছুই রয়েছে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে। ট্রাম্পের ওজনও কিছুটা কমেছে। তবে এখনো তিনি ‘ওভারওয়েট’ তথা বাড়তি ওজনের ক্যাটাগরিতেই রয়েছেন।
গত শুক্রবার এ পরীক্ষার অংশ হিসেবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের হৃদপিণ্ড, ফুসফুস, স্নায়ু ও অন্যান্য শারীরিক অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কার্যকারিতাও পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনীর অভিজ্ঞ জরুরি বিভাগীয় চিকিৎসক ডা. শন বারবাবেলা জানিয়েছেন, সবকিছু পরীক্ষায় স্বাভাবিক পাওয়া গেছে।
এর আগে গত বছরের জুলাইয়ে পেনসিলভ্যানিয়ার একটি নির্বাচনি সমাবেশে ট্রাম্পকে গুলি করা হয়। ওই সময় গুলি তার ডান কান ছুঁয়ে যায়। চিকিৎসক জানিয়েছেন, এখনো সেই গুলির আঘাতের চিহ্ন রয়েছে ট্রাম্পের কানে। তবে তার স্বাস্থ্য বা শারীরিক সক্ষমতায় এর কোনো প্রভাব নেই।
চিকিৎসা পরীক্ষার প্রতিবেদনে ট্রাম্পের মধ্যে ডিপ্রেশন বা উদ্বেগের কোনো লক্ষণও পাওয়া যায়নি। প্রতিবেদন অনুযায়ী, তার বর্তমান ওজন ২২৪ পাউন্ড বা ১০১ কেজি, উচ্চতা ৬ ফুট ২.৫ ইঞ্চি। ২০১৯ সালে ট্রাম্পের ওজন ছিল ২৪৩ পাউন্ড। সে হিসাবে তার ওজন কিছুটা কমেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে স্ট্রেইটস টাইমস জানিয়েছে, পোস্টে স্টিভেন লিখেছেন, নোবেল কমিটি প্রমাণ করলো তারা শান্তির চেয়ে রাজনীতিকে অগ্রাধিকার দেয়। তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প শান্তিচুক্তি করে যাবেন। যুদ্ধের অবসান ঘটাবেন এবং জীবন রক্ষা করবেন।
১ দিন আগেবিস্ফোরণস্থল বিস্ফোরকে বোঝাই থাকায় সেখানে উদ্ধারকারীরা প্রথমে যাননি। তাদের আশঙ্কা ছিল আবারও বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটতে পারে
১ দিন আগে