
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গত এক দশকের ব্যবধানে যুদ্ধ, সহিংসতা ও নিপীড়নের কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি বলছে, গত এক বছরেই এ রকম জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২১ লাখ।
ইউএনএইচসিআর প্রধান ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি এই সংখ্যাকে ‘অসহনীয়ভাবে বেশি’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলো সমাধানে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও সতর্ক করেছেন তিনি।
জাতিসংঘের তথ্য আরও বলছে, দিন দিন উদ্বাস্তু এসব মানুষের সংখ্যা বাড়লেও শরণার্থী সংস্থার তহবিল ২০১৫ সালের সমানই রয়ে গেছে। সে হিসাবে তুলনা করে বলা যায়, গত এক দশকের ব্যবধানে এসে শরণার্থী সংস্থার তহবিল অর্ধেক হয়ে গেছে।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর এ সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি বলছে, এ ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটছে, যখন সংস্থাটির সাহায্য তহবিল ব্যাপকভাবে হ্রাস পাচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের এপ্রিলের শেষ নাগাদ বিশ্ব জুড়ে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ২১ লাখে। গত বছর একই সময়ের তুলনায় এই সংখ্যাটি ২১ লাখ বেড়েছে। সুদান, ইউক্রেন ও মিয়ানমারে চলমান সংঘাত বাস্তুচ্যুতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ হতে পারে বলে মনে করছে ইউএনএইচসিআর।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুতির শীর্ষে অবস্থান করছে সুদান। দেশটিতে প্রায় এক কোটি ৪৩ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এর পরের স্থানগুলোতে রয়েছে সিরিয়া, আফগানিস্তান ও ইউক্রেন।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ৬০ শতাংশ মানুষ নিজ দেশের অভ্যন্তরেই বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। অন্য দেশে আশ্রয় নেওয়াদের বেশির ভাগই ইরান, তুরস্ক ও উগান্ডাসহ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে শরণার্থী হয়েছেন।
এ পরিস্থিতিতে সংঘাত মোকাবিলা ও পালিয়ে যেতে বাধ্য হওয়া ব্যক্তিদের জন্য টেকসই সমাধান সমর্থন করার জন্য বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টা জোরদার করার আহ্বান জানিয়েছেন ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি।

গত এক দশকের ব্যবধানে যুদ্ধ, সহিংসতা ও নিপীড়নের কারণে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি বলছে, গত এক বছরেই এ রকম জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ২১ লাখ।
ইউএনএইচসিআর প্রধান ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি এই সংখ্যাকে ‘অসহনীয়ভাবে বেশি’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলো সমাধানে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও সতর্ক করেছেন তিনি।
জাতিসংঘের তথ্য আরও বলছে, দিন দিন উদ্বাস্তু এসব মানুষের সংখ্যা বাড়লেও শরণার্থী সংস্থার তহবিল ২০১৫ সালের সমানই রয়ে গেছে। সে হিসাবে তুলনা করে বলা যায়, গত এক দশকের ব্যবধানে এসে শরণার্থী সংস্থার তহবিল অর্ধেক হয়ে গেছে।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআর এ সংক্রান্ত হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি বলছে, এ ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটছে, যখন সংস্থাটির সাহায্য তহবিল ব্যাপকভাবে হ্রাস পাচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালের এপ্রিলের শেষ নাগাদ বিশ্ব জুড়ে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১২ কোটি ২১ লাখে। গত বছর একই সময়ের তুলনায় এই সংখ্যাটি ২১ লাখ বেড়েছে। সুদান, ইউক্রেন ও মিয়ানমারে চলমান সংঘাত বাস্তুচ্যুতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার মূল কারণ হতে পারে বলে মনে করছে ইউএনএইচসিআর।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বব্যাপী অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুতির শীর্ষে অবস্থান করছে সুদান। দেশটিতে প্রায় এক কোটি ৪৩ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। এর পরের স্থানগুলোতে রয়েছে সিরিয়া, আফগানিস্তান ও ইউক্রেন।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ৬০ শতাংশ মানুষ নিজ দেশের অভ্যন্তরেই বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। অন্য দেশে আশ্রয় নেওয়াদের বেশির ভাগই ইরান, তুরস্ক ও উগান্ডাসহ নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে শরণার্থী হয়েছেন।
এ পরিস্থিতিতে সংঘাত মোকাবিলা ও পালিয়ে যেতে বাধ্য হওয়া ব্যক্তিদের জন্য টেকসই সমাধান সমর্থন করার জন্য বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টা জোরদার করার আহ্বান জানিয়েছেন ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি।

ইউক্রেন ও তাদের ইউরোপীয় মিত্ররা ফাঁস হওয়া প্রস্তাবগুলো নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেও রাশিয়ার পক্ষ থেকে স্বাগত জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে ভ্লাদিমির পুতিনের মাধ্যমে সমাধানের একটি ‘ভিত্তি’ হিসেবেও এ প্রস্তাবগুলোকে স্বাগত জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে
এবার মিয়ানমার উপকূলে আঘাত হেনেছে ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প। রোববার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ সময় সকাল ১০টা ৩৯ মিনিটে আঘাত হানে এই ভূকম্পন। মিয়ানমারের পাশাপাশি ভূমিকম্পটির প্রভাব অনুভূত হয়েছে প্রতিবেশী থাইল্যান্ডেও।
২ দিন আগে
ফ্লাইটরাডার২৪ ও ভেনেজুয়েলার সিমন বলিভার মাইকেটিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তথ্য অনুযায়ী, শনিবার এসব ফ্লাইট বাতিল হয়েছে।
২ দিন আগে