
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ইন্দোনেশিয়ার উত্তর সুমাত্রার পাদাংসিডিমপুয়ান শহরের জালান মাওয়ার এলাকার এক বাড়ি থেকে ১২ জন বাংলাদেশি নাগরিককে উদ্ধার করেছে দেশটির পুলিশ। এ ঘটনায় মানব পাচারকারী এক দম্পতিকেও আটক করা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার সিন্ডো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) পাদাংসিডিমপুয়ানের পুলিশ প্রধান একেবিপি উইরা প্রয়াতনা এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, আটক ওই দম্পতি তাদেরকে মালয়েশিয়া থেকে অস্ট্রেলিয়ায় নিয়ে যাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ইন্দোনেশিয়ায় নিয়ে যান।
বিবৃতিতে বলা হয়, স্থানীয়দের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে স্থানীয় পুলিশ ওই দম্পতির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১২ জন বাংলাদেশিকে উদ্ধার করে।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, ওই ১২ জনকে বাংলাদেশের একটি এজেন্সির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে মালয়েশিয়া থেকে প্রথমে জলপথে মালাক্কা প্রণালীর মধ্যদিয়ে ইন্দোনেশিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তাদের পাদাংসিডিমপুয়ানের জালান মাওয়ারের ওই বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আটকে রেখে পাচারকারীরা প্রত্যেকের কাছে ৮ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। সেই সঙ্গে জানানো হয়, মুক্তিপণ দেয়া হলে তাদের মুক্ত করে মালয়েশিয়ায় পাঠিয়ে দেয়া হবে।
আটক দম্পতিকে ইন্দোনেশিয়ার মানব পাচারের অপরাধ সম্পর্কিত আইনে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এই আইনে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।
এদিকে উদ্ধার হওয়া ১২ বাংলাদেশিকে বর্তমানে উত্তর সুমাত্রা প্রদেশের সিবোলগা ইমিগ্রেশন সেন্টারে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তারা জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার পাচারকারীরা নৌকায় করে ক্রিসমাস আইল্যান্ডে নিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু পথে অস্ট্রেলিয়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাদের আটক করে এবং একটি কাঠের নৌকায় করে রোট দ্বীপে নামিয়ে দিয়ে যায়। এর আগে গত সপ্তাহে (১৯ ডিসেম্বর) ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় রোট দ্বীপের একটি সৈকত থেকে ১৫ বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।

ইন্দোনেশিয়ার উত্তর সুমাত্রার পাদাংসিডিমপুয়ান শহরের জালান মাওয়ার এলাকার এক বাড়ি থেকে ১২ জন বাংলাদেশি নাগরিককে উদ্ধার করেছে দেশটির পুলিশ। এ ঘটনায় মানব পাচারকারী এক দম্পতিকেও আটক করা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার সিন্ডো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) পাদাংসিডিমপুয়ানের পুলিশ প্রধান একেবিপি উইরা প্রয়াতনা এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, আটক ওই দম্পতি তাদেরকে মালয়েশিয়া থেকে অস্ট্রেলিয়ায় নিয়ে যাওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ইন্দোনেশিয়ায় নিয়ে যান।
বিবৃতিতে বলা হয়, স্থানীয়দের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে স্থানীয় পুলিশ ওই দম্পতির বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১২ জন বাংলাদেশিকে উদ্ধার করে।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়, ওই ১২ জনকে বাংলাদেশের একটি এজেন্সির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে মালয়েশিয়া থেকে প্রথমে জলপথে মালাক্কা প্রণালীর মধ্যদিয়ে ইন্দোনেশিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তাদের পাদাংসিডিমপুয়ানের জালান মাওয়ারের ওই বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে আটকে রেখে পাচারকারীরা প্রত্যেকের কাছে ৮ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। সেই সঙ্গে জানানো হয়, মুক্তিপণ দেয়া হলে তাদের মুক্ত করে মালয়েশিয়ায় পাঠিয়ে দেয়া হবে।
আটক দম্পতিকে ইন্দোনেশিয়ার মানব পাচারের অপরাধ সম্পর্কিত আইনে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এই আইনে সর্বোচ্চ ১৫ বছরের কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।
এদিকে উদ্ধার হওয়া ১২ বাংলাদেশিকে বর্তমানে উত্তর সুমাত্রা প্রদেশের সিবোলগা ইমিগ্রেশন সেন্টারে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তারা জানিয়েছে, ইন্দোনেশিয়ার পাচারকারীরা নৌকায় করে ক্রিসমাস আইল্যান্ডে নিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু পথে অস্ট্রেলিয়ার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তাদের আটক করে এবং একটি কাঠের নৌকায় করে রোট দ্বীপে নামিয়ে দিয়ে যায়। এর আগে গত সপ্তাহে (১৯ ডিসেম্বর) ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় রোট দ্বীপের একটি সৈকত থেকে ১৫ বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম তার এক্স আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিহতদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য আমি সোনোরার গভর্নর আলফোনসো ডুরাজোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা আইসেলা রদ্রিগেজকে নিহতদের পরিবার এবং আহতদের
৩ দিন আগে
রেন চেম্বার্স নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রক্তাক্ত হাতে এক ব্যক্তি কামরার ভেতর দৌড়ে এসে চিৎকার করে বলেন, তাদের কাছে ছুরি আছে, দৌড়াও। এ সময় রেন ও তার বন্ধু ট্রেনের সামনের দিকে দৌড়ে যান এবং এক ব্যক্তিকে মেঝেতে লুটিয়ে পড়তে দেখেন।
৩ দিন আগে
শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।
৩ দিন আগে
পারিবারিক বিরোধের জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে একই এলাকায় একটি নির্মাণাধীন বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছিল।
৩ দিন আগে