
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২০ হাজার প্রবাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাসস্থান, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের দায়ে অবৈধ প্রবাসীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ।
গত ১২ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশব্যাপী অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত প্রবাসীদের মধ্যে ১১ হাজার ৩০২ জনকে আবাসিক, পাঁচ হাজার ৬৫২ জনকে সীমান্ত নিরাপত্তা ও তিন হাজার ২০৫ জনকে শ্রম আইন অভিযুক্ত। খবর আরব-নিউজের।
এ ছাড়া সৌদির সীমান্ত পার হওয়ার চেষ্টাকালেও এক হাজার ৮৬১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩৩ শতাংশ ইয়েমেন, ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়া ও দুই শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক।
বিবৃতিতে সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন ও কর্মবিধি লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন এবং আশ্রয় দেওয়ায় সৌদিতে বসবাসরত ১৭ ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। দেশটিতে বর্তমানে ২৯ হাজার ৫৪০ জন প্রবাসীর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গ্রেফতারকৃতদের প্রত্যাবাসনের পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন বলে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত প্রবাসীদের মধ্যে ২০ হাজার ৩৩৭ জনকে দেশে ফেরত পাঠানোর আগে ভ্রমণের প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহের জন্য তাদের নিজ নিজ কূটনৈতিক মিশনে পাঠানো হয়েছে।
একই সময়ে গ্রেফতারদের মধ্যে ৯ হাজার ৪৬১ জনকে ইতোমধ্যে সৌদি আরব থেকে নিজ নিজ দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। এছাড়া আরও ৩ হাজার ৪২৫ জনকে প্রত্যাবাসনের প্রস্তুতি চলছে।
মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২০ হাজার প্রবাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাসস্থান, শ্রম ও সীমান্ত নিরাপত্তা আইন লঙ্ঘনের দায়ে অবৈধ প্রবাসীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ।
গত ১২ থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশব্যাপী অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত প্রবাসীদের মধ্যে ১১ হাজার ৩০২ জনকে আবাসিক, পাঁচ হাজার ৬৫২ জনকে সীমান্ত নিরাপত্তা ও তিন হাজার ২০৫ জনকে শ্রম আইন অভিযুক্ত। খবর আরব-নিউজের।
এ ছাড়া সৌদির সীমান্ত পার হওয়ার চেষ্টাকালেও এক হাজার ৮৬১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩৩ শতাংশ ইয়েমেন, ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়া ও দুই শতাংশ অন্যান্য দেশের নাগরিক।
বিবৃতিতে সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, আবাসন ও কর্মবিধি লঙ্ঘনকারীদের পরিবহন এবং আশ্রয় দেওয়ায় সৌদিতে বসবাসরত ১৭ ব্যক্তিকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। দেশটিতে বর্তমানে ২৯ হাজার ৫৪০ জন প্রবাসীর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গ্রেফতারকৃতদের প্রত্যাবাসনের পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন বলে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত প্রবাসীদের মধ্যে ২০ হাজার ৩৩৭ জনকে দেশে ফেরত পাঠানোর আগে ভ্রমণের প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহের জন্য তাদের নিজ নিজ কূটনৈতিক মিশনে পাঠানো হয়েছে।
একই সময়ে গ্রেফতারদের মধ্যে ৯ হাজার ৪৬১ জনকে ইতোমধ্যে সৌদি আরব থেকে নিজ নিজ দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে। এছাড়া আরও ৩ হাজার ৪২৫ জনকে প্রত্যাবাসনের প্রস্তুতি চলছে।
মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম তার এক্স আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিহতদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য আমি সোনোরার গভর্নর আলফোনসো ডুরাজোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা আইসেলা রদ্রিগেজকে নিহতদের পরিবার এবং আহতদের
৩ দিন আগে
রেন চেম্বার্স নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রক্তাক্ত হাতে এক ব্যক্তি কামরার ভেতর দৌড়ে এসে চিৎকার করে বলেন, তাদের কাছে ছুরি আছে, দৌড়াও। এ সময় রেন ও তার বন্ধু ট্রেনের সামনের দিকে দৌড়ে যান এবং এক ব্যক্তিকে মেঝেতে লুটিয়ে পড়তে দেখেন।
৩ দিন আগে
শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।
৩ দিন আগে
পারিবারিক বিরোধের জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে একই এলাকায় একটি নির্মাণাধীন বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছিল।
৩ দিন আগে