ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
কলকাতার আরজিকর হাসপাতালে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় গোটা রাজ্য তথা ভারতজুড়ে আলোড়নের মধ্যেই আবারও ঘটল ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা। এবার নৃশংসতার বলি ৩৩ বছর বয়সী এক নার্স। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ভারতের উত্তরপ্রদেশে হাসপাতাল থেকে ফেরার পথে এক নার্সকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। নয় দিন পর তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই নার্স উত্তরাখণ্ডের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি করতেন। রাজ্যের সঙ্গে লাগোয়া উত্তরপ্রদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় ছিল তাঁর বাসা।
বৃহস্পতিবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ভিডিওতে গত ৩০ জুলাই সন্ধ্যায় রুদ্রপুরের ইন্দ্র চক থেকে ওই নার্সকে একটি ইলেকট্রিক রিকশায় উঠতে দেখা যায়। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের বিলাসপুরে কাশিপুর রোডে নিজের ভাড়া বাসায় ফেরেননি তিনি। ওই বাসায় নিজের ১১ বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে থাকতেন ওই নার্স।
পরদিন নার্সের বোন থানায় নিখোঁজের একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এর আট দিন পর ৮ আগস্ট দিবদিবা গ্রামে নিজের বাসা থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে একটি খালি প্লটে তার মরদেহ খুঁজে পায় উত্তরপ্রদেশ পুলিশ।
লাশের ময়নাতদন্ত করা হয় এবং অভিযুক্তকে খুঁজে বের করতে একটি দল গঠন করে পুলিশ। একপর্যায়ে ওই নার্সের চুরি হওয়া ফোনের অবস্থান শনাক্ত করে ধর্মেন্দ্র নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া দিনমজুর ধর্মেন্দ্র উত্তরপ্রদেশের বেরেলির বাসিন্দা। বুধবার তাঁকে রাজস্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় ধর্মেন্দ্র মদ্যপ ছিলেন। ওই নার্সকে দেখার পর তাঁকে অনুসরণ করতে থাকেন তিনি। নিজের বাসার অ্যাপার্টমেন্টে প্রবেশের আগমুহূর্তে নার্সের ওপর হামলে পড়েন ধর্মেন্দ্র।
উধম সিং নগরের জ্যেষ্ঠ পুলিশ সুপার মঞ্জুনাথ টি সি বলেন, ধর্মেন্দ্র ওই নার্সকে পাশের জঙ্গলে টেনে নিয়ে যান। ধর্ষণের পর নার্সের ওড়না দিয়েই তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, ওই নার্সের হাত ব্যাগে থাকা ৩ হাজার রুপিও চুরি করেন ধর্মেন্দ্র।
কলকাতার আরজিকর হাসপাতালে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় গোটা রাজ্য তথা ভারতজুড়ে আলোড়নের মধ্যেই আবারও ঘটল ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা। এবার নৃশংসতার বলি ৩৩ বছর বয়সী এক নার্স। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ভারতের উত্তরপ্রদেশে হাসপাতাল থেকে ফেরার পথে এক নার্সকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। নয় দিন পর তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ওই নার্স উত্তরাখণ্ডের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি করতেন। রাজ্যের সঙ্গে লাগোয়া উত্তরপ্রদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় ছিল তাঁর বাসা।
বৃহস্পতিবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ক্লোজ সার্কিট (সিসি) ক্যামেরার ভিডিওতে গত ৩০ জুলাই সন্ধ্যায় রুদ্রপুরের ইন্দ্র চক থেকে ওই নার্সকে একটি ইলেকট্রিক রিকশায় উঠতে দেখা যায়। কিন্তু উত্তরপ্রদেশের বিলাসপুরে কাশিপুর রোডে নিজের ভাড়া বাসায় ফেরেননি তিনি। ওই বাসায় নিজের ১১ বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে থাকতেন ওই নার্স।
পরদিন নার্সের বোন থানায় নিখোঁজের একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এর আট দিন পর ৮ আগস্ট দিবদিবা গ্রামে নিজের বাসা থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে একটি খালি প্লটে তার মরদেহ খুঁজে পায় উত্তরপ্রদেশ পুলিশ।
লাশের ময়নাতদন্ত করা হয় এবং অভিযুক্তকে খুঁজে বের করতে একটি দল গঠন করে পুলিশ। একপর্যায়ে ওই নার্সের চুরি হওয়া ফোনের অবস্থান শনাক্ত করে ধর্মেন্দ্র নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া দিনমজুর ধর্মেন্দ্র উত্তরপ্রদেশের বেরেলির বাসিন্দা। বুধবার তাঁকে রাজস্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় ধর্মেন্দ্র মদ্যপ ছিলেন। ওই নার্সকে দেখার পর তাঁকে অনুসরণ করতে থাকেন তিনি। নিজের বাসার অ্যাপার্টমেন্টে প্রবেশের আগমুহূর্তে নার্সের ওপর হামলে পড়েন ধর্মেন্দ্র।
উধম সিং নগরের জ্যেষ্ঠ পুলিশ সুপার মঞ্জুনাথ টি সি বলেন, ধর্মেন্দ্র ওই নার্সকে পাশের জঙ্গলে টেনে নিয়ে যান। ধর্ষণের পর নার্সের ওড়না দিয়েই তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও জানান, ওই নার্সের হাত ব্যাগে থাকা ৩ হাজার রুপিও চুরি করেন ধর্মেন্দ্র।
প্রবল সমালোচনার মুখে এবার নারী সাংবাদিকদের রেখেই সংবাদ সম্মেলন করেছেন আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি। তিনি বলেছেন, স্বল্প সময়ের প্রস্তুতিতে আয়োজন করতে গিয়ে আগের সংবাদ সম্মেলনে কোনো নারী সাংবাদিকের আমন্ত্রণ তারা নিশ্চিত করতে পারেননি।
১৩ ঘণ্টা আগেইসলামাবাদ বিমান হামলার অভিযোগ স্বীকারও করেনি, আবার অস্বীকারও করেনি। তবে কাবুলকে আহ্বান জানিয়েছে ‘পাকিস্তানবিরোধী সন্ত্রাসী সংগঠন’ তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তানকে (টিটিপি) আশ্রয় দেওয়া বন্ধ করতে।
২১ ঘণ্টা আগেতদন্ত প্রতিবেদকদের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইসিআইজে জানায়, তারা ‘আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিনির্মাণ’ শিরোনামে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের এক গোপন নথি হাতে পায়, যাতে দেখা যায় আরব নেতারা গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার সময় গোপনে দেশটির সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখে। গোপন নথিটি তৈরি হয় ২০২২ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে
১ দিন আগে