ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ভারতে গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরপরই বিধ্বস্ত হওয়া বিমানের এক যাত্রীকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। দুর্ঘটনার প্রায় ছয় ঘণ্টা পর তাকে জীবিক অবস্থায় পাওয়া গেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে তাকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটতে দেখা গেছে। ওই বিমানের বাকি ২৪১ জন আরোহীর অন্য কেউ বেঁচে নেই বলেই ধারণা করছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ৮টার দিকে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি ওই ব্যক্তিকে উদ্ধারের খবর দিয়েছে আহমেদাবাদের পুলিশ প্রধান জি এস মালিকের বরাতে।
পুলিশ কমিশনার মালিক বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, জীবিত উদ্ধার হওয়া যাত্রী বিমানের ১১এ আসনে বসেছিলেন। পুলিশ তাকে উদ্ধার করেছে। তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন। তার টি-শার্টে রক্তের দাগ লেগে আছে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এর ঘণ্টাখানেক আগেই আহমেদাবাদ পুলিশ জানায়, ওই বিমানের কোনো আরোহীর জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বলেই অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে। ফলে ২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রুয়ের সবাই নিহত হয়েছেন বলেই ধরে নেওয়া হয়েছিল। এর ঘণ্টাখানেক পর ওই যাত্রীকে জীবিত পাওয়া গেল।
পুলিশ কমিশনার আরও জানান, বিমানটি যে আবাসিক এলাকায় গিয়ে পড়ে, সেখানেও কিছু মানুষ মারা গেছেন। মেডিকেল কলেজের যে মেসে বিমানটি পড়েছিল, সেখানে অন্তত পাঁচজন মারা গেছেন বলে খবর এসেছে। তবে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার এ হতাহতের তথ্য দেয়নি।
২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু নিয়ে এআই১৭১ নম্বরের বিমানটি বৃহস্পতিবার (১২ জুন) ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৩৮ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৮ মিনিট) গুজরাটের অহমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই পাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে। ব্রিটেনের গ্যাটউইক বিমানবন্দর ছিল এর গন্তব্য। গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানিও ওই ফ্লাইটে ছিলেন।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর বলছে, ফ্লাইটটি যাত্রা শুরুর পরপরই গুজরাটের মেঘানিনগরে লোকালয়ে বিধ্বস্ত হয়। এরপরই বিমানটিতে আগুন লেগে যায়। ঘটনার বেশ কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা গেছে, বিমান ভেঙে পড়ার পরে আগুন ও কালো ধোঁয়া বার হচ্ছে।
সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও পেশাদার পাইলট রাজীব প্রতাপ রুডি এনডিটিভিকে বলেছেন, বিমানে ৮০ থেকে ৯০ টন জ্বালানি ছিল। এ অবস্থায় বিমানটি ভেঙে পড়া মানে বোমা বিস্ফোরণের মতো ঘটনা।
বেসামরিক বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী মুরলীধর মোহোল বলেছেন, দুর্ঘটনার কারণ জানতে আরো কিছু সময় লাগবে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ দুর্ঘটনা নিয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। মোদি বলেন, এটি হৃদয়বিদারক ঘটনা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আহমেদাবাদ যাচ্ছেন। বেসামরিক বিমান পরিবহনমন্ত্রীও যাচ্ছেন সেখানে।
এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, তারা ক্ষয়ক্ষতি খতিয়ে দেখছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিমানটি ৮২৫ ফুট ওঠার পর নিচে নামে ও ভেঙে পড়ে।
জয়েশ নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, মেঘানিনগর ও শাহিবাগের মধ্যে বিমানটি ভেঙে পড়ে। আমি পাঁচ শ মিটার দূরে বসেছিলাম। বাড়ির ওপর বিমানটি পড়ে। প্রচুর ধোঁয়া ওঠে। বড় বিমান ছিল। আমি দেখতে গেছিলাম। তখন পুলিশের গাড়ি এসে গেছে। প্রচুর দমকলের গাড়ি এসে যায়। পাশেই সিভিল হাসপাতাল। সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্স আসে।
দুর্ঘটনার পর আহমেদাবাদ বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্থানীয় সময় বিকেল ৫টার পর ফের বিমানবন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়।
ভারতে গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের পরপরই বিধ্বস্ত হওয়া বিমানের এক যাত্রীকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। দুর্ঘটনার প্রায় ছয় ঘণ্টা পর তাকে জীবিক অবস্থায় পাওয়া গেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে তাকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটতে দেখা গেছে। ওই বিমানের বাকি ২৪১ জন আরোহীর অন্য কেউ বেঁচে নেই বলেই ধারণা করছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) বাংলাদেশ সময় রাত সোয়া ৮টার দিকে ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি ওই ব্যক্তিকে উদ্ধারের খবর দিয়েছে আহমেদাবাদের পুলিশ প্রধান জি এস মালিকের বরাতে।
পুলিশ কমিশনার মালিক বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, জীবিত উদ্ধার হওয়া যাত্রী বিমানের ১১এ আসনে বসেছিলেন। পুলিশ তাকে উদ্ধার করেছে। তিনি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছিলেন। তার টি-শার্টে রক্তের দাগ লেগে আছে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এর ঘণ্টাখানেক আগেই আহমেদাবাদ পুলিশ জানায়, ওই বিমানের কোনো আরোহীর জীবিত থাকার সম্ভাবনা নেই বলেই অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে। ফলে ২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রুয়ের সবাই নিহত হয়েছেন বলেই ধরে নেওয়া হয়েছিল। এর ঘণ্টাখানেক পর ওই যাত্রীকে জীবিত পাওয়া গেল।
পুলিশ কমিশনার আরও জানান, বিমানটি যে আবাসিক এলাকায় গিয়ে পড়ে, সেখানেও কিছু মানুষ মারা গেছেন। মেডিকেল কলেজের যে মেসে বিমানটি পড়েছিল, সেখানে অন্তত পাঁচজন মারা গেছেন বলে খবর এসেছে। তবে এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার এ হতাহতের তথ্য দেয়নি।
২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু নিয়ে এআই১৭১ নম্বরের বিমানটি বৃহস্পতিবার (১২ জুন) ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৩৮ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৮ মিনিট) গুজরাটের অহমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই পাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে। ব্রিটেনের গ্যাটউইক বিমানবন্দর ছিল এর গন্তব্য। গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানিও ওই ফ্লাইটে ছিলেন।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর বলছে, ফ্লাইটটি যাত্রা শুরুর পরপরই গুজরাটের মেঘানিনগরে লোকালয়ে বিধ্বস্ত হয়। এরপরই বিমানটিতে আগুন লেগে যায়। ঘটনার বেশ কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা গেছে, বিমান ভেঙে পড়ার পরে আগুন ও কালো ধোঁয়া বার হচ্ছে।
সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও পেশাদার পাইলট রাজীব প্রতাপ রুডি এনডিটিভিকে বলেছেন, বিমানে ৮০ থেকে ৯০ টন জ্বালানি ছিল। এ অবস্থায় বিমানটি ভেঙে পড়া মানে বোমা বিস্ফোরণের মতো ঘটনা।
বেসামরিক বিমান পরিবহন প্রতিমন্ত্রী মুরলীধর মোহোল বলেছেন, দুর্ঘটনার কারণ জানতে আরো কিছু সময় লাগবে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ দুর্ঘটনা নিয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। মোদি বলেন, এটি হৃদয়বিদারক ঘটনা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ আহমেদাবাদ যাচ্ছেন। বেসামরিক বিমান পরিবহনমন্ত্রীও যাচ্ছেন সেখানে।
এয়ার ইন্ডিয়া জানিয়েছে, তারা ক্ষয়ক্ষতি খতিয়ে দেখছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিমানটি ৮২৫ ফুট ওঠার পর নিচে নামে ও ভেঙে পড়ে।
জয়েশ নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, মেঘানিনগর ও শাহিবাগের মধ্যে বিমানটি ভেঙে পড়ে। আমি পাঁচ শ মিটার দূরে বসেছিলাম। বাড়ির ওপর বিমানটি পড়ে। প্রচুর ধোঁয়া ওঠে। বড় বিমান ছিল। আমি দেখতে গেছিলাম। তখন পুলিশের গাড়ি এসে গেছে। প্রচুর দমকলের গাড়ি এসে যায়। পাশেই সিভিল হাসপাতাল। সেখান থেকে অ্যাম্বুলেন্স আসে।
দুর্ঘটনার পর আহমেদাবাদ বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। স্থানীয় সময় বিকেল ৫টার পর ফের বিমানবন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়।
ইরানের তেহরানে এবং আশপাশের এলাকায় অবস্থিত পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাগুলোতে একাধিক বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরাইল। এতে দেশটির অভিজাত বাহিনী রেভল্যুশনারি গার্ডের প্রধান জেনারেল হোসেইন সালামি নিহত হয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেএয়ার ইন্ডিয়ার ওই পোস্টে বলা হয়েছে, আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনের গ্যাটউইকের পথে রওয়ানা দেওয়া এআই১৭১ ফ্লাইটটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে ২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু ছিলেন। উড্ডয়নের পরপরই সেটি বিধ্বস্ত হয়। বিমানে থাকা মোট ২৪২ জনের মধ্যে ২৪১ জন নিহত হয়েছেন। মাত্র একজন ব্যক্তি বেঁচে আছেন, যিনি বর্তমানে হাসপাতালে
১৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর পর ভারতে এসেছিলেন ভূমি চৌহান। ব্রিটেনের গ্যাটউইকে ফেরার কথা ছিল এয়ার ইন্ডিয়ার এআই১৭১ ফ্লাইটে করে। কিন্তু যানজটে সেই ফ্লাইট মিস করেন ভূমি। তার জন্য আফসোস করবেন কী, কিছুক্ষণ পরই জানতে পারলেন, ওই ফ্লাইটই বিধ্বস্ত হয়েছে উড্ডয়নের পরপরই!
১ দিন আগেইউএনএইচসিআর প্রধান ফিলিপ্পো গ্র্যান্ডি এই সংখ্যাকে ‘অসহনীয়ভাবে বেশি’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাস্তুচ্যুতির মূল কারণগুলো সমাধানে ব্যর্থ হচ্ছে বলেও সতর্ক করেছেন তিনি।
১ দিন আগে