ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে বিধ্বস্ত হওয়া এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটের কোনো আরোহীর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না বলেই জানিয়েছিল পুলিশ। ওই দুর্ঘটনার ঘণ্টা ছয়েক পর একজনকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া যায়। বাকি ২৪১ জনের আর কাউকে জীবিত উদ্ধার করা যায়নি।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) দিবাগত রাত ১টার দিকে এয়ার ইন্ডিয়া তাদের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডেলে দেওয়া এক পোস্টে ২৪১ আরোহীর সবার প্রাণ হারানোর তথ্য জানিয়েছে।
ওই পোস্টে বলা হয়েছে, আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনের গ্যাটউইকের পথে রওয়ানা দেওয়া এআই১৭১ ফ্লাইটটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে ২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু ছিলেন। উড্ডয়নের পরপরই সেটি বিধ্বস্ত হয়। বিমানে থাকা মোট ২৪২ জনের মধ্যে ২৪১ জন নিহত হয়েছেন। মাত্র একজন ব্যক্তি বেঁচে আছেন, যিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করার পাশাপাশি নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া। পোস্টে তারা জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনার তদন্তে তারা সার্বিক সহযোগিতা করবে।
২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু নিয়ে এয়ার ইন্ডিয়ার এআই১৭১ ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৩৮ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৮ মিনিট) গুজরাটের অহমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই পাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে। ব্রিটেনের গ্যাটউইক বিমানবন্দর ছিল এর গন্তব্য। যাত্রা শুরুর পরপরই গুজরাটের মেঘানিনগরে লোকালয়ে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি।
সন্ধ্যার দিকে আহমেদাবাদের পুলিশ প্রধান জি এস মালিক জানান, ওই ফ্লাইটের কোনো আরোহীর জীবিত থাকার সম্ভাবনা তারা দেখছেন না। তবে এর ঘণ্টাখানেক পর বিমানটির ১১এ সিটের যাত্রীকে জীবিত পাওয়া যায়।
পুলিশ কমিশনার বলেন, বিশোয়াস কুমার রমেশ নামে ওই ব্রিটিশ নাগরিক বিমানটির ১১এ নম্বর আসনে বসেছিলেন। তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
দুর্ঘটনায় মরদেহগুলো শনাক্ত করার কার্যক্রমও শুরু হয়েছে আহমেদাবাদে। গুজরাটের স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রধান সচিব ধনঞ্জয় দ্বিবেদী জানিয়েছেন, যেসব যাত্রীর মরদেহ শনাক্ত করার অবস্থায় নেই, তাদের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক আছে— এমন আত্মীয় অর্থাৎ মা-বাবা কিংবা সন্তানের ডিএনএ সংগ্রহ করা হবে সিভিল হাসপাতালে।
এদিকে আহমেদাবাদের যে ভবনটিতে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি ভেঙে পড়েছে, সেই মেডিকেল ছাত্রদের হোস্টেলে অন্তত চারজন নিহতের তথ্য পাওয়া গেছে।
বিজে মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের ওই হোস্টেলের ডিন মীণাক্ষী পারেখ বিবিসিকে বলেন, হোস্টেলের খাবার ঘরে প্রথম ধাক্কা মারে, তারপর হোস্টেলেরই আরেকটি ভবনে গিয়ে পড়ে বিমানটি। ওই সময় অনেক ছাত্রই খাবার ঘরে দুপুরের খাবার খেতে বসেছিলেন।
ড. পারেখ আরও বলেন, বেশির ভাগ ছাত্রই পালিয়ে যেতে পেরেছিল। কিন্তু ভবনটিতে আগুন ধরে যায়। প্রচুর ধোঁয়া বেরচ্ছিল। অন্তত ১০-১২ জন ছাত্র আটকে পড়ে। আমরা এখন সব ছাত্রদের ফোন করে খোঁজ নিচ্ছি যে তারা সুস্থ আছে কি না। এখন পর্যন্ত তিনজন ছাত্র এবং একজন চিকিৎসকের বাড়িতে কর্মরত এক নারীর মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করা গেছে।
এয়ার ইন্ডিয়ার এ দুর্ঘটনাটিকে ভারতের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিমান দুর্ঘটনা মনে করা হচ্ছে। গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানিও ছিলেন এ ফ্লাইটে। রুপানি ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
ভারতের গুজরাটের আহমেদাবাদে বিধ্বস্ত হওয়া এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটের কোনো আরোহীর বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ছিল না বলেই জানিয়েছিল পুলিশ। ওই দুর্ঘটনার ঘণ্টা ছয়েক পর একজনকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া যায়। বাকি ২৪১ জনের আর কাউকে জীবিত উদ্ধার করা যায়নি।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) দিবাগত রাত ১টার দিকে এয়ার ইন্ডিয়া তাদের এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডেলে দেওয়া এক পোস্টে ২৪১ আরোহীর সবার প্রাণ হারানোর তথ্য জানিয়েছে।
ওই পোস্টে বলা হয়েছে, আহমেদাবাদ থেকে লন্ডনের গ্যাটউইকের পথে রওয়ানা দেওয়া এআই১৭১ ফ্লাইটটি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে ২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু ছিলেন। উড্ডয়নের পরপরই সেটি বিধ্বস্ত হয়। বিমানে থাকা মোট ২৪২ জনের মধ্যে ২৪১ জন নিহত হয়েছেন। মাত্র একজন ব্যক্তি বেঁচে আছেন, যিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার শান্তি কামনা করার পাশাপাশি নিহতদের পরিবারের প্রতি গভীর শোক ও সমবেদনা জানিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া। পোস্টে তারা জানিয়েছে, এ দুর্ঘটনার তদন্তে তারা সার্বিক সহযোগিতা করবে।
২৩০ জন যাত্রী ও ১২ জন ক্রু নিয়ে এয়ার ইন্ডিয়ার এআই১৭১ ফ্লাইটটি বৃহস্পতিবার ভারতের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ৩৮ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ২টা ৮ মিনিট) গুজরাটের অহমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই পাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে। ব্রিটেনের গ্যাটউইক বিমানবন্দর ছিল এর গন্তব্য। যাত্রা শুরুর পরপরই গুজরাটের মেঘানিনগরে লোকালয়ে বিধ্বস্ত হয় বিমানটি।
সন্ধ্যার দিকে আহমেদাবাদের পুলিশ প্রধান জি এস মালিক জানান, ওই ফ্লাইটের কোনো আরোহীর জীবিত থাকার সম্ভাবনা তারা দেখছেন না। তবে এর ঘণ্টাখানেক পর বিমানটির ১১এ সিটের যাত্রীকে জীবিত পাওয়া যায়।
পুলিশ কমিশনার বলেন, বিশোয়াস কুমার রমেশ নামে ওই ব্রিটিশ নাগরিক বিমানটির ১১এ নম্বর আসনে বসেছিলেন। তাকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
দুর্ঘটনায় মরদেহগুলো শনাক্ত করার কার্যক্রমও শুরু হয়েছে আহমেদাবাদে। গুজরাটের স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রধান সচিব ধনঞ্জয় দ্বিবেদী জানিয়েছেন, যেসব যাত্রীর মরদেহ শনাক্ত করার অবস্থায় নেই, তাদের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক আছে— এমন আত্মীয় অর্থাৎ মা-বাবা কিংবা সন্তানের ডিএনএ সংগ্রহ করা হবে সিভিল হাসপাতালে।
এদিকে আহমেদাবাদের যে ভবনটিতে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি ভেঙে পড়েছে, সেই মেডিকেল ছাত্রদের হোস্টেলে অন্তত চারজন নিহতের তথ্য পাওয়া গেছে।
বিজে মেডিকেল কলেজের ছাত্রদের ওই হোস্টেলের ডিন মীণাক্ষী পারেখ বিবিসিকে বলেন, হোস্টেলের খাবার ঘরে প্রথম ধাক্কা মারে, তারপর হোস্টেলেরই আরেকটি ভবনে গিয়ে পড়ে বিমানটি। ওই সময় অনেক ছাত্রই খাবার ঘরে দুপুরের খাবার খেতে বসেছিলেন।
ড. পারেখ আরও বলেন, বেশির ভাগ ছাত্রই পালিয়ে যেতে পেরেছিল। কিন্তু ভবনটিতে আগুন ধরে যায়। প্রচুর ধোঁয়া বেরচ্ছিল। অন্তত ১০-১২ জন ছাত্র আটকে পড়ে। আমরা এখন সব ছাত্রদের ফোন করে খোঁজ নিচ্ছি যে তারা সুস্থ আছে কি না। এখন পর্যন্ত তিনজন ছাত্র এবং একজন চিকিৎসকের বাড়িতে কর্মরত এক নারীর মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করা গেছে।
এয়ার ইন্ডিয়ার এ দুর্ঘটনাটিকে ভারতের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বিমান দুর্ঘটনা মনে করা হচ্ছে। গুজরাটের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রুপানিও ছিলেন এ ফ্লাইটে। রুপানি ২০১৬ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।
ভারতের আহমেদাবাদে বিধ্বস্ত এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানের ব্ল্যাকবক্স উদ্ধার করা হয়েছে। বিমানের গতি, উচ্চতা, ইঞ্জিন কীভাবে কাজ করছে, সেই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য থাকে এই ব্ল্যাকবক্সে। ককপিটে কী কথাবার্তা চলছে, এয়ার ট্র্যাফিক কন্ট্রোলের সঙ্গে পাইলটের কী কথা হয়েছে, সেটিও রেকর্ড করা থাকে এই ব্ল্যাকবক্সে।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলে পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। তবে, ইসরায়েল এর কিছু প্রতিহত করেছে বলে দাবি করছে। পাশাপাশি তেহরানেও বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। শনিবার প্রথম প্রহরে উভয় দেশ পরস্পরের বিরুদ্ধে এ হামলা চালিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেতেলআবিবসহ বিভিন্ন শহরে ইরান একের পর এক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। শুক্রবার রাতে এ হামলার সময় বাংকারে অবস্থান নেন ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কাৎজসহ প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তার সঙ্গে রয়েছেন নিরাপত্তা বাহিনীর প্রধান ও উচ্চপদস্থ মন্ত্রীরা।
৫ ঘণ্টা আগে