ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে সামরিক বহর লক্ষ্য করে চালানো আত্মঘাতী গাড়ি বোমা হামলার ঘটনায় ভারতকে দায়ী করে বিবৃতি দিয়েছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। তবে এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
শনিবারের (২৮ জুন) ওই হামলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ১৬ সদস্য নিহত হয়েছেন। সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে আহত হয়েছেন আরও প্রায় ২৪ জন।
পাকিস্তানের ডন ও ভারতের এনডিটিভি জানিয়েছে, এ ঘটনায় শনিবার রাতেই ভারতের দিকে আঙুল তুলেছে পাকিস্তান। দেশটির সেনাবাহিনী সরাসরি এ হামলায় ভারত জড়িত উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে। রোববার কড়া বার্তায় সে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, 'সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ভারত' রয়েছে এ হামলার নেপথ্যে। তাদের হয়ে হামলা চালিয়েছে ‘ফিতনা-আল-খারিজ’ নামের একটি সংগঠন। এই সংগঠন বলতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মূলত তেহরি-ই-তালিবান পাকিস্তানকে (টিটিপি) বুঝিয়ে থাকে।
এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেন, ওয়াজিরিস্তানে যে হামলা হয়েছে, তার জন্য ভারতকে দায়ী করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতি আমরা দেখেছি। আমরা এই বিবৃতিকে অবজ্ঞার সঙ্গে প্রত্যাখ্যান করছি।
এ হামলার জের ধরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী শনিবারই ওই এলাকায় বিশেষ অভিযান চালায়৷ এ অভিযানে কমপক্ষে ১৪ 'জঙ্গি' নিহত হয়েছে বলেছে জানিয়েছে সেনাবাহিনী সূত্র।
ডন জানায়, এই হামলার কয়েক দিন আগে দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে একটি গোয়েন্দাভিত্তিক অভিযানে দুই সেনা নিহত ও ১১ সন্ত্রাসী নিহত হয়। তবে সর্বশেষ এই বোমা হামলার দায় এখনো কোনো গোষ্ঠী স্বীকার করেনি।
এএফপির বরাতে জানা গেছে, ২০২১ সালে কাবুলে তালেবান ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের অঞ্চলগুলোতে সহিংসতা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। ইসলামাবাদের অভিযোগ, তালেবান পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হামলার জন্য নিজেদের ভূখণ্ড ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছে। তবে তালেবানও এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
এএফপির হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের শুরু থেকে খাইবার পাখতুনখোয়া ও বেলুচিস্তানে সরকারবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর হামলায় প্রায় ২৯০ জন নিহত হয়েছেন। তাদের বেশির ভাগই নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য।
পাকিস্তানের উত্তর ওয়াজিরিস্তানে সামরিক বহর লক্ষ্য করে চালানো আত্মঘাতী গাড়ি বোমা হামলার ঘটনায় ভারতকে দায়ী করে বিবৃতি দিয়েছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। তবে এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
শনিবারের (২৮ জুন) ওই হামলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর ১৬ সদস্য নিহত হয়েছেন। সামরিক ও বেসামরিক মিলিয়ে আহত হয়েছেন আরও প্রায় ২৪ জন।
পাকিস্তানের ডন ও ভারতের এনডিটিভি জানিয়েছে, এ ঘটনায় শনিবার রাতেই ভারতের দিকে আঙুল তুলেছে পাকিস্তান। দেশটির সেনাবাহিনী সরাসরি এ হামলায় ভারত জড়িত উল্লেখ করে বিবৃতি দিয়েছে। রোববার কড়া বার্তায় সে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে ভারত।
পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, 'সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ভারত' রয়েছে এ হামলার নেপথ্যে। তাদের হয়ে হামলা চালিয়েছে ‘ফিতনা-আল-খারিজ’ নামের একটি সংগঠন। এই সংগঠন বলতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর মূলত তেহরি-ই-তালিবান পাকিস্তানকে (টিটিপি) বুঝিয়ে থাকে।
এ অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রনধীর জয়সওয়াল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেন, ওয়াজিরিস্তানে যে হামলা হয়েছে, তার জন্য ভারতকে দায়ী করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একটি আনুষ্ঠানিক বিবৃতি আমরা দেখেছি। আমরা এই বিবৃতিকে অবজ্ঞার সঙ্গে প্রত্যাখ্যান করছি।
এ হামলার জের ধরে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী শনিবারই ওই এলাকায় বিশেষ অভিযান চালায়৷ এ অভিযানে কমপক্ষে ১৪ 'জঙ্গি' নিহত হয়েছে বলেছে জানিয়েছে সেনাবাহিনী সূত্র।
ডন জানায়, এই হামলার কয়েক দিন আগে দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানে একটি গোয়েন্দাভিত্তিক অভিযানে দুই সেনা নিহত ও ১১ সন্ত্রাসী নিহত হয়। তবে সর্বশেষ এই বোমা হামলার দায় এখনো কোনো গোষ্ঠী স্বীকার করেনি।
এএফপির বরাতে জানা গেছে, ২০২১ সালে কাবুলে তালেবান ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে আফগানিস্তান সীমান্তবর্তী পাকিস্তানের অঞ্চলগুলোতে সহিংসতা ব্যাপকভাবে বেড়েছে। ইসলামাবাদের অভিযোগ, তালেবান পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হামলার জন্য নিজেদের ভূখণ্ড ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছে। তবে তালেবানও এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
এএফপির হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের শুরু থেকে খাইবার পাখতুনখোয়া ও বেলুচিস্তানে সরকারবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর হামলায় প্রায় ২৯০ জন নিহত হয়েছেন। তাদের বেশির ভাগই নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য।
বুধবার (৯ অক্টোবর) ইসরায়েলি সেনারা নৌবহরে আক্রমণ চালিয়ে সব অধিকারকর্মী ও নাবিকদের আটক করে। এরপর তাদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে কেৎজিয়েত কারাগারে পাঠানো হয়, যা নেগেভ মরুভূমিতে অবস্থিত এবং ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় আটককেন্দ্র। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, এখানে আটক ফিলিস্তিনিরা নৃশংসভাবে নির্যাতনের শিকার হন।
১৮ ঘণ্টা আগেএ বছর সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন হাঙ্গেরির লেখক লাসলো ক্রাসনাহরকাই। বাংলাদেশ সময় বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিকেলে ৫টা ৫ মিনিটের দিকে সুইডেনের স্টকহোম থেকে এ বছরের সাহিত্যে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা করে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস।
১ দিন আগেগাজায় প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতি কাঠামোর বিষয়ে গত রাতে একটি চুক্তি ঘোষণার পর এ হামলা চালানো হয়। বিশেষ করে উত্তর গাজা এলাকায় বেশ কয়েকটি এলাকায় বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে। বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থার কর্মকর্তা মোহাম্মদ আল-মুগাইর গাজা সিটিতে ‘একাধিক বিমান হামলার’ কথা জানিয়েছেন।
১ দিন আগে