
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গাজায় ছয় সপ্তাহ ধরে চলা যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে সুস্পষ্টভাবে লঙ্ঘন করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নতুন করে বিমান হামলা চালিয়েছে। সর্বশেষ এই হামলায় শিশুসহ অন্তত ২৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং আরও ৮৭ জন আহত হয়েছেন। গাজার কর্তৃপক্ষের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল এ পর্যন্ত ৪৯৭ বারেরও বেশি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে।
রোববার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
গাজার সরকারি গণমাধ্যম কার্যালয় জানায়, গত ১০ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল অন্তত ৪৯৭ বার তা লঙ্ঘন করেছে। এসব হামলায় ৩৪২ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই শিশু, নারী ও বয়স্ক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শনিবার প্রথম হামলাটি হয় উত্তর গাজা সিটির একটি গাড়িতে। এরপর মধ্যাঞ্চলের দেইর আল-বালাহ ও নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরেও হামলা হয়। গাজা সিটির রিমাল এলাকায় ড্রোন হামলায় অন্তত ১১ জন নিহত ও ২০ জন আহত হন বলে জানান আল-শিফা হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রামি মোহান্না।
এছাড়া দেইর আল-বালাহতে একটি বাড়িতে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে একজন নারীও রয়েছেন। সেখানে থাকা খলিল আবু হাতাব বলেন, হামলার সময় ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর এ ধরনের ধারাবাহিক ও গুরুতর যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন আন্তর্জাতিক মানবিক আইন ও চুক্তির সুস্পষ্ট বিরোধী।
তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানায়, গাজায় ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রিত এলাকায় হামাসের এক যোদ্ধা সেনাদের ওপর হামলা করলে এর প্রতিক্রিয়ায় তারা অভিযান চালিয়েছে। বিবৃতিতে দাবি করা হয়, ইসরায়েল পাঁচজন সিনিয়র হামাস যোদ্ধাকে হত্যা করেছে।
হামাস এখনও নিহত এসব সদস্যের বিষয়ে মন্তব্য করেনি।
এছাড়া এদিন হামলার মধ্যেই হামাস অভিযোগ করে, ইসরায়েল মনগড়া অজুহাতে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করছে। তারা যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারকে দ্রুত হস্তক্ষেপের আহ্বান জানায়। আমরা মধ্যস্থতাকারীদের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাই। যুক্তরাষ্ট্রকে তার আশ্বাস বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে এবং যুদ্ধবিরতি মানতে ইসরায়েলকে বাধ্য করতে হবে।

গাজায় ছয় সপ্তাহ ধরে চলা যুদ্ধবিরতি চুক্তিকে সুস্পষ্টভাবে লঙ্ঘন করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নতুন করে বিমান হামলা চালিয়েছে। সর্বশেষ এই হামলায় শিশুসহ অন্তত ২৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত এবং আরও ৮৭ জন আহত হয়েছেন। গাজার কর্তৃপক্ষের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল এ পর্যন্ত ৪৯৭ বারেরও বেশি চুক্তি লঙ্ঘন করেছে।
রোববার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।
গাজার সরকারি গণমাধ্যম কার্যালয় জানায়, গত ১০ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল অন্তত ৪৯৭ বার তা লঙ্ঘন করেছে। এসব হামলায় ৩৪২ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই শিশু, নারী ও বয়স্ক।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, শনিবার প্রথম হামলাটি হয় উত্তর গাজা সিটির একটি গাড়িতে। এরপর মধ্যাঞ্চলের দেইর আল-বালাহ ও নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরেও হামলা হয়। গাজা সিটির রিমাল এলাকায় ড্রোন হামলায় অন্তত ১১ জন নিহত ও ২০ জন আহত হন বলে জানান আল-শিফা হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রামি মোহান্না।
এছাড়া দেইর আল-বালাহতে একটি বাড়িতে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত তিনজন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে একজন নারীও রয়েছেন। সেখানে থাকা খলিল আবু হাতাব বলেন, হামলার সময় ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর এ ধরনের ধারাবাহিক ও গুরুতর যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন আন্তর্জাতিক মানবিক আইন ও চুক্তির সুস্পষ্ট বিরোধী।
তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানায়, গাজায় ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রিত এলাকায় হামাসের এক যোদ্ধা সেনাদের ওপর হামলা করলে এর প্রতিক্রিয়ায় তারা অভিযান চালিয়েছে। বিবৃতিতে দাবি করা হয়, ইসরায়েল পাঁচজন সিনিয়র হামাস যোদ্ধাকে হত্যা করেছে।
হামাস এখনও নিহত এসব সদস্যের বিষয়ে মন্তব্য করেনি।
এছাড়া এদিন হামলার মধ্যেই হামাস অভিযোগ করে, ইসরায়েল মনগড়া অজুহাতে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করছে। তারা যুক্তরাষ্ট্র, মিসর ও কাতারকে দ্রুত হস্তক্ষেপের আহ্বান জানায়। আমরা মধ্যস্থতাকারীদের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাই। যুক্তরাষ্ট্রকে তার আশ্বাস বাস্তবায়নে এগিয়ে আসতে হবে এবং যুদ্ধবিরতি মানতে ইসরায়েলকে বাধ্য করতে হবে।

বিস্ফোরণের পর কারখানার ম্যানেজারকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে দুর্ঘটনার পর পর মালিক পালিয়ে গেছেন। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। বিস্ফোরণের শক্তি এতই বেশি ছিল যে এটির প্রভাবে কারখানাসহ আশপাশের কয়েকটি বাড়ির ছাদ উড়ে যায়। এরমধ্যে তিনটি বাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।
১ দিন আগে
ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব নাইজেরিয়ার এক মুখপাত্র জানান, নাইজার রাজ্যের সেন্ট মেরিস স্কুল থেকে অপহৃত ২১৫ শিক্ষার্থীই ছাত্রী। এছাড়া আরও ১২ জন শিক্ষককে তুলে নিয়ে গেছে হামলাকারীরা।
১ দিন আগে
ইউনিসেফ জানায়, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া সংঘাতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬৪ হাজার শিশু নিহত বা আহত হয়েছে। তাদের মতে, গাজার সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হলো শিশুরাই।
১ দিন আগে
কলকাতার গণাধ্যম আনন্দবাজারের খবর বলছে, সকালে বাংলাদেশে ভূমিকম্প আঘাত করার সময়ই কলকাতা থেকে শুরু করে কোচবিহার, কাকদ্বীপ, হুগলি, নদীয়া, মুর্শিদাবাদসহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্থানে ভূকম্পন অনুভূত হয়।
২ দিন আগে