
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইরানের হামলাকে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ আখ্যা দিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এ হামলা মধ্যপ্রাচ্যে একটি বৃহত্তর যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলেও সতর্ক করেছে দেশটি।
বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ প্রকাশিত এক বিবৃতিতে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এ নিন্দা জানান।
তিনি বলেন, ইরানের বেসামরিক, পারমাণবিক এবং জ্বালানি স্থাপনায় ইসরায়েলের সামরিক হামলায় গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে পিয়ংইয়ং। পাশাপাশি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। ইসরায়েলি হামলায় বেসামরিক নাগরিক হত্যা মানবতার বিরুদ্ধে এক ক্ষমাহীন অপরাধ। ইসরায়েল রাষ্ট্রীয়ভাবেই সন্ত্রাসবাদে জড়িত, যা এই অঞ্চলে একটি নতুন সর্বাত্মক যুদ্ধের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
পাশাপাশি, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার চলমান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় দেশগুলোকে হস্তক্ষেপ না করতে সতর্ক করেছে উত্তর কোরিয়া।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, বিশ্বে বর্তমান গুরুতর পরিস্থিতি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থিত ও পৃষ্ঠপোষকতাহীন ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের শান্তির জন্য একটি ক্যান্সার সদৃশ সত্তা। তারা বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা ধ্বংসের মূলহোতা।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা শক্তিগুলোকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। যারা ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের বৈধ সার্বভৌম অধিকার এবং আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তুলে যুদ্ধের আগুন উসকে দিচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার এই মন্তব্য এমন সময়ে এলো যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন যে, ইরানের প্রতি তার ধৈর্য ফুরিয়ে গেছে। এ পরিস্থিতিতে ওয়াশিংটনকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ও এর পশ্চিমা মিত্রদের হুঁশিয়ারি দিয়ে পিয়ংইয়ং বলছে, যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের পদক্ষেপ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতিকে একটি অনিয়ন্ত্রণযোগ্য বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে ঠেলে দিচ্ছে।

ইরানের হামলাকে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ আখ্যা দিয়ে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এ হামলা মধ্যপ্রাচ্যে একটি বৃহত্তর যুদ্ধের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে বলেও সতর্ক করেছে দেশটি।
বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ প্রকাশিত এক বিবৃতিতে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এ নিন্দা জানান।
তিনি বলেন, ইরানের বেসামরিক, পারমাণবিক এবং জ্বালানি স্থাপনায় ইসরায়েলের সামরিক হামলায় গুরুতর উদ্বেগ প্রকাশ করছে পিয়ংইয়ং। পাশাপাশি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। ইসরায়েলি হামলায় বেসামরিক নাগরিক হত্যা মানবতার বিরুদ্ধে এক ক্ষমাহীন অপরাধ। ইসরায়েল রাষ্ট্রীয়ভাবেই সন্ত্রাসবাদে জড়িত, যা এই অঞ্চলে একটি নতুন সর্বাত্মক যুদ্ধের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
পাশাপাশি, ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার চলমান সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় দেশগুলোকে হস্তক্ষেপ না করতে সতর্ক করেছে উত্তর কোরিয়া।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, বিশ্বে বর্তমান গুরুতর পরিস্থিতি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা দেশগুলোর সমর্থিত ও পৃষ্ঠপোষকতাহীন ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের শান্তির জন্য একটি ক্যান্সার সদৃশ সত্তা। তারা বৈশ্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা ধ্বংসের মূলহোতা।
তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় যুক্তরাষ্ট্র এবং পশ্চিমা শক্তিগুলোকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। যারা ক্ষতিগ্রস্ত ইরানের বৈধ সার্বভৌম অধিকার এবং আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তুলে যুদ্ধের আগুন উসকে দিচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার এই মন্তব্য এমন সময়ে এলো যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন যে, ইরানের প্রতি তার ধৈর্য ফুরিয়ে গেছে। এ পরিস্থিতিতে ওয়াশিংটনকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ও এর পশ্চিমা মিত্রদের হুঁশিয়ারি দিয়ে পিয়ংইয়ং বলছে, যুক্তরাষ্ট্র এবং তার মিত্রদের পদক্ষেপ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতিকে একটি অনিয়ন্ত্রণযোগ্য বিপর্যয়কর পরিস্থিতিতে ঠেলে দিচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
২ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
২ দিন আগে
অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ দাবি করেছে যে তারা উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রায় তিন হাজার কিলো বিস্ফোরক, বিস্ফোরণ ঘটানোর নানা রাসায়নিক, চারটি পিস্তল ও বন্দুক উদ্ধার করেছে। দুই চিকিৎসক সহ সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে – যারা জয়েশ-এ-মুহাম্মদ ও আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ নামে দুটি সংগঠনে
২ দিন আগে
ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
৩ দিন আগে