ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
শক্তিশালী ভূমিকম্পে বিপর্যস্ত ফিলিপাইনের মধ্যাঞ্চল। ৬ দশমিক ৯ মাত্রার এই ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত অন্তত ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ও এএফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ১০টার কিছু আগে সেবু সিটির উপকূলে এই ভূমিকম্প আঘাত হানে।
বুধবার (১ অক্টোবর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে দেশটির বোগো শহরে। এছাড়া সেবুসহ একাধিক শহর ও পৌরসভায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।
এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং বহু ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এদিকে ভূমিকম্পের পর সুনামি সতর্কতা জারি করা হলেও পরে তা প্রত্যাহার করে ফিলিপাইন ইনস্টিটিউট অব ভলকানোলজি অ্যান্ড সিসমোলজি। সংস্থাটি জানায়, সমুদ্রপৃষ্ঠে সামান্য পরিবর্তন হলেও এর প্রভাব কেটে গেছে।
সেবু শহর ভিসায়াস অঞ্চলে অবস্থিত এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। ভূমিকম্পের পর সেবু প্রদেশজুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। এরই অংশ হিসেবে সেখানকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস বন্ধ রাখা হয়েছে।
এদিকে ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বোগো শহরে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে। সেখানে এখন পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১১৯ জন।
জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, সারা দেশে মৃতের সংখ্যা ২৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
বিবিসি বলছে, সান রেমিজিও পৌরসভাতেও জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। শহরের একটি ক্রীড়া কমপ্লেক্সে ধ্বংসস্তূপের নিচে কয়েকজন আটকা পড়ায় উদ্ধার অভিযান চলছে।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, ভূমিকম্প আঘাত হানার সময় সেখানে বাস্কেটবল খেলা চলছিল। এতে প্রায় ২০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং অন্তত একজনের মৃত্যু হয়েছে।
এছাড়া ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরও কয়েকটি শহর ও পৌরসভা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। এসব এলাকাতেও হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। বোগো, সান রেমিজিও ও দানবান্তায়ান এলাকায় টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সেবু প্রদেশের গভর্নর পামেলা বারিকুয়াত্রো জানান, শুধু বোগো শহরেই সেবু প্রাদেশিক হাসপাতালে ২৫ জনের মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে।
তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, 'আহতের সংখ্যা এত বেশি যে, অনেককে হাসপাতালে ভেতরে না নিয়ে বাইরে চিকিৎসা দিতে হয়েছে।'
ওই প্রদেশের অন্যত্র আরও ৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কাউন্সিল জানিয়েছে, ভূমিকম্পে ১৪৭ জন আহত হয়েছেন এবং অন্তত ২২টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শক্তিশালী ভূমিকম্পে বিপর্যস্ত ফিলিপাইনের মধ্যাঞ্চল। ৬ দশমিক ৯ মাত্রার এই ভূমিকম্পে এখন পর্যন্ত অন্তত ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ও এএফপির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত ১০টার কিছু আগে সেবু সিটির উপকূলে এই ভূমিকম্প আঘাত হানে।
বুধবার (১ অক্টোবর) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানায়, সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে দেশটির বোগো শহরে। এছাড়া সেবুসহ একাধিক শহর ও পৌরসভায় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে।
এতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায় এবং বহু ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এদিকে ভূমিকম্পের পর সুনামি সতর্কতা জারি করা হলেও পরে তা প্রত্যাহার করে ফিলিপাইন ইনস্টিটিউট অব ভলকানোলজি অ্যান্ড সিসমোলজি। সংস্থাটি জানায়, সমুদ্রপৃষ্ঠে সামান্য পরিবর্তন হলেও এর প্রভাব কেটে গেছে।
সেবু শহর ভিসায়াস অঞ্চলে অবস্থিত এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। ভূমিকম্পের পর সেবু প্রদেশজুড়ে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। এরই অংশ হিসেবে সেখানকার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস বন্ধ রাখা হয়েছে।
এদিকে ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে প্রায় ১৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বোগো শহরে সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে। সেখানে এখন পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছেন অন্তত ১১৯ জন।
জাতীয় দুর্যোগ সংস্থার হিসাব অনুযায়ী, সারা দেশে মৃতের সংখ্যা ২৬ জনে দাঁড়িয়েছে।
বিবিসি বলছে, সান রেমিজিও পৌরসভাতেও জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। শহরের একটি ক্রীড়া কমপ্লেক্সে ধ্বংসস্তূপের নিচে কয়েকজন আটকা পড়ায় উদ্ধার অভিযান চলছে।
স্থানীয় কর্মকর্তারা জানান, ভূমিকম্প আঘাত হানার সময় সেখানে বাস্কেটবল খেলা চলছিল। এতে প্রায় ২০ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং অন্তত একজনের মৃত্যু হয়েছে।
এছাড়া ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরও কয়েকটি শহর ও পৌরসভা জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছে। এসব এলাকাতেও হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। বোগো, সান রেমিজিও ও দানবান্তায়ান এলাকায় টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সেবু প্রদেশের গভর্নর পামেলা বারিকুয়াত্রো জানান, শুধু বোগো শহরেই সেবু প্রাদেশিক হাসপাতালে ২৫ জনের মৃত্যু রেকর্ড করা হয়েছে।
তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, 'আহতের সংখ্যা এত বেশি যে, অনেককে হাসপাতালে ভেতরে না নিয়ে বাইরে চিকিৎসা দিতে হয়েছে।'
ওই প্রদেশের অন্যত্র আরও ৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কাউন্সিল জানিয়েছে, ভূমিকম্পে ১৪৭ জন আহত হয়েছেন এবং অন্তত ২২টি ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বেলুচিস্তানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বখত মুহাম্মদ কাকার জানিয়েছেন, নিহত ও আহতদের কোয়েটার সিভিল হাসপাতাল ও ট্রমা সেন্টারে নেওয়া হয়েছে। আহতদের মধ্যে অন্তত ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বিস্ফোরণের পর প্রদেশজুড়ে হাসপাতালগুলোতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।
১ দিন আগেরাজধানী আন্তানানারিভো থেকে শুরু হওয়া এই বিক্ষোভের সময় নিরাপত্তা বাহিনীর আক্রমণে অন্তত ২২ জন নিহত হয়েছেন বলে জাতিসংঘ জানিয়েছে। প্রেসিডেন্ট রাজোয়েলিনা ক্ষমাপ্রার্থনা করে আগামী তিনদিনের মধ্যে নতুন সরকার গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন।
২ দিন আগে