
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

চলতি মৌসুমের সবচেয়ে শক্তিশালী টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে ফিলিপাইন। সবশেষ সরকারি তথ্য বলছে, এ টাইফুনে প্রাণহানি ছাড়িয়ে গেছে ১৪০। আরও শতাধিক মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। এ অবস্থায় দেশটিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র।
এদিকে ফিলিপাইনের পর ভিয়েতনাম উপকূলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি। ভিয়েতনামের অনলাইন নিউজ পোর্টাল ভিএন এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন বলছে, এরই মধ্যে ঘণ্টায় ৯২ মাইল বা ১৪৯ কিলোমিটার গতিতে দেশটির উপকূলরেখায় আঘাত হানতে শুরু করেছে এই ঘূর্ণিঝড়। ভারী বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যার শঙ্কায় থাইল্যান্ডেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে ফিলিপাইনের জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কাউন্সিলের এক ব্রিফিংয়ে এ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট মার্কোস। তিনি জানান, এ ঘোষণা দ্রুত উদ্ধার, ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনা এবং জরুরি তহবিল ব্যবহারে সহায়তা করবে।
কাউন্সিলের তথ্য বলছে, টাইফুন কালমেগির আঘাতে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মধ্যাঞ্চলের সেবু প্রদেশ। ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু থেকে শুরু করে বিশাল বিশাল জাহাজের কনটেইনার পর্যন্ত ভেসে গেছে টাইফুনের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যার স্রোতে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এই এক প্রদেশেই মারা গেছেন অর্ধশতাধিক মানুষ।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, লিলোয়ান শহরে একদিনের ব্যবধানে ৩৫টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ শহরেও প্রবল স্রোতে ভেসে গেছে ঘরবাড়ি। বাড়ি ডুবে যাওয়ায় অনেকে ছাদে আশ্রয় নিয়েছেন।
জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কাউন্সিল জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্রায় দুই লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এখনো যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বহু এলাকা।
দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, গত মাসেই ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে বিপর্যস্ত হয় ফিলিপাইন। এর মধ্যে টাইফুন কালমেগি পরিস্থিতিতে আরও নাজুক করে তুলেছে। দীর্ঘদিনের অবৈধ খনন আর দুর্বল বাঁধ নির্মাণের কারণেই এ ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ভিয়েতনামের উপকূলবর্তী এলাকায় এরই মধ্যে টাইফুন কালমেগি তীব্র গতিতে আঘাত করতে শুরু করেছে। তীব্র ঝোড়ো হাওয়ায় কুই নন এলাকার প্রধান সড়কসহ শহর ও গ্রামীণ রাস্তাঘাটে গাছ উপড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলেও তথ্য মিলছে। স্থলভাগে ডাক লাক ও গিয়া লাই প্রদেশেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে ভিয়েতনামের পরিবেশ মন্ত্রণালয়।
ভিয়েতনামের জাতীয় আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ছয় ঘণ্টার মধ্যে সাতটি শহর ও প্রদেশের শত শত এলাকা বন্যা ও ভূমিধসের ঝুঁকিতে রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের পর ত্রাণ তৎপরতায় সহায়তা করার জন্য ভিয়েতনামের সামরিক বাহিনী দুই লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি সেনা এবং বিপুলসংখ্যক কর্মী ও সরঞ্জাম মোতায়েন করেছে।

চলতি মৌসুমের সবচেয়ে শক্তিশালী টাইফুন কালমেগির তাণ্ডবে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে ফিলিপাইন। সবশেষ সরকারি তথ্য বলছে, এ টাইফুনে প্রাণহানি ছাড়িয়ে গেছে ১৪০। আরও শতাধিক মানুষ নিখোঁজ রয়েছেন। এ অবস্থায় দেশটিতে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জুনিয়র।
এদিকে ফিলিপাইনের পর ভিয়েতনাম উপকূলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি। ভিয়েতনামের অনলাইন নিউজ পোর্টাল ভিএন এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন বলছে, এরই মধ্যে ঘণ্টায় ৯২ মাইল বা ১৪৯ কিলোমিটার গতিতে দেশটির উপকূলরেখায় আঘাত হানতে শুরু করেছে এই ঘূর্ণিঝড়। ভারী বৃষ্টি ও আকস্মিক বন্যার শঙ্কায় থাইল্যান্ডেও সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে ফিলিপাইনের জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কাউন্সিলের এক ব্রিফিংয়ে এ সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট মার্কোস। তিনি জানান, এ ঘোষণা দ্রুত উদ্ধার, ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যক্রম পরিচালনা এবং জরুরি তহবিল ব্যবহারে সহায়তা করবে।
কাউন্সিলের তথ্য বলছে, টাইফুন কালমেগির আঘাতে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মধ্যাঞ্চলের সেবু প্রদেশ। ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, সেতু থেকে শুরু করে বিশাল বিশাল জাহাজের কনটেইনার পর্যন্ত ভেসে গেছে টাইফুনের প্রভাবে সৃষ্ট বন্যার স্রোতে। স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, এই এক প্রদেশেই মারা গেছেন অর্ধশতাধিক মানুষ।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে বলা হয়েছে, লিলোয়ান শহরে একদিনের ব্যবধানে ৩৫টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ শহরেও প্রবল স্রোতে ভেসে গেছে ঘরবাড়ি। বাড়ি ডুবে যাওয়ায় অনেকে ছাদে আশ্রয় নিয়েছেন।
জাতীয় দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস ও ব্যবস্থাপনা কাউন্সিল জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত প্রায় দুই লাখ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এখনো যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন বহু এলাকা।
দেশটির কর্মকর্তারা বলছেন, গত মাসেই ৬ দশমিক ৯ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে বিপর্যস্ত হয় ফিলিপাইন। এর মধ্যে টাইফুন কালমেগি পরিস্থিতিতে আরও নাজুক করে তুলেছে। দীর্ঘদিনের অবৈধ খনন আর দুর্বল বাঁধ নির্মাণের কারণেই এ ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ভিয়েতনামের উপকূলবর্তী এলাকায় এরই মধ্যে টাইফুন কালমেগি তীব্র গতিতে আঘাত করতে শুরু করেছে। তীব্র ঝোড়ো হাওয়ায় কুই নন এলাকার প্রধান সড়কসহ শহর ও গ্রামীণ রাস্তাঘাটে গাছ উপড়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বলেও তথ্য মিলছে। স্থলভাগে ডাক লাক ও গিয়া লাই প্রদেশেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে ভিয়েতনামের পরিবেশ মন্ত্রণালয়।
ভিয়েতনামের জাতীয় আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ছয় ঘণ্টার মধ্যে সাতটি শহর ও প্রদেশের শত শত এলাকা বন্যা ও ভূমিধসের ঝুঁকিতে রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের পর ত্রাণ তৎপরতায় সহায়তা করার জন্য ভিয়েতনামের সামরিক বাহিনী দুই লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি সেনা এবং বিপুলসংখ্যক কর্মী ও সরঞ্জাম মোতায়েন করেছে।

আগুন লাগার পর সারাজেভো থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত তুজলার ওই নার্সিংহোমের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে পুলিশ। এখনো ৩০ জন হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আহতদের মধ্যে দমকল বাহিনীর পাঁচজন কর্মী এবং তিন পুলিশ সদস্য রয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগে
জোহরান মামদানি নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের আইন সভার তিনবারের নির্বাচিত সদস্য। একাধিক প্রতিযোগীর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তিনি মেয়র নির্বাচনের দৌড়ে আসেন। শুরুতে তাকে তেমন একটা গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। বরং শুরুতে ধারণা করা হচ্ছিল, ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী নির্বাচনে অ্যান্ড্রু কুমো সহজ জয় পেতে চলেছেন। মামদান
১ দিন আগে
কালমেগির প্রভাবে দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় সেবু দ্বীপের সব শহর প্লাবিত হয়েছে। কর্দমাক্ত বন্যার পানির তোড়ে ভেসে যাচ্ছে গাড়ি, ট্রাক এমনকি বিশাল আকারের কনটেইনারও। সেবুর বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিষয়ক উপ-প্রশাসক রাফায়েলিতো আলেজান্দ্রো টেলিফোনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এএফপিকে বলেছেন, কেবল সেবুতেই এখন পর্যন্ত ২১ জনের প্র
২ দিন আগে
কেনটাকির গভর্নর অ্যান্ডি বেসিয়ার সাংবাদিকদের বলেন, এটি ভয়াবহ দুর্ঘটনা। অন্তত তিনজন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি তেল পুনর্ব্যবহার কেন্দ্র এবং একটি গাড়ির যন্ত্রাংশ কারখানা রয়েছে।
২ দিন আগে