
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

মিরপুরের শেষ বিকেলের আলোটা যেন একাই নিজের চারপাশে টেনে রেখেছিলেন মুশফিকুর রহিম। ঢাকা টেস্টের প্রথম দিনের শেষ বলের পর স্কোরবোর্ডে তার নামের পাশে ঝলমল করছে অপরাজিত ৯৯। টেস্ট ক্যারিয়ারের শততম ম্যাচে মাত্র একটি রান তাকে জায়গা করে দিতে পারে বিশ্ব ক্রিকেটের এক বিশেষ তালিকায়।
৯০ ওভার শেষে আম্পায়ার যখন দিনের খেলা শেষ করলেন, তখন মুশফিক থমকে দাঁড়িয়ে। আয়ারল্যান্ড অধিনায়কের সঙ্গে এক ওভার বাড়ানোর আলোচনা হলেও শেষ পর্যন্ত দিনটার ইতি টানা হয়। ফলে ৩৮ বছর বয়সী এই অভিজ্ঞ ব্যাটারকে শততম টেস্টে সেঞ্চুরির ঐতিহাসিক ছোঁয়া পেতে অপেক্ষা করতে হবে আজকের রাত।
দিনের শুরুটা ছিল ব্যাটারদের দাপটের। টস জিতে ব্যাটিং নিয়ে বাংলাদেশকে ৫২ রানের উদ্বোধনী জুটি উপহার দেন সাদমান (৩৫) ও মাহমুদুল জয় (৩৪)। শান্ত মাত্র ৮ রানে ফিরলে বাংলাদেশ ৯৫ রানে হারায় তৃতীয় উইকেট। সেখান থেকেই ম্যাচের রঙ বদলান মুমিনুল হক ও মুশফিক। দুজনের ১০৭ রানের জুটি দলকে টেনে তোলে নিরাপদ অঞ্চলে। মুমিনুল করেন ৬৩।
এরপর পুরো মঞ্চটা মুশফিকের। লিটন দাসকে নিয়ে আরেকটি ৯০ রানের জুটি গড়ে দিন শেষ করেন দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্যাটার। ১৮৭ বলে ৫ চারসহ তার ৯৯ রানে ছিল শান্ত, ধৈর্য ও নিখুঁত টেস্ট ব্যাটিংয়ের প্রদর্শনী। লিটন অপরাজিত ৪৭ রানে।
আইরিশ বোলারদের মধ্যে একমাত্র অ্যান্ডি ম্যাকব্রিনি কিছুটা সাফল্য পান। ২৬ ওভারে ৮২ রানে ৪ উইকেট। অন্য বোলাররা ছিলেন উইকেটহীন।
এখন অপেক্ষা শুধু দ্বিতীয় দিনের প্রথম স্ট্রাইকের। মাত্র ১ রান করলেই মুশফিক যোগ দেবেন রিকি পন্টিং, জো রুট, হাশিম আমলা, ইনজামাম, মিয়াঁদাদদের কাতারে; শততম টেস্টে সেঞ্চুরিয়ান হিসেবে। মঞ্চ প্রস্তুত। ইতিহাসের দরজা খোলার চাবি এখন মুশফিকের হাতে।

মিরপুরের শেষ বিকেলের আলোটা যেন একাই নিজের চারপাশে টেনে রেখেছিলেন মুশফিকুর রহিম। ঢাকা টেস্টের প্রথম দিনের শেষ বলের পর স্কোরবোর্ডে তার নামের পাশে ঝলমল করছে অপরাজিত ৯৯। টেস্ট ক্যারিয়ারের শততম ম্যাচে মাত্র একটি রান তাকে জায়গা করে দিতে পারে বিশ্ব ক্রিকেটের এক বিশেষ তালিকায়।
৯০ ওভার শেষে আম্পায়ার যখন দিনের খেলা শেষ করলেন, তখন মুশফিক থমকে দাঁড়িয়ে। আয়ারল্যান্ড অধিনায়কের সঙ্গে এক ওভার বাড়ানোর আলোচনা হলেও শেষ পর্যন্ত দিনটার ইতি টানা হয়। ফলে ৩৮ বছর বয়সী এই অভিজ্ঞ ব্যাটারকে শততম টেস্টে সেঞ্চুরির ঐতিহাসিক ছোঁয়া পেতে অপেক্ষা করতে হবে আজকের রাত।
দিনের শুরুটা ছিল ব্যাটারদের দাপটের। টস জিতে ব্যাটিং নিয়ে বাংলাদেশকে ৫২ রানের উদ্বোধনী জুটি উপহার দেন সাদমান (৩৫) ও মাহমুদুল জয় (৩৪)। শান্ত মাত্র ৮ রানে ফিরলে বাংলাদেশ ৯৫ রানে হারায় তৃতীয় উইকেট। সেখান থেকেই ম্যাচের রঙ বদলান মুমিনুল হক ও মুশফিক। দুজনের ১০৭ রানের জুটি দলকে টেনে তোলে নিরাপদ অঞ্চলে। মুমিনুল করেন ৬৩।
এরপর পুরো মঞ্চটা মুশফিকের। লিটন দাসকে নিয়ে আরেকটি ৯০ রানের জুটি গড়ে দিন শেষ করেন দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্যাটার। ১৮৭ বলে ৫ চারসহ তার ৯৯ রানে ছিল শান্ত, ধৈর্য ও নিখুঁত টেস্ট ব্যাটিংয়ের প্রদর্শনী। লিটন অপরাজিত ৪৭ রানে।
আইরিশ বোলারদের মধ্যে একমাত্র অ্যান্ডি ম্যাকব্রিনি কিছুটা সাফল্য পান। ২৬ ওভারে ৮২ রানে ৪ উইকেট। অন্য বোলাররা ছিলেন উইকেটহীন।
এখন অপেক্ষা শুধু দ্বিতীয় দিনের প্রথম স্ট্রাইকের। মাত্র ১ রান করলেই মুশফিক যোগ দেবেন রিকি পন্টিং, জো রুট, হাশিম আমলা, ইনজামাম, মিয়াঁদাদদের কাতারে; শততম টেস্টে সেঞ্চুরিয়ান হিসেবে। মঞ্চ প্রস্তুত। ইতিহাসের দরজা খোলার চাবি এখন মুশফিকের হাতে।

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে গ্রুপে নিজেদের পঞ্চম ম্যাচে জাতীয় স্টেডিয়ামে ভারতের মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। ম্যাচের ১১ মিনিটে মোরসালিনের কল্যাণে গোলের দেখা পায় বাংলাদেশ। এরপর গোটা ম্যাচে আর কোনো দলই গোলের দেখা না পেলে ১-০ ব্যবধানে জয় নিয়ে মাঠ ছেড়েছে টাইগাররা।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ–ভারত ফুটবল দ্বৈরথ আবারও উত্তেজনার সঙ্গে ফিরে এসেছে। তবে লাল-সবুজরা ভারতের বিপক্ষে দীর্ঘ ২২ বছরের জয়ের অভাবের আক্ষেপ আজ ঢাকায় দূর করতে চায়।
১ দিন আগে
হ্যাঁ, বাংলাদেশের ক্রিকেটের ‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’ মুশফিকুর রহিম আগামীকাল বুধবার (১৯ নভেম্বর) মিরপুর টেস্টে নামবেন নিজের শততম টেস্ট ম্যাচে। তিনিই হচ্ছেন দেশের প্রথম এবং স্বাভাবিকভাবেই একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টেস্টে এই ‘সেঞ্চুরি’র গৌরব অর্জন করতে যাচ্ছেন।
২ দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, অংশগ্রহণকারী সব দেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় ট্রফিটি তিনি উন্মোচন করেন।
৩ দিন আগে