
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

কলার মোঁচা, বা ইংরেজিতে যাকে বলা হয় “banana peel”, আমাদের জীবনে অনেক সময়ই অবহেলিত একটি জিনিস। আমরা কলা খেয়ে মোঁচাটা সাধারণত ফেলে দিই। কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, কলার মোঁচায় রয়েছে চমকপ্রদ অনেক উপকারিতা, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারি। এই মোঁচা শুধুমাত্র একটি বর্জ্য নয়, বরং এটি অনেক ধরনের রোগ প্রতিরোধ এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। অনেক বিদেশি গবেষকও এই বিষয়ে গবেষণা করেছেন এবং তাদের মন্তব্য আমাদেরকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দেখায়।
ড. লুসি হারপার, একজন বিখ্যাত ন্যাচারাল প্রোডাক্টস রিসার্চার, বলেন, “কলার মোঁচায় থাকা ভিটামিন A, B, C এবং ই, শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি আমাদের দেহকে মুক্ত কণার (free radicals) ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, যা বার্ধক্য ও বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।” অর্থাৎ, কলার মোঁচা শুধু ফেলে দেওয়া নয়, এটি আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে বা সৌন্দর্য পরিচর্যায় অন্তর্ভুক্ত করলে আমরা অনেক উপকার পেতে পারি।
শরীরে জিংক এবং ম্যাগনেসিয়াম যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি পটাশিয়ামও প্রয়োজন। কলার মোঁচা পটাশিয়ামের একটি ভালো উৎস। পটাশিয়াম হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক কাজ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং পেশী সুস্থ রাখার জন্য অপরিহার্য। প্রফেসর জনাথন মিলার, নিউট্রিশনাল সায়েন্সের বিশেষজ্ঞ, বলেছেন, “আমরা প্রায়শই কলার মাংস খাই, কিন্তু মোঁচায় পটাশিয়ামের ঘনত্ব মাংসের চেয়েও বেশি। নিয়মিত মোঁচা ব্যবহারে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।” তিনি আরও বলেন, মোঁচা কেবল খাদ্য হিসেবে নয়, চা বা স্মুদি বানাতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
কলা খাওয়ার পর মোঁচা আমাদের ত্বকের জন্যও উপকারী। ত্বকের দাগ, ফোলা বা র্যাশ কমাতে এটি সাহায্য করে। গবেষকরা জানিয়েছেন, কলার মোঁচায় থাকা ভিটামিন C এবং E ত্বককে সতেজ ও নরম রাখে। ডঃ অ্যামান্ডা ক্যালডওয়েল, একজন ডার্মাটোলজিস্ট, বলেন, “আমি রোগীদের প্রাকৃতিক ত্বক পরিচর্যার জন্য কলার মোঁচা ব্যবহারের পরামর্শ দিই। এটি ত্বকের লালচে দাগ কমায় এবং চামড়ার টোন উন্নত করে।” তাই অনেকেই আজকাল মোঁচা কেটে সরাসরি ত্বকে ঘষছেন।
কলা মোঁচা শুধু ত্বক নয়, দাঁতের জন্যও উপকারী। এতে থাকা খনিজ পদার্থ এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য দাঁতকে শক্তিশালী রাখে এবং মাড়ির সমস্যা কমায়। জার্মান ডেন্টাল ফাউন্ডেশনের গবেষকরা দাবি করেছেন, “সপ্তাহে কয়েকবার কলার মোঁচা দিয়ে দাঁত ঘষলে দাঁতের হলুদ দাগ কমে এবং দাঁত উজ্জ্বল হয়।” তবে তিনি সতর্ক করেছেন, এটি সম্পূর্ণভাবে দাঁতের পেস্টের বিকল্প নয়, বরং সহায়ক।
প্রাকৃতিক উপায়ে মানসিক চাপ কমাতেও কলার মোঁচা সাহায্য করতে পারে। এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম এবং কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত রাখে। প্রফেসর হানস ব্র্যান্ড, জার্মান নিউরোসায়েন্টিস্ট, বলেছেন, “মোঁচা থেকে ম্যাগনেসিয়াম নেওয়া মানসিক চাপ হ্রাসে সহায়ক। এটি নিদ্রার মানও ভালো রাখে।” তাই রাতে ঘুমের সমস্যা থাকলে কলার মোঁচা চা বা হালকা স্মুদি বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
এছাড়া, কলার মোঁচা গাছপালার জন্যও উপকারী। এতে থাকা পটাশিয়াম এবং ফসফরাস মাটির পুষ্টি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। অনেক হোম গার্ডনার মোঁচা শুকিয়ে বা কেটে মাটির মধ্যে মিশিয়ে দেন। ডঃ এলিজাবেথ থমাস, একজন ইকো-সায়েন্টিস্ট, বলেছেন, “আমি ব্যক্তিগতভাবে কলার মোঁচা ব্যবহার করি। এটি গাছের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে এবং প্রাকৃতিক সার হিসেবে কাজ করে। এটি সম্পূর্ণভাবে বায়োডিগ্রেডেবল।”
তবে, কলার মোঁচা ব্যবহারে কিছু সতর্কতাও রয়েছে। মোঁচা অবশ্যই ভালোভাবে ধুয়ে ব্যবহার করতে হবে। বাজারের কলায় কখনও কখনও কীটনাশক ব্যবহার করা হয়, যা ত্বক বা শরীরে সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই প্রফেসর মিলার মনে করিয়ে দেন, “সদা অর্গানিক বা ভালোভাবে ধোয়া কলার মোঁচা ব্যবহার করা উত্তম। এতে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কম থাকে।”
কিছু দেশে, কলার মোঁচা ব্যবহার করে জেলি, চা, স্মুদি বা বেকিং আইটেম বানানো হয়। এগুলি শুধু সুস্বাদু নয়, বরং স্বাস্থ্যকরও। ডঃ হারপার বলেন, “আমরা চাই মানুষের কাছে মোঁচা শুধুমাত্র বর্জ্য না হয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য হোক। এটি একটি প্রাকৃতিক উপায়।”
সংক্ষেপে বলা যায়, কলার মোঁচা একটি অমূল্য প্রাকৃতিক উপাদান। এটি খাদ্য, ত্বক, দাঁত, মানসিক চাপ এবং গার্ডেনিং—সব ক্ষেত্রে উপকারি। বিদেশি গবেষকরা একমত, এটি ব্যবহার করলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকার পাওয়া যায়। শুধু আমাদের সচেতন হতে হবে, যাতে সঠিকভাবে মোঁচা ব্যবহার করি এবং বর্জ্য হিসেবে না ফেলে। আজ থেকে কলার মোঁচা ফেলে দেওয়া বাদ দিন, বরং এটি আপনার স্বাস্থ্যের সহায়ক হিসেবে কাজে লাগান।
এই লেখায় আমরা দেখেছি, কলার মোঁচা শুধু একটি ‘ফেলে দেওয়ার জিনিস’ নয়। এটি প্রকৃতির একটি লুকানো রত্ন, যা আমাদের জীবনকে আরও স্বাস্থ্যকর এবং সুন্দর করতে পারে। এখন সময় এসেছে কলার মোঁচাকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা এবং এর প্রকৃত উপকারিতা আমাদের জীবনে অন্তর্ভুক্ত করা।

কলার মোঁচা, বা ইংরেজিতে যাকে বলা হয় “banana peel”, আমাদের জীবনে অনেক সময়ই অবহেলিত একটি জিনিস। আমরা কলা খেয়ে মোঁচাটা সাধারণত ফেলে দিই। কিন্তু সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, কলার মোঁচায় রয়েছে চমকপ্রদ অনেক উপকারিতা, যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারি। এই মোঁচা শুধুমাত্র একটি বর্জ্য নয়, বরং এটি অনেক ধরনের রোগ প্রতিরোধ এবং সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। অনেক বিদেশি গবেষকও এই বিষয়ে গবেষণা করেছেন এবং তাদের মন্তব্য আমাদেরকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি দেখায়।
ড. লুসি হারপার, একজন বিখ্যাত ন্যাচারাল প্রোডাক্টস রিসার্চার, বলেন, “কলার মোঁচায় থাকা ভিটামিন A, B, C এবং ই, শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের কাজ করে। এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি আমাদের দেহকে মুক্ত কণার (free radicals) ক্ষতি থেকে রক্ষা করে, যা বার্ধক্য ও বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।” অর্থাৎ, কলার মোঁচা শুধু ফেলে দেওয়া নয়, এটি আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে বা সৌন্দর্য পরিচর্যায় অন্তর্ভুক্ত করলে আমরা অনেক উপকার পেতে পারি।
শরীরে জিংক এবং ম্যাগনেসিয়াম যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি পটাশিয়ামও প্রয়োজন। কলার মোঁচা পটাশিয়ামের একটি ভালো উৎস। পটাশিয়াম হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক কাজ, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ এবং পেশী সুস্থ রাখার জন্য অপরিহার্য। প্রফেসর জনাথন মিলার, নিউট্রিশনাল সায়েন্সের বিশেষজ্ঞ, বলেছেন, “আমরা প্রায়শই কলার মাংস খাই, কিন্তু মোঁচায় পটাশিয়ামের ঘনত্ব মাংসের চেয়েও বেশি। নিয়মিত মোঁচা ব্যবহারে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।” তিনি আরও বলেন, মোঁচা কেবল খাদ্য হিসেবে নয়, চা বা স্মুদি বানাতেও ব্যবহার করা যেতে পারে।
কলা খাওয়ার পর মোঁচা আমাদের ত্বকের জন্যও উপকারী। ত্বকের দাগ, ফোলা বা র্যাশ কমাতে এটি সাহায্য করে। গবেষকরা জানিয়েছেন, কলার মোঁচায় থাকা ভিটামিন C এবং E ত্বককে সতেজ ও নরম রাখে। ডঃ অ্যামান্ডা ক্যালডওয়েল, একজন ডার্মাটোলজিস্ট, বলেন, “আমি রোগীদের প্রাকৃতিক ত্বক পরিচর্যার জন্য কলার মোঁচা ব্যবহারের পরামর্শ দিই। এটি ত্বকের লালচে দাগ কমায় এবং চামড়ার টোন উন্নত করে।” তাই অনেকেই আজকাল মোঁচা কেটে সরাসরি ত্বকে ঘষছেন।
কলা মোঁচা শুধু ত্বক নয়, দাঁতের জন্যও উপকারী। এতে থাকা খনিজ পদার্থ এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য দাঁতকে শক্তিশালী রাখে এবং মাড়ির সমস্যা কমায়। জার্মান ডেন্টাল ফাউন্ডেশনের গবেষকরা দাবি করেছেন, “সপ্তাহে কয়েকবার কলার মোঁচা দিয়ে দাঁত ঘষলে দাঁতের হলুদ দাগ কমে এবং দাঁত উজ্জ্বল হয়।” তবে তিনি সতর্ক করেছেন, এটি সম্পূর্ণভাবে দাঁতের পেস্টের বিকল্প নয়, বরং সহায়ক।
প্রাকৃতিক উপায়ে মানসিক চাপ কমাতেও কলার মোঁচা সাহায্য করতে পারে। এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম এবং কিছু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত রাখে। প্রফেসর হানস ব্র্যান্ড, জার্মান নিউরোসায়েন্টিস্ট, বলেছেন, “মোঁচা থেকে ম্যাগনেসিয়াম নেওয়া মানসিক চাপ হ্রাসে সহায়ক। এটি নিদ্রার মানও ভালো রাখে।” তাই রাতে ঘুমের সমস্যা থাকলে কলার মোঁচা চা বা হালকা স্মুদি বানিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
এছাড়া, কলার মোঁচা গাছপালার জন্যও উপকারী। এতে থাকা পটাশিয়াম এবং ফসফরাস মাটির পুষ্টি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। অনেক হোম গার্ডনার মোঁচা শুকিয়ে বা কেটে মাটির মধ্যে মিশিয়ে দেন। ডঃ এলিজাবেথ থমাস, একজন ইকো-সায়েন্টিস্ট, বলেছেন, “আমি ব্যক্তিগতভাবে কলার মোঁচা ব্যবহার করি। এটি গাছের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে এবং প্রাকৃতিক সার হিসেবে কাজ করে। এটি সম্পূর্ণভাবে বায়োডিগ্রেডেবল।”
তবে, কলার মোঁচা ব্যবহারে কিছু সতর্কতাও রয়েছে। মোঁচা অবশ্যই ভালোভাবে ধুয়ে ব্যবহার করতে হবে। বাজারের কলায় কখনও কখনও কীটনাশক ব্যবহার করা হয়, যা ত্বক বা শরীরে সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই প্রফেসর মিলার মনে করিয়ে দেন, “সদা অর্গানিক বা ভালোভাবে ধোয়া কলার মোঁচা ব্যবহার করা উত্তম। এতে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কম থাকে।”
কিছু দেশে, কলার মোঁচা ব্যবহার করে জেলি, চা, স্মুদি বা বেকিং আইটেম বানানো হয়। এগুলি শুধু সুস্বাদু নয়, বরং স্বাস্থ্যকরও। ডঃ হারপার বলেন, “আমরা চাই মানুষের কাছে মোঁচা শুধুমাত্র বর্জ্য না হয়ে স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে গ্রহণযোগ্য হোক। এটি একটি প্রাকৃতিক উপায়।”
সংক্ষেপে বলা যায়, কলার মোঁচা একটি অমূল্য প্রাকৃতিক উপাদান। এটি খাদ্য, ত্বক, দাঁত, মানসিক চাপ এবং গার্ডেনিং—সব ক্ষেত্রে উপকারি। বিদেশি গবেষকরা একমত, এটি ব্যবহার করলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে নানা ধরনের স্বাস্থ্য উপকার পাওয়া যায়। শুধু আমাদের সচেতন হতে হবে, যাতে সঠিকভাবে মোঁচা ব্যবহার করি এবং বর্জ্য হিসেবে না ফেলে। আজ থেকে কলার মোঁচা ফেলে দেওয়া বাদ দিন, বরং এটি আপনার স্বাস্থ্যের সহায়ক হিসেবে কাজে লাগান।
এই লেখায় আমরা দেখেছি, কলার মোঁচা শুধু একটি ‘ফেলে দেওয়ার জিনিস’ নয়। এটি প্রকৃতির একটি লুকানো রত্ন, যা আমাদের জীবনকে আরও স্বাস্থ্যকর এবং সুন্দর করতে পারে। এখন সময় এসেছে কলার মোঁচাকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখা এবং এর প্রকৃত উপকারিতা আমাদের জীবনে অন্তর্ভুক্ত করা।

এই ভয়াল ট্র্যাজেডির পাশাপাশি এ দিনই শুরু হয় আত্মসমর্পণের আনুষ্ঠানিক নাটকীয়তাও। ভারতীয় সেনাপ্রধান জেনারেল মানেকশের চরমপত্রের পর ১৩ ডিসেম্বর রাতে জেনারেল নিয়াজি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। ১৪ ডিসেম্বর ছিল সেই দিন, যেদিন নিয়াজির আত্মসমর্পণের সেই ঐতিহাসিক সিগন্যালটি দিল্লি থেকে ঢাকায় পৌঁছায়।
১৪ দিন আগে
একাত্তরের ডিসেম্বরের শুরু থেকেই যখন রণাঙ্গনে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় নিশ্চিত হয়ে আসছিল, তখনই গভর্নর হাউসের অন্দরমহলে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী এক ভয়ংকর নীলনকশা চূড়ান্ত করেন। তাঁর ডায়েরিতেই পাওয়া যায় সেই মৃত্যু-তালিকা, যেখানে লেখা ছিল দেশের প্রথিতযশা শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক ও সাহিত্যিকদের নাম।
১৪ দিন আগে
১৩ ডিসেম্বর ঢাকার আকাশ, বাতাস এবং মাটি সব কিছুই যেন পাকিস্তানি জেনারেলদের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ ঘোষণা করেছিল। জেনারেল নিয়াজি তার ক্যান্টনমেন্টের সুরক্ষিত ভূগর্ভস্থ বাঙ্কারে বসে ম্যাপের দিকে তাকিয়ে দেখছিলেন যে, পালানোর আর কোনো রাস্তা খোলা নেই।
১৫ দিন আগে
পরাশক্তিদের দ্বন্দ্বে বাংলাদেশের মুক্তিকামী মানুষ ও প্রবাসী সরকার ছিল অটল। প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ ১২ ডিসেম্বর এক বেতার ভাষণে বলেন, ‘সপ্তম নৌ বহর আমাদের স্বাধীনতা আটকাতে পারবে না। প্রয়োজনে আমরা ১০০ বছর যুদ্ধ করব, তবু বিদেশিদের কাছে মাথা নত করব না।’
১৫ দিন আগে