চলতি বছরের হজ ফ্লাইট শুরু হয়েছে। হজযাত্রী বহনকারী প্রথম প্লেনটি রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সোমবার দিবাগত রাত সোয়া ২টার দিকে জেদ্দার উদ্দেশে ছেড়ে যায়। সৌদি আরবের জাতীয় ক্যারিয়ার সাউদিয়ার মাধ্যমে শুরু হয় এ বছরের হজ ফ্লাইট। প্রথম ফ্লাইটে (এসভি ৩৮০৩) পবিত্র হজ পালনের জন্য ঢাকা ত
সভায় ১৪৪৬ হিজরি সনের পবিত্র জিলকদ মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সকল জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান হতে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, আজ সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র জিলকদ
পবিত্র হজ ফ্লাইট শুরু হচ্ছে সোমবার (২৮ এপ্রিল)। এ বছর সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় মোট ৮৭ হাজার ১০০ জন বাংলাদেশি পবিত্র হজ পালনে ঢাকা থেকে সৌদি আরব যাবেন।
পবিত্র হজ ফ্লাইট শুরু হচ্ছে আগামী মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল)। ওই দিন ৪১৯ জন হজ যাত্রী সৌদি আরবের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন। প্রথম ফ্লাইটটি উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
প্যাট্রিক ডি’রোজারিওর বয়স ৮১ পেরিয়ে গেছে। ফলে তিনি পোপ নির্বাচনের ভোটে অংশ নিতে না পারলে প্রথম ধাপের আলোচনা, যা এরই মধ্যে ভ্যাটিকানে শুরু হয়েছে, সেখানে যোগ দিতে পারতেন। কিন্তু বাধ সেধেছে তার হৃদযন্ত্র।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী প্রথম এই ঈদ উৎসব নিয়ে রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও স্বস্তির কথা জানিয়েছেন। অন্যদিকে সরকারি উদ্যোগেও জাতীয়ভাবে ঈদ আয়োজনে যুক্ত করা হয়েছে ভিন্ন কিছু আয়োজন, যা ঈদকে করে তুলেছে ব্যতিক্রমী। ঢাকার রাস্তায় ঈদের আনন্দ মিছিল আর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঈদ উদ্যাপনে যুক্ত ক
যথাযোগ্য ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য উৎসবমুখর পরিবেশের মধ্য দিয়ে জাতীয় ঈদগাহে পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আয়োজনে সুলতানি মোঘল আমলের কায়দায় ঈদ আনন্দ মিছিল শুরু হয়েছে। এ আনন্দ মিছিলে অংশ নিয়েছেন অসংখ্য মানুষ। একসময় ঢাকা ছিল নানা উৎসবের রঙে রঙিন বর্ণিল নগরী। নানা উদযাপন নিয়ে হাজির হতো ঈদ। ঈদ মিছিল ছিল এর অন্যতম অনুষঙ্গ।
ঢাকায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে উৎসবমুখর পরিবেশে ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ৭টায় এই জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন হাফেজ মুফতি মাওলানা মুহিববুল্লাহিল বাকী এবং মুকাব্বিরের দায়িত্ব পালন করেন মুয়াজ্জিন হাফেজ মো. আতাউর রহমান।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় ঈদগাহ মাঠে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। সোমবার (৩১ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টায় জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, রাজ
রোববার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক থেকে সারা দেশে চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা করে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন।
আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে প্রধান ঈদ জামাতের আয়োজনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। শনিবার সকালে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই কথা জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া।
পবিত্র রমজান মাসে লাইলাতুল কদরে পবিত্র আল কোরআন নাজিল হয়েছিল। তাই মহান আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া আদায়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা দিবাগত রাতে মসজিদসহ বাসা-বাড়িতে এবাদত বন্দেগিতে মশগুল থাকবেন। এ রাতে মুসলমানগণ নফল নামাজ আদায়, পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত, জিকির-আসকার, দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও আখেরি মোনাজাত করবেন।
শবে কদর বা ‘লাইলাতুল কদর’ ইসলামের এক মহান ও বরকতময় রাত। পবিত্র কোরআনে এই রাতকে ‘হাজার মাসের চেয়ে উত্তম’ বলে বর্ণনা করা হয়েছে। এই রাতে মহান আল্লাহ তার অশেষ রহমত ও মাগফিরাত দিয়ে মুসলমানদের জীবন আলোকিত করেন। এটি রমজান মাসের শেষ দশ রাতের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে একটি, বিশেষ করে ২১, ২৩, ২৫, ২৭ বা ২৯তম রাতে প
আল্লাহ সারা বছরই আমাদের ওপর তার রহমত, ভালোবাসা ও নেয়ামত বর্ষণ করেন। তবে বছরের কিছু বিশেষ সময়ে তিনি আমাদের প্রতি আরও অধিক দানশীল হন। রমজান মাস হলো এমনই একটি মৌসুম, যেখানে আমরা আল্লাহর ভালোবাসা ও করুণার ফলাফল প্রত্যক্ষ করি।
রমজান হলো মুসলমানদের জন্য আত্মশুদ্ধির মাস। এই মাসে রোজা রাখা ফরজ করা হয়েছে, যা মুসলমানদের আত্মসংযম ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের অন্যতম মাধ্যম। রমজান শুধু উপবাস থাকার নাম নয়; বরং এটি ধৈর্য, সংযম, আত্মশুদ্ধি, দানশীলতা ও ইবাদতের মাস। প্রথম রমজানের দিন থেকেই মুমিনদের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়, যেখানে তার
এই কারণে রমজানের প্রথম দশ দিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি রহমতের সময়। যারা এ সময়ে আন্তরিকতার সঙ্গে ইবাদত করে, তারা আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ লাভ করে। এই সময়টিকে যথাযথভাবে কাজে লাগানো উচিত, যাতে আমরা পরবর্তী দিনগুলোতে আরও বেশি অনুপ্রাণিত হতে পারি।