
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী এক বছরে দেশে বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) ১৯ দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) বলছে, এফডিআই বৃদ্ধির এ ধারা বৈশ্বিক প্রবণতার সম্পূর্ণ বিপরীত অর্থনৈতিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত অর্থনৈতিক পরিসংখ্যানে এফডিআইয়ে প্রবৃদ্ধির এ হিসাব উঠে এসেছে অনুযায়ী। বিডা বলছে, সাধারণত বড় ধরনের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বিদেশি বিনিয়োগ হ্রাস পায়। কিন্তু বাংলাদেশ এ ধারায় ব্যতিক্রম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বে যেসব দেশে অভ্যুত্থান ও ক্ষমতার পালাবদল হয়েছে সেসব দেশে পরবর্তী এক বছরে এফডিআই উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।
পরিসংখ্যান বলছে, একই সময়ে শ্রীলংকায় (২০২২ সালের পর) এফডিআই কমেছে ১৯ দশমিক ৪৯ শতাংশ, চিলিতে (২০১৯ সালের পর) কমেছে ২৫ দমমিক ৬৮ শতাংশ, সুদানে (২০২১ সালের পর) কমেছে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ, ইউক্রেনে (২০১৪ সালের পর) কমেছে ৬১ দশমিক ২১ শতাংশ, মিশরে (২০১১ সালের পর) কমেছে ১০৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ ও ইন্দোনেশিয়ায় (১৯৯৮ সালের পর) কমেছে ১৬১ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
বিডা বলছে, বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ার এ ধারাবাহিক প্রবণতার বিপরীতে বাংলাদেশে উলটো চিত্র দেশের অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশের প্রতি আন্তর্জাতিক মহলের গভীর আস্থার প্রতিফলন।
প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গুণ হলো— শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাউন্স ব্যাক করার অদ্ভুত ক্ষমতা। এ পরিসংখ্যানটি তার দারুণ এক প্রতিফলন। সাধারণত অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ প্রচণ্ডভাবে কমে যায়। কিন্তু আমরা দেখছি উলটা চিত্র।
এর পেছনে সঠিক অর্থনৈতিক নীতিমালা নির্ধারণ থেকে শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, ইত্যাদি সংস্থার আন্তরিকতা, বেসরকারি খাতের অদম্য স্পৃহাসহ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দেন আশিক চৌধুরী।
তিনির বলেন, বিনিয়োগকারীদের সাহায্য করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। সব সমস্যার সমাধান অবশ্য হয়নি, কিন্তু সদিচ্ছার কোনো ত্রুটি ছিল না। আমরা শিগগিরই আমাদের সারা বছরের আমলনামা (রিপোর্ট কার্ড) প্রকাশ করব।

জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী এক বছরে দেশে বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) ১৯ দশমিক ১৩ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) বলছে, এফডিআই বৃদ্ধির এ ধারা বৈশ্বিক প্রবণতার সম্পূর্ণ বিপরীত অর্থনৈতিক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।
সম্প্রতি প্রকাশিত অর্থনৈতিক পরিসংখ্যানে এফডিআইয়ে প্রবৃদ্ধির এ হিসাব উঠে এসেছে অনুযায়ী। বিডা বলছে, সাধারণত বড় ধরনের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর বিদেশি বিনিয়োগ হ্রাস পায়। কিন্তু বাংলাদেশ এ ধারায় ব্যতিক্রম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশ্বে যেসব দেশে অভ্যুত্থান ও ক্ষমতার পালাবদল হয়েছে সেসব দেশে পরবর্তী এক বছরে এফডিআই উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে।
পরিসংখ্যান বলছে, একই সময়ে শ্রীলংকায় (২০২২ সালের পর) এফডিআই কমেছে ১৯ দশমিক ৪৯ শতাংশ, চিলিতে (২০১৯ সালের পর) কমেছে ২৫ দমমিক ৬৮ শতাংশ, সুদানে (২০২১ সালের পর) কমেছে ২৭ দশমিক ৬০ শতাংশ, ইউক্রেনে (২০১৪ সালের পর) কমেছে ৬১ দশমিক ২১ শতাংশ, মিশরে (২০১১ সালের পর) কমেছে ১০৭ দশমিক ৫৫ শতাংশ ও ইন্দোনেশিয়ায় (১৯৯৮ সালের পর) কমেছে ১৬১ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
বিডা বলছে, বিদেশি বিনিয়োগ কমে যাওয়ার এ ধারাবাহিক প্রবণতার বিপরীতে বাংলাদেশে উলটো চিত্র দেশের অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশের প্রতি আন্তর্জাতিক মহলের গভীর আস্থার প্রতিফলন।
প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গুণ হলো— শত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও বাউন্স ব্যাক করার অদ্ভুত ক্ষমতা। এ পরিসংখ্যানটি তার দারুণ এক প্রতিফলন। সাধারণত অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে বিদেশি বিনিয়োগ প্রচণ্ডভাবে কমে যায়। কিন্তু আমরা দেখছি উলটা চিত্র।
এর পেছনে সঠিক অর্থনৈতিক নীতিমালা নির্ধারণ থেকে শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর, ইত্যাদি সংস্থার আন্তরিকতা, বেসরকারি খাতের অদম্য স্পৃহাসহ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টাকে কৃতিত্ব দেন আশিক চৌধুরী।
তিনির বলেন, বিনিয়োগকারীদের সাহায্য করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি। সব সমস্যার সমাধান অবশ্য হয়নি, কিন্তু সদিচ্ছার কোনো ত্রুটি ছিল না। আমরা শিগগিরই আমাদের সারা বছরের আমলনামা (রিপোর্ট কার্ড) প্রকাশ করব।

মাঠে নতুন সবজির সরবরাহ বাড়তে শুরু করায় এখন কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে বাজারে। রাজধানীর খুচরা বাজারে প্রায় ১৫ দিন ধরে বিভিন্ন সবজির দাম কমতে দেখা গেছে।
২ দিন আগে
এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্স কর্মসূচি এ স্বীকৃতি অর্জন করল। ২০১৬ সালে প্রথমবার এই স্বীকৃতি পেয়েছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই বেসরকারি সংস্থা।
৩ দিন আগে
লেনদেন স্থগিত করার কারণ হিসেবে ডিএসই থেকে জানানো হয়েছে, ব্যাংক রেজোলিউশন অধ্যাদেশ, ২০২৫ এর ধারা ১৫ অনুসারে ৫ নভেম্বর থেকে ব্যাংকগুলোকে অ-কার্যকর হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে।
৪ দিন আগে
রপ্তানিতে তৈরি পোশাক খাত তার শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে, যা অক্টোবর ২০২৫-এ ৩,০১৯.৯৪ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এই খাতে নিটওয়্যার এবং ওভেন পোশাক এখনো প্রধান রপ্তানি আয়কারী পণ্য হিসেবে রয়েছে।
৬ দিন আগে