সাদি ভাই আপনার এমন মৃত্যু ভীষণ বেদনার! আপনার হঠাৎ এমন মৃত্যু ভীষণ পীড়া দিচ্ছে। আফসোস আপনাদের সংগ্রাম আর ত্যাগের কথা দেশের বেশিরভাগ মানুষ জানে না। জানে না তরুণ প্রজন্ম। এই রাষ্ট্র বা আমরা সেগুলো জানাতে পারিনি। আপনাদের যোগ্য সম্মান দিতে পারিনি! চলুন এই শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সেই ইতিহাস জানাতে চলুন আপ
প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে বিটিভিতে ‘মহাব্যবস্থাপক’ নামে কোনো পদ সৃষ্টি করা হয়নি। যেটি ছিলো এবং এখনো আছে সেটি হলো ‘জেনারেল ম্যানেজার’ বা ‘মহাধ্যক্ষ’ নামে একটি পদ। হঠাৎ করে এই সৃজনশীল পদটিকে নিছক ‘মহাব্যবস্থাপক’ পদে রূপান্তরিত কিভাবে করা হলো? এজন্য কি অরগানোগ্রাম সংশোধন করা হয়েছে?
ভাসানীর মতো তার অনুসারীরা আজও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করেন। এটা করে তারা ভাসানীর দল ও আদর্শের রাজনীতির কবর রচনা করেছেন।
বঙ্গবন্ধুকে অত্যন্ত কৌশলী প্রক্রিয়ায় অপ্রচলিত পথ ধরে মঞ্চে আনা হয়েছিল। ভাষণের সময় রেসকোর্সের আকাশে একটি হেলিকপ্টার উড়তে থাকায় এবং ভাষণটি রেডিওতে প্রচার শুরু করেও আবার বন্ধ করে দেয়ার জনসভায় এক চাঞ্চল্যকর ও ভয়ার্ত পরিবেশের জন্ম হয়েছিল। ভাষণটি ছিল এককভাবে বঙ্গবন্ধু প্রণীত, তার সবটা লিখিতও ছিল না।
আমি মনে করি নিয়ম না মানলে নাগরিকের বিরুদ্ধে যেমন ব্যবস্থা নিতে হবে তেমনি দায়িত্বে অবহেলাকারী বা ঘুষখোরদের বিরুদ্ধেও শক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে। এটা দ্বিপাক্ষিক বিষয়। নাগরিককে যেমন নিয়ম মানতে হবে, যারা নীতি নির্ধারক যারা দায়িত্বে আছেন তাদের সততাও জরুরি। সুশাসন গড়ে না উঠলে এমন অপমৃত্যু কখনোই বন্ধ হবে ন
আমরা দেখতে পাচ্ছি, দেশের বেশিরভাগ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নানা কারণে এমনিতেই ধুঁকছে। বিশেষ করে কোভিডের পর সংকট প্রকট হয়েছে। সেই সময়ে অনেকেই সঞ্চয় খরচ করতে বাধ্য হয়। ফলে তাদের তহবিল শূন্য হয়েছে বা শূন্যের কাছাকাছি। তার ওপর যদি ২০০৭ সাল থেকে বকেয়া আয়কর দিতে হয়, সেটি হবে বড় ধরনের ধাক্কা।
এই দেশে আপনি খেতে গিয়ে মরবেন, হাসপাতালে সুন্নতের খতনা করতে গিয়ে মরবে আপনার শিশু, এন্ডোসকপি করতে গিয়ে মরবে ভাই, বাস দুর্ঘটনা, ট্রেনে আগুন কিংবা ভবনের আগুনে মারা যাবে সাধারণ মানুষ, গার্মেন্ট বা কারখানায় মরবে শ্রমিক। এই দেশে প্রতিদিন কেউ না কেউ কোথাও নানা অবহেলায় মরবেই।
একুশে বই মেলার জাতীয় চরিত্র ক্ষুণ্ন করা যাবে না। বাংলাদেশে প্রকাশিত বই ছাড়া অন্য দেশে প্রকাশিত বই এ মেলায় বিক্রি ও প্রদর্শন করা যাবে না। এই বই মেলায় দেশের ছোট-বড় সকল প্রকাশনীকে স্থান দিতে হবে। লিটল ম্যাগাজিনগুলোকে ভালো জায়গা দিতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে প্রকাশিত বই বিক্রি ও প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে
আজকাল সংবাদপত্রগুলো দূষিত শহরের তালিকায় বিশ্বে ঢাকার অবস্থান কত তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। এই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় ও সতর্ক করে।
অন্যদিকে, এই ধর্ষণবিরোধী আন্দোলনে নিয়োজিত শিক্ষার্থীদেরই আমরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করার দাবিতে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলনে সক্রিয় থাকতে দেখেছি। পূর্ণাঙ্গ চিত্রটি বিশ্লেষণ করলে মনে হয় যে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক দুর্নীতি, অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনাকে ঢাকতে, যুক্তিসঙ্গত
ভেবেছিলাম কিছু লিখব না। কিন্তু পারলাম না । তিশার বাবার অসহায় মুখ আর কান্না আমাকে উদ্বেল করে তুলল! তারা বিয়ে করে যদি চুপ থাকত এক রকম ছিল । কিন্তু তারা মহৎ কাজ করেছে এমন একটা ধারণা সমাজকে দেবার জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। যেন হিরো হিরোইন বনে গেছে
৪৮-এর ১১ মার্চ অন্যতম রাষ্ট্রভাষার দাবিতে বাংলার ছাত্রসমাজ প্রথম প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। সেদিন যারা মাতৃভাষার দাবিতে রাজপথে সংগ্রাম করে কারাবরণ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এবং জনাব শামসুল হক ছিলেন তাদের অন্যতম। মার্চের ১১ থেকে ১৫-এই পাঁচদিন কারারুদ্ধ
জনসভা থেকে শুরু করে যে-কোনো সভ্য জনসমাগমে শৃঙ্খলা রক্ষা একটি বড় কাজ। এই শৃঙ্খলা কার্যকর করতে যেমন কিছু নিয়ম ও বিধির দরকার হয়, তেমনি সেগুলো কার্যকর করতে কিছু দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তির প্রয়োজন হয়। সে কারণেই প্রতিটি সভা পরিচালনার করতে একজন সভাপতি মনোনীত হন, যাঁর হাতে পুরো সভার নিয়ন্ত্রণ থাকে
গণপরিষদের অধিবেশনের সবচেয়ে অলোচিত ঘটনাটি ঘটে ৩১ অক্টোবর। খসড়া সংবিধানের ৬ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছিল, ‘বাংলাদেশের নাগরিকত্ব আইনের দ্বারা নির্ধারিত ও নিয়ন্ত্রিত হইবে।’ ওই দিন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সদস্য আ. রাজ্জাক ভূইয়া (ঢাকা-১২, জাতীয় পরিষদ) তাঁর সংশোধনীতে প্রস্তাবিত ৬ নম্বর অনুচ্ছেদের সঙ্গে ‘বা
যার প্রতিবাদে সমগ্র দেশ গণজাগরণ-গণবিস্ফোরণে কেঁপে ওঠে এবং অমর একুশে ফেব্রুয়ারির ঐতিহাসিক দিনে পল্টন ময়দানে লক্ষ লক্ষ লোকের সামনে যখন প্রিয় নেতা শেখ মুজিবকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিঃশর্ত মুক্তিদানের আলটিমেটাম দিয়েছিলাম, যার পরিপ্রেক্ষিতে ২২ ফেব্রুয়ারি প্রিয় নেতাকে মুক্তি দিতে স্বৈরশাসক বাধ্য হয়েছিল এবং ২৩
শরীফা গল্পে এই চিরন্তন মানবিক অধিকারের কথা বলা হয়েছে। পুরুষ অথবা নারী না হয়ে অপূর্ণাঙ্গ হিজড়া বা তৃতীয় লিঙ্গ হয়ে জন্ম নেয়াটাই অনেক কষ্টের অনেক বিড়ম্বনার অনেক যন্ত্রণার। যে মানুষটির এমন জন্ম হয়েছে শুধু সেই জানে তাঁর যন্ত্রণা কতটুকু। আর
স্মৃতিকথা লিখতে বসে মনে পড়ছে, ডাকসুসহ ৪টি ছাত্র সংগঠনের সমন্বয়ে ঐতিহাসিক ১১ দফার (যার মধ্যে ৬ দফা হুবহু অন্তর্ভূক্ত ছিল) ভিত্তিতে ৬৯-এর ৪ জানুয়ারি সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গড়ে ওঠার কথা