ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় আমিন (১৬) নামের এক কিশোরকে গুলি করে হত্যার মামলায় রিমান্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
শুক্রবার (১১ জুলাই) রিমান্ড শেষে তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের এসআই জাহিদুল ইসলাম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আবেদনে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন, মামলার ঘটনা সংক্রান্তে হাইকোর্টের নির্দেশনা মোতাবেক সালমান এফ রহমানকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করি।
জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে মামলার ঘটনার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তার দেওয়া তথ্যগুলো মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে মামলা তদন্তকালে যাচাই-বাছাই করা হবে। মামলার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলহাজতে আটক রাখা একান্ত প্রয়োজন। আসামি জামিনে মুক্তি পেলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
এর আগে, গত ২৭ জানুয়ারি এ মামলায় তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) এ মামলায় রিমান্ডে এনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ডিবি পুলিশের এসআই জাহিদুল ইসলাম। আজ রিমান্ড শেষে তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত বছর ১৩ আগস্ট গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নৌপথে পলায়নরত অবস্থায় রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন গত বছরের ২১ জুলাই রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন এলাকায় ছাত্র-জনতার মিছিলে নির্বিচারে গুলি চালায় পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। এ সময় ঘটনাস্থলেই মারা যান ভিকটিম মো. আমিন। এ ঘটনার ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় ৯৯ জনকে এজাহারনামীয় করে অজ্ঞাতনামা আরো ১০০-১৫০ জনকে আসামি করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় আমিন (১৬) নামের এক কিশোরকে গুলি করে হত্যার মামলায় রিমান্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণিজ্য উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।
শুক্রবার (১১ জুলাই) রিমান্ড শেষে তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের এসআই জাহিদুল ইসলাম তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
আবেদনে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন, মামলার ঘটনা সংক্রান্তে হাইকোর্টের নির্দেশনা মোতাবেক সালমান এফ রহমানকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করি।
জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে মামলার ঘটনার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। তার দেওয়া তথ্যগুলো মামলার সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে মামলা তদন্তকালে যাচাই-বাছাই করা হবে। মামলার তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। তদন্ত সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে জেলহাজতে আটক রাখা একান্ত প্রয়োজন। আসামি জামিনে মুক্তি পেলে মামলার তদন্তে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে।
এর আগে, গত ২৭ জানুয়ারি এ মামলায় তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজ্জামান। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) এ মামলায় রিমান্ডে এনে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ডিবি পুলিশের এসআই জাহিদুল ইসলাম। আজ রিমান্ড শেষে তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত বছর ১৩ আগস্ট গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নৌপথে পলায়নরত অবস্থায় রাজধানীর সদরঘাট এলাকা থেকে সালমান এফ রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার অভিযোগে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালীন গত বছরের ২১ জুলাই রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন এলাকায় ছাত্র-জনতার মিছিলে নির্বিচারে গুলি চালায় পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা। এ সময় ঘটনাস্থলেই মারা যান ভিকটিম মো. আমিন। এ ঘটনার ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় ৯৯ জনকে এজাহারনামীয় করে অজ্ঞাতনামা আরো ১০০-১৫০ জনকে আসামি করা হয়।
এর আগে ৩০ সেপ্টেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাদের দুইদিনের রিমান্ডের আদেশ দেন। এদিন অপর আসামি মো. শাহিন হোসেনকে (৩৮) প্রয়োজনবোধে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন আদালত। এর আগে ২৯ সেপ্টেম্বর আসামিদের কারাগারে পাঠান আদালত।
১৩ ঘণ্টা আগেচিঠিতে আরো বলা হয়, এরইমধ্যে ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ ঘোষণা করা হয়েছে। কোটা পূরণ এবং হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইনের নির্দেশনার আলোকে এজেন্সিগুলোর জরুরি ভিত্তিতে সমন্বয় করে লিড গঠন করা প্রয়োজন। ‘হজ প্যাকেজ ও গাইডলাইন ২০২৬’ এর অনুচ্ছেদ ১৩ (২) ও (৩) অনুযায়ী লিড এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কারী সব এজেন্সি একই ধর
১৪ ঘণ্টা আগে