আবদুল গাফফার রনি
বাংলাদেশের চার প্রজাতির পাখিকে চাতক নামে ডাকা হয়। তবে পাকড়া পাপিয়াই চাতক হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। পাকড়া পাপিয়া দেশের দুর্লভ পাখিগুলোর একটি। এরা পরিযায়ী। বছরের বেশিরভাগ সময় এদেশেই থাকে। শীতকালে চলে যায় আফ্রিকায়। ফিরে আসে শীত শেষে। আগে যেখানে থাকত আবার সেখানে ফিরে যায়। এরা গাছের উঁচু ডালে একা একা বসে থাকে। বৈদ্যুতিক তারেও বসতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে একজোড়া পাখি এক সঙ্গে দেখা যায়। এরা ঝোপঝাড়ের আড়ালে লুকিয়ে খাবার খায়। শুঁয়োপোকা, উই, পিঁপড়া, ছারপোকা এদের প্রধান খাদ্য।
পাকড়া পাপিয়ার চেহারায় রাজকীয় একটা ছাপ আছে। মাথায় শিংয়ের মতো ঝুঁটি। পিঠ, পাখা ও লেজ কালো। দুই পাখায় একটা করে ছোট সাদা পট্টি। লেজের আগার দিকের কিনার সাদা। গলা, বুক ও পেট সাদা। মাথা, ঘাড়, লেজ, ঝুঁটি ও ঠোঁট কালো, পা কালো। তবে সাদা লোমে ঢাকা।
‘পিউ...পিউ...’ স্বরে ডাকে। কোকিল গোত্রের পাখি। বাসা বাঁধে না। ডিমে তা দেয় না। ছানাও লালন-পালন করে না। বসন্তকালে ডিম পাড়ে ছাতারে পাখির বাসায়। ছাতারে নিজের ডিম মনে করে তা দেয়। ছানা বড় করে। একসময় ছাতারে বুঝতে পারে ছানা তার নয়। তখন ঠুকরে পাপিয়ার ছানাগুলো তাড়িয়ে দেয়। ততদিনে উড়তে শিখে যায় ছানা।
চাতক নিয়ে একটা গল্প আছে- বৃষ্টির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁ করে থাকে। বৃষ্টি এলে মুখের মধ্যে ফোঁটা পড়ে। চাতক সেই পানি খায়। যতদিন বৃষ্টি না হয় চাতক পানি পান করে না।পানির অভাবে একসময় গলা শুকিয়ে গরম হয়ে যায়। চাতক বৃষ্টির জন্য চিৎকার করে। তবু বৃষ্টি হয় না। তখন চাতকের গলা দিয়ে আগুনের ফুলকি বের হয়।
পুরোটাই একটা গল্প, বাস্তবে চাতক মাটিতে নাম, জলাশয় থেকে পানিও পান করে। চাতক মোটেও বৃষ্টির পানির জন্য অপেক্ষা করে না।
পাকড়া পাপিয়া দেশের একেবারেই দুর্লভ পাখি। এদের সংরক্ষণে সবার এগিয়ে আসা দরকার।
বাংলাদেশের চার প্রজাতির পাখিকে চাতক নামে ডাকা হয়। তবে পাকড়া পাপিয়াই চাতক হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। পাকড়া পাপিয়া দেশের দুর্লভ পাখিগুলোর একটি। এরা পরিযায়ী। বছরের বেশিরভাগ সময় এদেশেই থাকে। শীতকালে চলে যায় আফ্রিকায়। ফিরে আসে শীত শেষে। আগে যেখানে থাকত আবার সেখানে ফিরে যায়। এরা গাছের উঁচু ডালে একা একা বসে থাকে। বৈদ্যুতিক তারেও বসতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে একজোড়া পাখি এক সঙ্গে দেখা যায়। এরা ঝোপঝাড়ের আড়ালে লুকিয়ে খাবার খায়। শুঁয়োপোকা, উই, পিঁপড়া, ছারপোকা এদের প্রধান খাদ্য।
পাকড়া পাপিয়ার চেহারায় রাজকীয় একটা ছাপ আছে। মাথায় শিংয়ের মতো ঝুঁটি। পিঠ, পাখা ও লেজ কালো। দুই পাখায় একটা করে ছোট সাদা পট্টি। লেজের আগার দিকের কিনার সাদা। গলা, বুক ও পেট সাদা। মাথা, ঘাড়, লেজ, ঝুঁটি ও ঠোঁট কালো, পা কালো। তবে সাদা লোমে ঢাকা।
‘পিউ...পিউ...’ স্বরে ডাকে। কোকিল গোত্রের পাখি। বাসা বাঁধে না। ডিমে তা দেয় না। ছানাও লালন-পালন করে না। বসন্তকালে ডিম পাড়ে ছাতারে পাখির বাসায়। ছাতারে নিজের ডিম মনে করে তা দেয়। ছানা বড় করে। একসময় ছাতারে বুঝতে পারে ছানা তার নয়। তখন ঠুকরে পাপিয়ার ছানাগুলো তাড়িয়ে দেয়। ততদিনে উড়তে শিখে যায় ছানা।
চাতক নিয়ে একটা গল্প আছে- বৃষ্টির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁ করে থাকে। বৃষ্টি এলে মুখের মধ্যে ফোঁটা পড়ে। চাতক সেই পানি খায়। যতদিন বৃষ্টি না হয় চাতক পানি পান করে না।পানির অভাবে একসময় গলা শুকিয়ে গরম হয়ে যায়। চাতক বৃষ্টির জন্য চিৎকার করে। তবু বৃষ্টি হয় না। তখন চাতকের গলা দিয়ে আগুনের ফুলকি বের হয়।
পুরোটাই একটা গল্প, বাস্তবে চাতক মাটিতে নাম, জলাশয় থেকে পানিও পান করে। চাতক মোটেও বৃষ্টির পানির জন্য অপেক্ষা করে না।
পাকড়া পাপিয়া দেশের একেবারেই দুর্লভ পাখি। এদের সংরক্ষণে সবার এগিয়ে আসা দরকার।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে একই এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি বুধবার বিকেল ৩টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৯১৫, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৬৫, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮০০ ও পায়রা সমুদ্রবন্দ
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কিছু এলাকায় এর আগেও অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হবার ঘটনা ঘটেছে। ২০১০ সালে অ্যানথ্রাক্স নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে একটি জাতীয় সমন্বয় কমিটিও গঠন করা হয়েছিল। এবার এখনো রংপুরের বাইরে অ্যানথ্রাক্স সংক্রমণের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
৫ ঘণ্টা আগেকেউ কেউ বলছেন, মুমূর্ষু অবস্থায়ও নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনকে হাতকড়া পরিয়ে রাখা হয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, মৃত্যুর পরও তার হাতে হাতকড়া পরানো ছিল। নরসিংদী-৪ (মনোহরদী-বেলাব) আসনের পাঁচবারের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের দ্বিতীয় জানাজা গতকাল মঙ্গলবার বে
৬ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল বিভাগে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী (১৩৮ জন) হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এছাড়া ঢাকা বিভাগে ১০০ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৭৮ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৬৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৬০ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৮ জন এবং রংপুর বিভাগে ২২ জন ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগে