২৪ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলায় ডিইউজের নিন্দা-প্রতিবাদ

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)

ঘটনার আট মাস পর ২৪ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়েরের ঘটনায় উদ্বেগ, নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অবিচল ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে সংগঠনের সভাপতি সাজ্জাদ আলম খান তপু ও সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন এ প্রতিবাদ জানান।

এর আগে জুলাই-আগস্টের ছাত্র আন্দোলনের এক ঘটনায় রোববার (২৭ এপ্রিল) রাজধানীর মিরপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। ওই মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন ২৪ জন পেশাদার সাংবাদিক।

ওই মামলা প্রসঙ্গ টেনে ডিইউজে নেতারা বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ঢালাও মামলা দায়ের স্বাধীন মত প্রকাশের জন্য হুমকি। পেশাদার সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে এভাবে অব্যাহতভাবে মামলা দায়ের চলতে থাকলে এ পেশা থেকে কখনোই ভয়ের সংস্কৃতি দূর হবে না।

সাংবাদিক নেতারা আরও বলেন, তদন্ত ছাড়া সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হবে না— সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে এভাবে আশ্বস্ত করা হলেও তার প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে না। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে হত্যার মতো ভয়ানক অপরাধের মামলায় জড়িয়ে গণমাধ্যমে একধরনের ভয়ের সংস্কৃতি চালু রাখা হচ্ছে, যা মুক্ত গণমাধ্যম চর্চার পরিপন্থি।

এ অবস্থায় অবিলম্বে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান ডিইউজে নেতারা।

ad
ad

খবরাখবর থেকে আরও পড়ুন

সিইসি ও চার কমিশনারের বাড়তি নিরাপত্তা চেয়ে ডিএমপিকে ইসির চিঠি

চিঠিতে বলা হয়, গত ১১ ডিসেম্বর ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি জারি করা হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্য চারনির্বাচন কমিশনার এবং সিনিয়র সচিবের বিশেষ নিরাপত্তা বিধান প্রয়োজন। এক্ষেত্রে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের জন্য গাড়িসহ পুলিশি এসকর্ট বিদ্যমান থাকলেও নির্বাচনকালীন তার জন্য অতিরিক্ত আরও এক

১৪ ঘণ্টা আগে

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আগামীকাল

পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের মাত্র দু’দিন আগে, ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর রাতের অন্ধকারে ঘাতক চক্র কেবল ঢাকা শহরেই প্রায় দেড়শ’ বুদ্ধিজীবী ও বিভিন্ন পেশার কৃতী মানুষকে চোখ বেঁধে নিয়ে যায় অজ্ঞাত স্থানে। সান্ধ্য আইনের মধ্যে সেই রাতে তালিকা ধরে ধরে শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, আইনজীবী, শি

১৪ ঘণ্টা আগে

পরিবার আমার নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বিগ্ন : প্রেস সচিব

প্রেস সচিব বলেন, আমি বাংলাদেশের নানা প্রান্তে ঘুরি। যেখানে যাই, সেখানে লাখ লাখ হাদিকে দেখি। হাসিনা আর আসাদুজ্জামান খান কামাল— বাংলার কসাইরা— আর কতজনকে মারতে পারবে? এ দেশের রাজনীতির হাল ধরেছে এক নতুন প্রজন্ম। তারা এক স্বৈরাচারকে উৎখাত করেছে, কিন্তু তাদের মিশন এখনো শেষ হয়নি।

১৫ ঘণ্টা আগে

বারবার স্থান পরিবর্তন করছে অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদ

পুলিশ সূত্র জানায়, অভিযুক্তের বাসাসহ অন্তত পাঁচটি অবস্থান শনাক্ত করা হলেও কোনো জায়গাতেই তাকে পাওয়া যায়নি। তিনি একাধিক মোবাইল ফোন ও সিম ব্যবহার করছিলেন এবং ঘন ঘন নম্বর পরিবর্তন করছিলেন, যা তদন্তে জটিলতা সৃষ্টি করছে।

১৫ ঘণ্টা আগে