
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি প্রস্তাব করে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে সরকারের নির্বাহী আদেশে বা অফিস আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নযোগ্য জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলো অবিলম্বে আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করার সুপারিশ করা হয়েছে। অন্যদিকে যেসব প্রস্তাব বাস্তবায়ন করতে সংবিধান সংশোধন প্রয়োজন, সেগুলো সরকারের আদেশের পর গণভোট ও পরে সংবিধান সংস্কার পরিষদের মাধ্যমে তিন ধাপে বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়েছে।
সুপারিশে বলা হয়েছে, সরকারের আদেশের পর গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জনরায় নিতে হবে। গণভোটে এই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে রায় এলে পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ ২৭০ দিনের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন করবে। সে ক্ষেত্রে ওই সংসদ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না করলেও ২৭০ দিন পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানের সংশ্লিষ্ট ধারাগুলো জুলাই সনদের প্রস্তাব দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়ে যাবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঐকমত্য কমিশন এ সুপারিশ জমা দিয়েছে। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফ করে সুপারিশের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজসহ কমিশনের অন্য সদস্যরা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সরকারের আদেশের খসড়াটি দেখুন এখানে—
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের যে প্রেক্ষাপটে জুলাই সনদ প্রণয়ন করা হয়েছে সে প্রেক্ষাপটে সরকার এই সনদ বাস্তবায়নের কর্তৃত্ব রাখে। তাই সরকারকেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে বলা হয়েছে। সংবিধান সংস্কারসংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে সরকার এই আদেশ জারির পর গণভোট আয়োজন করবে।
এক প্রশ্নের জবাবে ঐকমত্য কমিশনের এই সহসভাপতি বলেন, গণভোট আয়োজনের জন্য যে প্রক্রিয়া রয়েছে তার সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা, ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করাসহ নানা বিষয় যুক্ত রয়েছে। এ কারণে গণভোট আয়োজনের কোনো দিনক্ষণ কমিশন প্রস্তাব করেনি। সরকার নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে এ দিনতারিখ ঠিক করবে।
পরবর্তী সংসদের কার্যক্রম প্রসঙ্গে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের বলে আগামী জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবেও কাজ করবে। জাতীয় সংসদের সদস্যরাই সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হবেন। জাতীয় সংসদের স্পিকার হবেন পরিষদের সভাপতি, মেয়াদ হবে ২৭০ দিন। পরিষদ নিজেদের মতো করে কার্যপদ্ধতি নির্ধারণ করবে। ২৭০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হয়ে গেলে এই পরিষদ বিলুপ্ত হবে।

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি প্রস্তাব করে অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে সরকারের নির্বাহী আদেশে বা অফিস আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়নযোগ্য জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলো অবিলম্বে আদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করার সুপারিশ করা হয়েছে। অন্যদিকে যেসব প্রস্তাব বাস্তবায়ন করতে সংবিধান সংশোধন প্রয়োজন, সেগুলো সরকারের আদেশের পর গণভোট ও পরে সংবিধান সংস্কার পরিষদের মাধ্যমে তিন ধাপে বাস্তবায়নের সুপারিশ করা হয়েছে।

সুপারিশে বলা হয়েছে, সরকারের আদেশের পর গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জনরায় নিতে হবে। গণভোটে এই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে রায় এলে পরবর্তী নির্বাচিত সংসদ ২৭০ দিনের মধ্যে সনদ বাস্তবায়ন করবে। সে ক্ষেত্রে ওই সংসদ জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না করলেও ২৭০ দিন পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানের সংশ্লিষ্ট ধারাগুলো জুলাই সনদের প্রস্তাব দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়ে যাবে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ঐকমত্য কমিশন এ সুপারিশ জমা দিয়েছে। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ব্রিফ করে সুপারিশের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজসহ কমিশনের অন্য সদস্যরা।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশ এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সরকারের আদেশের খসড়াটি দেখুন এখানে—
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের যে প্রেক্ষাপটে জুলাই সনদ প্রণয়ন করা হয়েছে সে প্রেক্ষাপটে সরকার এই সনদ বাস্তবায়নের কর্তৃত্ব রাখে। তাই সরকারকেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে বলা হয়েছে। সংবিধান সংস্কারসংশ্লিষ্ট প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে সরকার এই আদেশ জারির পর গণভোট আয়োজন করবে।
এক প্রশ্নের জবাবে ঐকমত্য কমিশনের এই সহসভাপতি বলেন, গণভোট আয়োজনের জন্য যে প্রক্রিয়া রয়েছে তার সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা, ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করাসহ নানা বিষয় যুক্ত রয়েছে। এ কারণে গণভোট আয়োজনের কোনো দিনক্ষণ কমিশন প্রস্তাব করেনি। সরকার নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে এ দিনতারিখ ঠিক করবে।
পরবর্তী সংসদের কার্যক্রম প্রসঙ্গে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশের বলে আগামী জাতীয় সংসদ একই সঙ্গে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবেও কাজ করবে। জাতীয় সংসদের সদস্যরাই সংবিধান সংস্কার পরিষদের সদস্য হবেন। জাতীয় সংসদের স্পিকার হবেন পরিষদের সভাপতি, মেয়াদ হবে ২৭০ দিন। পরিষদ নিজেদের মতো করে কার্যপদ্ধতি নির্ধারণ করবে। ২৭০ দিনের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হয়ে গেলে এই পরিষদ বিলুপ্ত হবে।

অবকাশকালীন ছুটির সময় অস্বাভাবিক সংখ্যক মামলায় জামিন মঞ্জুর করায় হাইকোর্টের তিন বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। মঙ্গলবার সকালে সুপ্রিম কোর্টের স্পেশাল অফিসার মোয়াজ্জেম হোসেন এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
উপদেষ্টা মাহফুজ বলেন, ‘এক-এগারো আবার ফিরে আসার মতো পরিবেশ তৈরি হতে পারে। রাজনৈতিক সংঘাত হবে—এমন এক জায়গায় আমরা দেশকে নিয়ে যাচ্ছি। আমরা সংলাপ বা আলোচনার দিকে যাচ্ছি না।’
১৮ ঘণ্টা আগে
কমিশন বলছে, গণভোট জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পক্ষে এলে আগামী জাতীয় সংসদই হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ, যার গাঠনিক ক্ষমতা বা কনস্টিটিউয়েন্ট পাওয়ার থাকবে। সংবিধান সংস্কার পরিষদ যদি ২৭০ দিনের মধ্যে এগুলো বাস্তবায়ন না-ও করতে পারে, তবু স্বয়ংক্রিভাবে এসব প্রস্তাব সংবিধানে যুক্ত হয়ে যাবে।
২০ ঘণ্টা আগে
অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই এ ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া ও প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শেষ করতে হবে, যেন নির্বাচনকালীন সহিংসতা বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি কার্যকরভাবে প্রতিরোধ করা যায়।
২০ ঘণ্টা আগে