ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
গরমের সময়ের একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যগত সমস্যার নাম হিট স্ট্রোক। বাইরে তাপমাত্রা যাই হোক না কেন আমাদের শরীর স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপমাত্রা প্রায় স্থির রাখতে সক্ষম। প্রচণ্ড গরম আবহাওয়ায় শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে তাকে হিট স্ট্রোক বলে। এর ফলে ঘাম বন্ধ হয়ে গিয়ে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বাড়তে শুরু করে।
হিট স্ট্রোকের লক্ষণ
১. শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যাওয়া
২. গরমে অচেতন হয়ে যাওয়া
৩. মাথা ঘোরা
৪. তীব্র মাথাব্যথা
৫. ঘাম কমে যাওয়া
৬. ত্বক গরম ও শুষ্ক হয়ে যাওয়া
৭. শারীরিক দুর্বলতা, পেশিতে টান অনুভব
৮. বমি হওয়া
৯. হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
১০. শ্বাস কষ্ট
১১. মানসিক বিভ্রম
১২. খিঁচুনি
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়
* রোদ এড়িয়ে চলুন- সূর্যের আলোতে যেতে হলে ছাতা, টুপি, পায়ে জুতা-স্যান্ডেল ব্যবহার করুন।
* চোখ নিরাপদ রাখতে সানগ্লাস ব্যবহার করুন।
* আরামদায়ক পোশাক পরুন- হালকা রঙের, ঢিলে ঢালা এবং সম্ভব হলে সুতির জামা পরুন।
* পানি এবং পানিজাতীয় খাবার- প্রচুর পরিমানে বিশুদ্ধ পানি পান করুন।
* বাইরে বের হওয়ার সময় সঙ্গে পানির বোতল রাখুন।
* সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন ও বাসি, খোলা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
* দিনের বেলা একটানা শারীরিক পরিশ্রম করা থেকে বিরত থাকুন।
* সম্ভব হলে একাধিকবার পানির ঝাপটা নিন বা গোসল করুন।
* প্রস্রাবের রঙের দিকে নজর রাখুন, তা হলুদ বা গাঢ় হলে অবশ্যই পানি পানের পরিমাণ বাড়ান।
* ঘরের পরিবেশ যেন অতিরিক্ত গরম বা ভ্যাপসা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
* বেশি অসুস্থ বোধ করলে দ্রুত নিকটস্থ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।
হিট স্ট্রোকের প্রাথমিক চিকিৎসা
কারো হিট স্ট্রোক হলে বা অচেতন হয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে যে কাজগুলো করতে হবে তা হলো:
* হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে নিয়ে যেতে হবে।
* রোগীর শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় কাপড় খুলে ফেলতে হবে।
* রোগীর শরীরে বাতাস করতে হবে। কাপড় ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে গা মুছে ফেলতে হবে।
* শরীরের তাপমাত্রা কমাতে বগল, ঘাড়, পিঠ ও কুচকিতে আইসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে।
* কারও যদি শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, দুর্বলতা ও মাথা ঝিমঝিম করে, তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
তথ্য সূত্র : মেডিক্যাল সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি.
গরমের সময়ের একটি মারাত্মক স্বাস্থ্যগত সমস্যার নাম হিট স্ট্রোক। বাইরে তাপমাত্রা যাই হোক না কেন আমাদের শরীর স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপমাত্রা প্রায় স্থির রাখতে সক্ষম। প্রচণ্ড গরম আবহাওয়ায় শরীরের তাপ নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা নষ্ট হয়ে শরীরের তাপমাত্রা ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট ছাড়িয়ে গেলে তাকে হিট স্ট্রোক বলে। এর ফলে ঘাম বন্ধ হয়ে গিয়ে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বাড়তে শুরু করে।
হিট স্ট্রোকের লক্ষণ
১. শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বেড়ে যাওয়া
২. গরমে অচেতন হয়ে যাওয়া
৩. মাথা ঘোরা
৪. তীব্র মাথাব্যথা
৫. ঘাম কমে যাওয়া
৬. ত্বক গরম ও শুষ্ক হয়ে যাওয়া
৭. শারীরিক দুর্বলতা, পেশিতে টান অনুভব
৮. বমি হওয়া
৯. হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া
১০. শ্বাস কষ্ট
১১. মানসিক বিভ্রম
১২. খিঁচুনি
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়
* রোদ এড়িয়ে চলুন- সূর্যের আলোতে যেতে হলে ছাতা, টুপি, পায়ে জুতা-স্যান্ডেল ব্যবহার করুন।
* চোখ নিরাপদ রাখতে সানগ্লাস ব্যবহার করুন।
* আরামদায়ক পোশাক পরুন- হালকা রঙের, ঢিলে ঢালা এবং সম্ভব হলে সুতির জামা পরুন।
* পানি এবং পানিজাতীয় খাবার- প্রচুর পরিমানে বিশুদ্ধ পানি পান করুন।
* বাইরে বের হওয়ার সময় সঙ্গে পানির বোতল রাখুন।
* সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন ও বাসি, খোলা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
* দিনের বেলা একটানা শারীরিক পরিশ্রম করা থেকে বিরত থাকুন।
* সম্ভব হলে একাধিকবার পানির ঝাপটা নিন বা গোসল করুন।
* প্রস্রাবের রঙের দিকে নজর রাখুন, তা হলুদ বা গাঢ় হলে অবশ্যই পানি পানের পরিমাণ বাড়ান।
* ঘরের পরিবেশ যেন অতিরিক্ত গরম বা ভ্যাপসা না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
* বেশি অসুস্থ বোধ করলে দ্রুত নিকটস্থ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ।
হিট স্ট্রোকের প্রাথমিক চিকিৎসা
কারো হিট স্ট্রোক হলে বা অচেতন হয়ে গেলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। এই সময়ের মধ্যে যে কাজগুলো করতে হবে তা হলো:
* হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে অপেক্ষাকৃত ঠান্ডা বা শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে নিয়ে যেতে হবে।
* রোগীর শরীর থেকে অপ্রয়োজনীয় কাপড় খুলে ফেলতে হবে।
* রোগীর শরীরে বাতাস করতে হবে। কাপড় ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে গা মুছে ফেলতে হবে।
* শরীরের তাপমাত্রা কমাতে বগল, ঘাড়, পিঠ ও কুচকিতে আইসপ্যাক ব্যবহার করতে হবে।
* কারও যদি শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, দুর্বলতা ও মাথা ঝিমঝিম করে, তবে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
তথ্য সূত্র : মেডিক্যাল সার্ভিসেস ডিপার্টমেন্ট, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি.
তাকে ফেরানোর কোনো উদ্যোগ বা প্রক্রিয়া আছে কি না—জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘তারেক রহমান কখন ফিরবেন, সেটা তার সিদ্ধান্ত। তিনি এই দেশের নাগরিক, তারেক রহমান যেকোনো সময় আসতে পারেন। তবে আসার জন্য ট্রাভেল ডকুমেন্ট নিয়ে কোনো সমস্যা থাকলে সেটা আমরা সমাধান করব, তবে সিদ্ধান্ত তার নিতে হবে।’
১৭ ঘণ্টা আগেসভায় বিদ্যুৎ বিভাগের ‘বেসরকারি অংশগ্রহণে নবায়নযোগ্য জ্বালানিনির্ভর বাণিজ্যিক বিদ্যুৎ উৎপাদন/বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন নীতিমালা, ২০২৫’, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ‘টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক ও লাইসেন্সিং নীতিমালা, ২০২৫’ এবং আইন ও বিচার বিভাগের ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) (তৃতীয় সংশোধনী) অধ্যাদেশ, ২০২৫’-
১৮ ঘণ্টা আগে