
অরুণ কুমার

ফুলের গণ্ধে ঘুম আসে না, তাই কাজলা দিদির বোনটি একলা জেগে থাকে। তাই বলে কি সাপেরা ফুলে গন্ধে মাতাল হয়? আদৌ কি হতে পারে?
একটা গল্প চালু আছে সমাজে। ফুলের কড়া মিষ্টি গন্ধে সাপ আসে। বিশেষ করে হাসনাহেনা ফুলের গন্ধে আকৃষ্ট হয় সাপ। তাই নাকি ঝোপালো হাসনাহেনা গাছের তলায় সাপকে শুয়ে থাকতে দেখা যায় প্রায়ই। বিশেষ করে গ্রামে। আসলেই কি হাসনাহেনা ফুলগাছের নিচে সাপ বিশ্রাম নেয়, নাকি পুরোটাই গুজব।
ব্যাপারটা আমরা হয়তো কুসংস্কার বলে উড়িয়ে দিই। তবে বেশিরভাগ মানুষই কিন্তু বিশ্বাস করে এ কথা। বিশেষ করে গ্রামের মানুষ। শুধু বিশ্বাসই নয়, কেউ কেউ দাবি করেন, তারা নিজের চোখে দেখেছেন ব্যাপারটা।
আসলেই কি সত্যি?
হাসনাহেনা ফুল গাছের নিচে সাপ দেখা যায়, কথাটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সাপ আসতেই পারে, তবে ফুলের গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে আসার কোনো কারণই নেই। সাপের নাক নেই। গন্ধ বোঝার জন্য এরা জিহ্বা ব্যবহার করে। তবুও ফুলের গন্ধে আকৃষ্ট হওয়ার কোনো বৈজ্ঞানিক কারণ সাপের জন্য নেই। সাপ আসে তার পেটের দায়ে।
সাদা রঙের সুগন্ধি ফুলগুলো সাধারণত রাতেই ফোটে। এদের পরাগায়ণ হয় কীটপতঙ্গের মাধ্যমে। অর্থাৎ হাসনাহেনা ফুলের সুগন্ধে কীটপতঙ্গ আকৃষ্ট হয়, এরা এসে ফুলের পরাগায়ন ঘটায়। অন্যদিকে এই কীটপতঙ্গই আবার কিছু শিকারি প্রাণীদের আকৃষ্ট করে। কুনোব্যাঙ, মাকড়সা, টিকটিকি, গিরগিটি। এসব প্রাণীগুলো আসে পোকা খেতে। এদের আকর্ষণে আবার ছুটে আসে সাপ। টিকিটিকি, গিরিগিটি কিংবা ব্যাঙ সাপের প্রিয় খাবার।
রাতে খাবারের তালাশে বেরোয় যেসব সব সাপ, তারা যদি কখোনো হাসনাহেনা ফুল গাছের আশপাশে আসে, দেখবে তাদের জন্য খাবারের মেলা বসেছে। সুতরাং দুয়েকটা টিকিটিক-গিরগিটি কিংবা ব্যাঙ শিকার করতে পারলে মান্দ কী?
সাপ তার শিকার ধরে, উদরপূর্তি করে। সাপ সাধারণত শিকার করা পর সুযোগ পেলে কোথোও বিশ্রাম নেয়। কারণ, সাপ শিাকরকে আস্ত গিলে খায়। সেই খাবার হজম হতে সময়ের দরকার হয়। দরকার কিছুক্ষণ নিরবিচ্ছিন্ন বিশ্রামেরও। হাসনাহেনা গাছ সাপের বিশ্রামের জন্য আদর্শ জায়গা। হাসনাহেনার ডালগুলো সাধারণ বৃক্ষের মতো শক্তপোক্ত নয়, অনেকটা লতার মতো হেলেপড়া ভাব আছে। তাই হাসাহেনার ডালগুলো ঝোপালো হয়ে মটিতে বিছিয়ে থাকে। সুতরাং গাছের গোড়াটা দুর্ভেদ্য হয়ে ওঠে অনেকটা। সাপের বিশ্রামের জন্য আদর্শ জায়গা।
সুতরাং, যাঁরা বলেন হাসনাহেনা ফুল গাছের নিচে সাপ দেখেছেন তাদের কথা মিথ্যে নয়। কিন্তু সাপ সেখানে ফুলের গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে আসেনি।

ফুলের গণ্ধে ঘুম আসে না, তাই কাজলা দিদির বোনটি একলা জেগে থাকে। তাই বলে কি সাপেরা ফুলে গন্ধে মাতাল হয়? আদৌ কি হতে পারে?
একটা গল্প চালু আছে সমাজে। ফুলের কড়া মিষ্টি গন্ধে সাপ আসে। বিশেষ করে হাসনাহেনা ফুলের গন্ধে আকৃষ্ট হয় সাপ। তাই নাকি ঝোপালো হাসনাহেনা গাছের তলায় সাপকে শুয়ে থাকতে দেখা যায় প্রায়ই। বিশেষ করে গ্রামে। আসলেই কি হাসনাহেনা ফুলগাছের নিচে সাপ বিশ্রাম নেয়, নাকি পুরোটাই গুজব।
ব্যাপারটা আমরা হয়তো কুসংস্কার বলে উড়িয়ে দিই। তবে বেশিরভাগ মানুষই কিন্তু বিশ্বাস করে এ কথা। বিশেষ করে গ্রামের মানুষ। শুধু বিশ্বাসই নয়, কেউ কেউ দাবি করেন, তারা নিজের চোখে দেখেছেন ব্যাপারটা।
আসলেই কি সত্যি?
হাসনাহেনা ফুল গাছের নিচে সাপ দেখা যায়, কথাটা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সাপ আসতেই পারে, তবে ফুলের গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে আসার কোনো কারণই নেই। সাপের নাক নেই। গন্ধ বোঝার জন্য এরা জিহ্বা ব্যবহার করে। তবুও ফুলের গন্ধে আকৃষ্ট হওয়ার কোনো বৈজ্ঞানিক কারণ সাপের জন্য নেই। সাপ আসে তার পেটের দায়ে।
সাদা রঙের সুগন্ধি ফুলগুলো সাধারণত রাতেই ফোটে। এদের পরাগায়ণ হয় কীটপতঙ্গের মাধ্যমে। অর্থাৎ হাসনাহেনা ফুলের সুগন্ধে কীটপতঙ্গ আকৃষ্ট হয়, এরা এসে ফুলের পরাগায়ন ঘটায়। অন্যদিকে এই কীটপতঙ্গই আবার কিছু শিকারি প্রাণীদের আকৃষ্ট করে। কুনোব্যাঙ, মাকড়সা, টিকটিকি, গিরগিটি। এসব প্রাণীগুলো আসে পোকা খেতে। এদের আকর্ষণে আবার ছুটে আসে সাপ। টিকিটিকি, গিরিগিটি কিংবা ব্যাঙ সাপের প্রিয় খাবার।
রাতে খাবারের তালাশে বেরোয় যেসব সব সাপ, তারা যদি কখোনো হাসনাহেনা ফুল গাছের আশপাশে আসে, দেখবে তাদের জন্য খাবারের মেলা বসেছে। সুতরাং দুয়েকটা টিকিটিক-গিরগিটি কিংবা ব্যাঙ শিকার করতে পারলে মান্দ কী?
সাপ তার শিকার ধরে, উদরপূর্তি করে। সাপ সাধারণত শিকার করা পর সুযোগ পেলে কোথোও বিশ্রাম নেয়। কারণ, সাপ শিাকরকে আস্ত গিলে খায়। সেই খাবার হজম হতে সময়ের দরকার হয়। দরকার কিছুক্ষণ নিরবিচ্ছিন্ন বিশ্রামেরও। হাসনাহেনা গাছ সাপের বিশ্রামের জন্য আদর্শ জায়গা। হাসনাহেনার ডালগুলো সাধারণ বৃক্ষের মতো শক্তপোক্ত নয়, অনেকটা লতার মতো হেলেপড়া ভাব আছে। তাই হাসাহেনার ডালগুলো ঝোপালো হয়ে মটিতে বিছিয়ে থাকে। সুতরাং গাছের গোড়াটা দুর্ভেদ্য হয়ে ওঠে অনেকটা। সাপের বিশ্রামের জন্য আদর্শ জায়গা।
সুতরাং, যাঁরা বলেন হাসনাহেনা ফুল গাছের নিচে সাপ দেখেছেন তাদের কথা মিথ্যে নয়। কিন্তু সাপ সেখানে ফুলের গন্ধে আকৃষ্ট হয়ে আসেনি।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আজ সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে পল্লবী সেকশন-১২-এ অবস্থিত বিক্রমপুর হার্ডওয়্যার অ্যান্ড স্যানিটারিতে বসে থাকা অবস্থায় পল্লবী থানা যুবদল সদস্যসচিব গোলাম কিবরিয়াকে মোটরসাইকেলযোগে এসে তিনজন দুর্বৃত্ত ভেতরে ঢুকে তার মাথা, বুকে ও পিঠে পিস্তল ঠেকিয়ে ৭ রাউন্ড গুলি করে পালিয়ে যায়। পরে ঘটনাস্
১৫ ঘণ্টা আগে
যে দুই প্রক্রিয়ায় ভারতকে চিঠি পাঠানো হতে পারে তা উল্লেখ করে তৌহিদ হোসেন বলেন, চিঠি পাঠানোর দুটি প্রক্রিয়া রয়েছে। একটি (চিঠি) অফিশিয়াল নোটের মাধ্যমে যাবে। সেটি স্থানীয়ভাবেও তাদের মিশনকে হস্তান্তর করা যায়। অথবা আমাদের মিশন তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে (চিঠি) হস্তান্তর করতে পারে। আমরা দুই পদ্ধতির যেক
১৬ ঘণ্টা আগে
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল বলেছেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের জনগণের স্বার্থে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ভারত। বিশেষ করে শান্তি, গণতন্ত্র, অন্তর্ভুক্তি ও স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে।
১৭ ঘণ্টা আগে
সোমবার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ঘোষিত রায়কে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলছে, নির্বাসনে থাকা হাসিনার রায় ভারত ‘নজরে নিয়েছে’ এবং ‘বাংলাদেশের জনগণের সর্বোত্তম স্বার্থের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’ রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে