ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
তীব্র তাপপ্রবাহ ও অস্বাভাবিক গরমে মক্কায় চলতি বছরের হজে অন্তত ৫৫০ জন হজযাত্রী মারা গেছেন।
এই তালিকায় এখন পর্যন্ত ২১ জন বাংলাদেশি রয়েছেন, হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগে ১৭ জন এবং পরে চারজন মারা যান।
গত বছর হিটস্ট্রোক ও অন্যান্য শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে সৌদি আরবে ২৪০ জন হজযাত্রী মারা যান। এবার সেই সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি।
সৌদির সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, এর আগে এক মৌসুমে এত বেশি সংখ্যক হজযাত্রীর মৃত্যুর ঘটনা খুব বেশি ঘটেনি।
সৌদির সরকারি প্রশাসনের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে অন্তত ৫৫০ মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছে এএফপি।
মৃতদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি মিসর থেকে আসা হজযাত্রী, এই সংখ্যা ৩২৩। এর বাইরে মৃতদের তালিকায় জর্ডান, ইন্দোনেশিয়া, ইরান এবং সেনেগালের নাগরিক রয়েছেন।
মক্কার বৃহত্তম হাসপাতাল আল মুয়াইসেমের মর্গে সব মৃতদের লাশ রাখা হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, মৃত হজযাত্রীদের প্রায় সবাই মারা গেছেন হিটস্ট্রোক ও গরমজনিত অন্যান্য শারীরিক সমস্যায়। বাকি ২ জন মারা গেছেন পাথর নিক্ষেপের সময় পদদলিত হয়ে।
হিটস্ট্রোক, জ্বর ও অন্যান্য গরম জনিত শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে আল মুয়াইসেম হাসপাতালে এখন দুই হাজারেরও বেশি হজযাত্রী চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলেও জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
উষ্ণ মরু জলবায়ুর দেশ সৌদি আরবে গ্রীষ্মকালে গড় তাপামাত্রা থাকে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। গত কয়েক দিন ধরে দেশটির দৈনিক তাপমাত্রা ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার মক্কার তাপমাত্রা ছিল ৫১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বাংলাদেশের ২১
হজ পালন করতে গিয়ে ২১ জন বাংলাদেশি মারা গেছেন।
বুধবার (১৯ জুন) হজ সম্পর্কিত সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ হজ অফিস ঢাকা এবং সৌদি আরব সূত্রে এ তথ্য জানিয়েছে হেল্প ডেস্ক।
মারা যাওয়া হজযাত্রীদের মধ্যে ১৮ জন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে মক্কায় ১৬ জন, মদিনায় চারজন এবং মিনায় একজন মারা গেছেন।
হজের আনুষ্ঠানিকাত শুরুর পর যে চারজনের মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম মো. আলমগীর হোসেন খান (৭৩), গত ১৬ জুন মিনায় মারা যান।বাকি তিনজনের নাম পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মারা গেলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। এমনকি পরিবার-পরিজন আপত্তি করলেও তা মানা হয় না।
তীব্র তাপপ্রবাহ ও অস্বাভাবিক গরমে মক্কায় চলতি বছরের হজে অন্তত ৫৫০ জন হজযাত্রী মারা গেছেন।
এই তালিকায় এখন পর্যন্ত ২১ জন বাংলাদেশি রয়েছেন, হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরুর আগে ১৭ জন এবং পরে চারজন মারা যান।
গত বছর হিটস্ট্রোক ও অন্যান্য শারীরিক জটিলতায় আক্রান্ত হয়ে সৌদি আরবে ২৪০ জন হজযাত্রী মারা যান। এবার সেই সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি।
সৌদির সরকারি প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলেছেন, এর আগে এক মৌসুমে এত বেশি সংখ্যক হজযাত্রীর মৃত্যুর ঘটনা খুব বেশি ঘটেনি।
সৌদির সরকারি প্রশাসনের বরাত দিয়ে মঙ্গলবার এক প্রতিবেদনে অন্তত ৫৫০ মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করেছে এএফপি।
মৃতদের মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি মিসর থেকে আসা হজযাত্রী, এই সংখ্যা ৩২৩। এর বাইরে মৃতদের তালিকায় জর্ডান, ইন্দোনেশিয়া, ইরান এবং সেনেগালের নাগরিক রয়েছেন।
মক্কার বৃহত্তম হাসপাতাল আল মুয়াইসেমের মর্গে সব মৃতদের লাশ রাখা হয়েছে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে এএফপি জানিয়েছে, মৃত হজযাত্রীদের প্রায় সবাই মারা গেছেন হিটস্ট্রোক ও গরমজনিত অন্যান্য শারীরিক সমস্যায়। বাকি ২ জন মারা গেছেন পাথর নিক্ষেপের সময় পদদলিত হয়ে।
হিটস্ট্রোক, জ্বর ও অন্যান্য গরম জনিত শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে আল মুয়াইসেম হাসপাতালে এখন দুই হাজারেরও বেশি হজযাত্রী চিকিৎসাধীন রয়েছেন বলেও জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
উষ্ণ মরু জলবায়ুর দেশ সৌদি আরবে গ্রীষ্মকালে গড় তাপামাত্রা থাকে ৪৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। গত কয়েক দিন ধরে দেশটির দৈনিক তাপমাত্রা ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
আবহাওয়া দপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, সোমবার মক্কার তাপমাত্রা ছিল ৫১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বাংলাদেশের ২১
হজ পালন করতে গিয়ে ২১ জন বাংলাদেশি মারা গেছেন।
বুধবার (১৯ জুন) হজ সম্পর্কিত সবশেষ বুলেটিনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ হজ অফিস ঢাকা এবং সৌদি আরব সূত্রে এ তথ্য জানিয়েছে হেল্প ডেস্ক।
মারা যাওয়া হজযাত্রীদের মধ্যে ১৮ জন পুরুষ ও তিনজন নারী। তাদের মধ্যে মক্কায় ১৬ জন, মদিনায় চারজন এবং মিনায় একজন মারা গেছেন।
হজের আনুষ্ঠানিকাত শুরুর পর যে চারজনের মৃত্যু হয়েছে তাদের মধ্যে একজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম মো. আলমগীর হোসেন খান (৭৩), গত ১৬ জুন মিনায় মারা যান।বাকি তিনজনের নাম পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি হজ করতে গিয়ে যদি মারা গেলে তার মরদেহ সৌদি আরবে দাফন করা হয়। এমনকি পরিবার-পরিজন আপত্তি করলেও তা মানা হয় না।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বেশ কিছুদিন পার হলেও এই স্মৃতি এখনো সবার মধ্যে দগদগে হয়ে আছে। আমি ঘটনা জানামাত্রই আপনাদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনারা যে দুঃসময়ের মধ্যে ছিলেন, সেসময়ে দেখা করা সমীচীন হতো না। আমরা আপনাদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করতে পারি, কিন্তু এই দুঃসহ স্মৃতি মুছে দেয়ার ক্ষমতা আমাদ
৪ ঘণ্টা আগেকর কর্মকর্তারা বলছেন, গত মে ও জুনে আন্দোলনের জেরে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা হিসেবে উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের বদলি করা হয়েছে। যার শুরু গত জুলাই থেকেই।
৪ ঘণ্টা আগে