
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সম্প্রতি ঢাকায় বইমেলা ভাঙচুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নাট্যোৎসব বন্ধের ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছে নারীপক্ষ। দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব ঘটনা ঘটলেও দায়ীদের বিরুদ্ধে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না দাবি করে সরকারকে দুষছে সংগঠনটি।
রবিবার এক প্রতিবাদ বিবৃতিতে নারীপক্ষ বলছে, ঢাকায় একুশের বইমেলায় দোকান ভাঙচুর, সাতক্ষীরায় বইমেলায় উদীচীর স্টলে হামলা ও ব্যানার পুড়িয়ে ফেলা, টাঙ্গাইলে ফুলের দোকান ভাঙচুর ও লালন উৎসব বন্ধ, ঢাকা মহানগর নাট্যোৎসব স্থগিত, ঢাকার উত্তরা ও চট্টগ্রামে বসন্ত উৎসব বন্ধসহ আরো অনেক ঘটনাপ্রবাহ এই তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর করছে। অথচ বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ধ্বংসকারী এইসকল কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হচ্ছে না।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, আমাদের সংস্কৃতি ও আবহমান বাংলার অস্তিত্ব আজ হুমকির মুখে। জুলাই-আগস্টে শিক্ষার্থী ও জনতার আন্দোলনে বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার লক্ষ্য অর্জন অনিশ্চিত। এহেন পরিস্থিতিতে আমরা ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ, শঙ্কিত ও হতাশ।
নারীপক্ষ বলছে, আমাদের প্রত্যাশা, বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকার সকলপ্রকার রাজনৈতিক প্রভাব-প্রতিপত্তি বা যেকোনো ধরনের অপশক্তির চাপের ঊর্ধে থেকে একটি বৈষম্যমুক্ত ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তার কার্যক্রম পরিচালনার করবে। এ ছাড়া যেন আর একটিও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ না হয় এবং এই ধরনের কোনো হামলা ভাঙচুরের ঘটনা যেন না ঘটে, সেজন্য কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানায় সংগঠনটি।

সম্প্রতি ঢাকায় বইমেলা ভাঙচুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে নাট্যোৎসব বন্ধের ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়েছে নারীপক্ষ। দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব ঘটনা ঘটলেও দায়ীদের বিরুদ্ধে কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না দাবি করে সরকারকে দুষছে সংগঠনটি।
রবিবার এক প্রতিবাদ বিবৃতিতে নারীপক্ষ বলছে, ঢাকায় একুশের বইমেলায় দোকান ভাঙচুর, সাতক্ষীরায় বইমেলায় উদীচীর স্টলে হামলা ও ব্যানার পুড়িয়ে ফেলা, টাঙ্গাইলে ফুলের দোকান ভাঙচুর ও লালন উৎসব বন্ধ, ঢাকা মহানগর নাট্যোৎসব স্থগিত, ঢাকার উত্তরা ও চট্টগ্রামে বসন্ত উৎসব বন্ধসহ আরো অনেক ঘটনাপ্রবাহ এই তালিকা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর করছে। অথচ বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ধ্বংসকারী এইসকল কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ পরিলক্ষিত হচ্ছে না।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, আমাদের সংস্কৃতি ও আবহমান বাংলার অস্তিত্ব আজ হুমকির মুখে। জুলাই-আগস্টে শিক্ষার্থী ও জনতার আন্দোলনে বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার লক্ষ্য অর্জন অনিশ্চিত। এহেন পরিস্থিতিতে আমরা ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ, শঙ্কিত ও হতাশ।
নারীপক্ষ বলছে, আমাদের প্রত্যাশা, বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকার সকলপ্রকার রাজনৈতিক প্রভাব-প্রতিপত্তি বা যেকোনো ধরনের অপশক্তির চাপের ঊর্ধে থেকে একটি বৈষম্যমুক্ত ও ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তার কার্যক্রম পরিচালনার করবে। এ ছাড়া যেন আর একটিও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড বন্ধ না হয় এবং এই ধরনের কোনো হামলা ভাঙচুরের ঘটনা যেন না ঘটে, সেজন্য কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানায় সংগঠনটি।

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের পর দেশে কোনো অস্থিরতা দেখা দিয়েছে কি না এবং আসন্ন বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে কোনো শঙ্কা আছে কি না—জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ‘রায় হওয়ার পরে কোনো রকম অস্থিরতা সৃষ্টি হয়নি। বিজয় দিবসেও কোনো অস্থিরতার শঙ্কা নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়েও ভোটে বড় ভূমিকা রাজনৈতিক দলগুলোর। দলগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করলে নির্বাচন কমিশনকে বাড়তি চাপ নিতে হয় না।
৩ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং নীতিগত বিষয় নিয়ে আলাপের মাধ্যমে নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে এসব সংলাপ আয়োজন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে