প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২৪টি গুরুত্বপূর্ণ কাজকে প্রাধান্য দিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) রোডম্যাপ তথা নির্বাচন ঘিরে কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে।
ইসি বলছে, প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই এই নির্বাচন হবে। তফসিল ঘোষণা করা হবে দুই মাস আগে। এর আগে রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনদের নিয়ে আয়োজন করা হবে সংলাপ।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে এ রোডম্যাপ তুলে ধরেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। জানান, নির্বাচন ঘিরে ২৪টি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
রোডম্যাপ ঘোষণার সময় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করেননি ইসি সচিব। তবে আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজা শুরুর আগেই নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সে অনুযায়ী দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণার কথাও তিনি জানান।
ইসি সচিব বলেন, আমরা ভোট গ্রহণের ৬০ দিন আগে তফসিল ঘোষণা করব। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে রমজানের আগে ভোটের ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৭ বা ১৮ ফেব্রুয়ারি রমজান শুরু হতে পারে। এর আগেই ভোটের তারিখ নির্ধারণ করা হবে। তফসিলও সে অনুযায়ী ঘোষণা করা হবে।
আখতার আহমেদ বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে ইসি। অক্টোবর মাস পর্যন্ত এই সংলাপ চলবে। অন্যদিকে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে নভেম্বরের শেষে।
এর মধ্যেই সংসদীয় আসনগুলোর সীমানা চূড়ান্ত করা থেকে শুরু করে ভোট গ্রহণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার প্রশিক্ষণসহ অন্যান্য কার্যক্রম চূড়ান্ত করা হবে বলে জানান ইসি সচিব আখতার আহমেদ। বলেন, ভোটের ১০ দিন বা তারও বেশি সময় আগে দুর্গম এলাকাগুলোতে পাঠানো হবে নির্বাচনি সরঞ্জাম।
ত্রয়োদশে প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকছে জানিয়ে রোডম্যাপ ঘোষণার সময় ইসি সচিব বলেন, এবারের নির্বাচনে আমাদের নতুন সংযোজন পোস্টাল ব্যালট। এই প্রক্রিয়াটি আমরা অনেক দূর এগিয়ে নিয়েছি। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে এবার প্রবাসীরা ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার আগের ও পরবর্তী কার্যক্রম বাস্তবায়নের সময়রেখা তুলে ধরা হয়েছে নির্বাচন কমিশনের এই রোডম্যাপে।
ইসির এ রোডম্যাপ থেকেও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ এলো না। তবে প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের পর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) বক্তব্য অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচনের বিষয়টি উঠে এসেছে।
এর আগে গত ৫ আগস্ট রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়রেখা ঘোষণা করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আগামী বছর রোজা শুরুর আগেই ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন আয়োজন করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) চিঠি দেবেন।
পরদিন ৬ আগস্ট সংসদ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি শেষ করতে নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। চিঠিতে ওই সময়ের মধ্যে প্রত্যাশিত মানের অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে বলা হয়।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টা অবশ্য এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বলে আসছেন অনেক দিন থেকেই। তবে বিএনপির দাবি ছিল ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করা। এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির টানাপোড়েন তৈরি হয়।
শেষ পর্যন্ত গত জুনে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকের পরই প্রধান উপদেষ্টা ইঙ্গিত দেন, জুলাইয়ে সংঘটিত অপরাধের বিচার ও সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতি সাপেক্ষে রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পর নির্বাচনের সময় নিয়ে ধোঁয়াশা কিছুটা কাটলেও কোন পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে, তা নিয়ে এখনো রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারেনি।
বিএনপি প্রচলিত পদ্ধতিতে নির্বাচনে সন্তুষ্ট হলেও জামায়াতে ইসলামী দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদের দুই কক্ষেই পিআর বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে। অন্যদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দাবি, কোনো নির্বাচন হতে হলে প্রথমে গণপরিষদ নির্বাচন হতে হবে।
এদিকে সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দুই দফায় দিনের পর দিন বৈঠক করেও রাজনৈতিক দলগুলো এখনো ঐকমত্যে আসতে পারেনি। জুলাই সনদের যে পূর্ণাঙ্গ খসড়া ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোকে দিয়েছে, তাতে ২৪টি দলই কিছু না কিছু সংশোধনীর প্রস্তাব করেছে। বাকি ছয়টি দল মতামত দেয়নি।
সবশেষ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জুলাই সনদের এই খসড়াতে কিছু সংশোধনী আনা হবে, যেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি ও প্রস্তাবগুলো অন্তর্ভুক্ত হবে।
জুলাই সনদ ও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো শেষ পর্যন্ত একমত না হতে পারলে ইসির রোডম্যাপ কতটা কাজে আসবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ২৪টি গুরুত্বপূর্ণ কাজকে প্রাধান্য দিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) রোডম্যাপ তথা নির্বাচন ঘিরে কর্মপরিকল্পনা ঘোষণা করেছে।
ইসি বলছে, প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে পাওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই এই নির্বাচন হবে। তফসিল ঘোষণা করা হবে দুই মাস আগে। এর আগে রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনদের নিয়ে আয়োজন করা হবে সংলাপ।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) দুপুর আড়াইটার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে এ রোডম্যাপ তুলে ধরেন ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। জানান, নির্বাচন ঘিরে ২৪টি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
রোডম্যাপ ঘোষণার সময় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করেননি ইসি সচিব। তবে আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজা শুরুর আগেই নির্বাচন হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। সে অনুযায়ী দুই মাস আগে তফসিল ঘোষণার কথাও তিনি জানান।
ইসি সচিব বলেন, আমরা ভোট গ্রহণের ৬০ দিন আগে তফসিল ঘোষণা করব। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে রমজানের আগে ভোটের ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে। চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১৭ বা ১৮ ফেব্রুয়ারি রমজান শুরু হতে পারে। এর আগেই ভোটের তারিখ নির্ধারণ করা হবে। তফসিলও সে অনুযায়ী ঘোষণা করা হবে।
আখতার আহমেদ বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে রাজনৈতিক দলসহ বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে সংলাপ শুরু করবে ইসি। অক্টোবর মাস পর্যন্ত এই সংলাপ চলবে। অন্যদিকে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে নভেম্বরের শেষে।
এর মধ্যেই সংসদীয় আসনগুলোর সীমানা চূড়ান্ত করা থেকে শুরু করে ভোট গ্রহণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার প্রশিক্ষণসহ অন্যান্য কার্যক্রম চূড়ান্ত করা হবে বলে জানান ইসি সচিব আখতার আহমেদ। বলেন, ভোটের ১০ দিন বা তারও বেশি সময় আগে দুর্গম এলাকাগুলোতে পাঠানো হবে নির্বাচনি সরঞ্জাম।
ত্রয়োদশে প্রবাসীদের ভোট দেওয়ার সুযোগ থাকছে জানিয়ে রোডম্যাপ ঘোষণার সময় ইসি সচিব বলেন, এবারের নির্বাচনে আমাদের নতুন সংযোজন পোস্টাল ব্যালট। এই প্রক্রিয়াটি আমরা অনেক দূর এগিয়ে নিয়েছি। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে এবার প্রবাসীরা ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচনি তফসিল ঘোষণার আগের ও পরবর্তী কার্যক্রম বাস্তবায়নের সময়রেখা তুলে ধরা হয়েছে নির্বাচন কমিশনের এই রোডম্যাপে।
ইসির এ রোডম্যাপ থেকেও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ এলো না। তবে প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণের পর প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) বক্তব্য অনুযায়ী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচনের বিষয়টি উঠে এসেছে।
এর আগে গত ৫ আগস্ট রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়রেখা ঘোষণা করেন। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আগামী বছর রোজা শুরুর আগেই ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন আয়োজন করতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) চিঠি দেবেন।
পরদিন ৬ আগস্ট সংসদ নির্বাচন আয়োজনের জন্য সব প্রস্তুতি শেষ করতে নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়। চিঠিতে ওই সময়ের মধ্যে প্রত্যাশিত মানের অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণ করতে বলা হয়।
এর আগে প্রধান উপদেষ্টা অবশ্য এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বলে আসছেন অনেক দিন থেকেই। তবে বিএনপির দাবি ছিল ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করা। এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিএনপির টানাপোড়েন তৈরি হয়।
শেষ পর্যন্ত গত জুনে প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বৈঠক হয়। ওই বৈঠকের পরই প্রধান উপদেষ্টা ইঙ্গিত দেন, জুলাইয়ে সংঘটিত অপরাধের বিচার ও সংস্কার কার্যক্রমের অগ্রগতি সাপেক্ষে রোজার আগে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের পর নির্বাচনের সময় নিয়ে ধোঁয়াশা কিছুটা কাটলেও কোন পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে, তা নিয়ে এখনো রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারেনি।
বিএনপি প্রচলিত পদ্ধতিতে নির্বাচনে সন্তুষ্ট হলেও জামায়াতে ইসলামী দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদের দুই কক্ষেই পিআর বা সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করছে। অন্যদিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দাবি, কোনো নির্বাচন হতে হলে প্রথমে গণপরিষদ নির্বাচন হতে হবে।
এদিকে সংস্কার কার্যক্রম এগিয়ে নিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দুই দফায় দিনের পর দিন বৈঠক করেও রাজনৈতিক দলগুলো এখনো ঐকমত্যে আসতে পারেনি। জুলাই সনদের যে পূর্ণাঙ্গ খসড়া ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোকে দিয়েছে, তাতে ২৪টি দলই কিছু না কিছু সংশোধনীর প্রস্তাব করেছে। বাকি ছয়টি দল মতামত দেয়নি।
সবশেষ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জুলাই সনদের এই খসড়াতে কিছু সংশোধনী আনা হবে, যেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর আপত্তি ও প্রস্তাবগুলো অন্তর্ভুক্ত হবে।
জুলাই সনদ ও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো শেষ পর্যন্ত একমত না হতে পারলে ইসির রোডম্যাপ কতটা কাজে আসবে, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ এবং সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে শুরু হয়েছে আজ বৃহস্পতিবার। বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে প্রার্থীদের ইউরিনের নমুনা দিতে বলা হয়েছে। বুধবার রাতে রাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য
২ ঘণ্টা আগেনৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বন্ধ করে দেওয়া তিনটি স্থলবন্দর হলো - নীলফামারীর ডোমার উপজেলার চিলাহাটি স্থলবন্দর, চুয়াডাঙ্গার দৌলতগঞ্জ স্থলবন্দর এবং রাঙামাটির তেগামুখ স্থলবন্দর।
৪ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়ে দেশের বিচার বিভাগের মাধ্যমে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা বাতিল করণের মাধ্যমে নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস করে একনায়কতান্ত্রিক সরকার ও রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েম করে। যা বর্তমান সময়ে জনগণ কর্তৃক ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থা হিসেবে স্বীকৃত হয়েছে। দীর্ঘ ১৫ বছর শেখ হাসি
৪ ঘণ্টা আগে