ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের খবর প্রকাশিত হলেও এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে সেনাবাহিনী।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ডাকসু বা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে না, ভবিষ্যতেও এ ধরনের কোনো দায়িত্ব পালনের সুযোগ নেই।
আইএসপিআর-এর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসন্ন ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের খবর প্রকাশিত হয়েছে। এ বিষয়ে জানানো হচ্ছে, সরকারের পক্ষ থেকে সেনাবাহিনীকে এ ধরনের দায়িত্ব পালনের কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি। বিদ্যমান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে বলে সেনাবাহিনী বিশ্বাস করে।
এর আগে মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক গোলাম রব্বানী বলেন, ডাকসু নির্বাচনে তিন স্তরের নিরাপত্তা থাকবে এবং তৃতীয় স্তরে সেনাবাহিনীকে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে রাখা হবে।
তিনি জানান, পলাশী, নীলক্ষেত ও শাহবাগসহ সাতটি মূল প্রবেশপথে সেনা সদস্য অবস্থান নেবেন এবং যেকোনো প্রয়োজনে পাঁচ মিনিটের মধ্যে কেন্দ্রে উপস্থিত হতে পারবেন। এমনকি ভোট শেষে কেন্দ্রগুলো সেনাবাহিনী দিয়ে কর্ডন করার কথাও বলেন তিনি।
তবে সেনাবাহিনী স্পষ্ট করে জানিয়েছে, এ ধরনের দায়িত্ব পালনের কোনো নির্দেশনা তাদের কাছে আসেনি এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের খবর প্রকাশিত হলেও এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করেছে সেনাবাহিনী।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ডাকসু বা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে না, ভবিষ্যতেও এ ধরনের কোনো দায়িত্ব পালনের সুযোগ নেই।
আইএসপিআর-এর বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আসন্ন ছাত্র সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের খবর প্রকাশিত হয়েছে। এ বিষয়ে জানানো হচ্ছে, সরকারের পক্ষ থেকে সেনাবাহিনীকে এ ধরনের দায়িত্ব পালনের কোনো নির্দেশ দেওয়া হয়নি। বিদ্যমান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতা ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে বলে সেনাবাহিনী বিশ্বাস করে।
এর আগে মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে প্রার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক গোলাম রব্বানী বলেন, ডাকসু নির্বাচনে তিন স্তরের নিরাপত্তা থাকবে এবং তৃতীয় স্তরে সেনাবাহিনীকে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে রাখা হবে।
তিনি জানান, পলাশী, নীলক্ষেত ও শাহবাগসহ সাতটি মূল প্রবেশপথে সেনা সদস্য অবস্থান নেবেন এবং যেকোনো প্রয়োজনে পাঁচ মিনিটের মধ্যে কেন্দ্রে উপস্থিত হতে পারবেন। এমনকি ভোট শেষে কেন্দ্রগুলো সেনাবাহিনী দিয়ে কর্ডন করার কথাও বলেন তিনি।
তবে সেনাবাহিনী স্পষ্ট করে জানিয়েছে, এ ধরনের দায়িত্ব পালনের কোনো নির্দেশনা তাদের কাছে আসেনি এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।
প্রকৌশলী অধিকার পরিষদের উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমান শহিদ বলেন, ‘রংপুরে হুমকির ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ছাত্রদের ওপর হামলার বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উপদেষ্টারা কোনো ব্যবস্থা নেননি।’
৩ ঘণ্টা আগেএ ছাড়া নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চিলাহাটি স্থলবন্দর, দৌলতগঞ্জ স্থলবন্দর, তেগামুখ স্থলবন্দর বন্ধ ঘোষণা এবং বাল্লা স্থলবন্দরের অপারেশনাল কার্যক্রম স্থগিত রাখার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে