
কূটনৈতিক প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে তিন বাংলাদেশি নাগরিককে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে। এ ঘটনায় নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার দাবিও জানিয়েছে সরকার।
গত বুধবার (১৫ অক্টোবর) ত্রিপুরায় ওই তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর, ত্রিপুরার কারেঙ্গিছড়া এলাকায় গরু চোর সন্দেহে স্থানীয়রা ওই তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা করেন। নিহত তিনজন হলেন— হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার পণ্ডিত মিয়া (৪০), সজল মিয়া (২৫) ও জুয়েল মিয়া (৩৫)। তারা পেশায় দিনমজুর ছিলেন।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ প্রতিবাদ ও নিন্দা জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, ত্রিপুরায় একদল উচ্ছৃঙ্খল জনতা (মব) তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে প্রহার ও হত্যার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এ জঘন্য কর্মকাণ্ড অগ্রহণযোগ্য। এটি মানবাধিকার ও আইনের শাসনের গুরুতর লঙ্ঘন। বাংলাদেশ সরকার এ দুঃখজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ভারত সরকারকে এ ঘটনার বিষয়ে অবিলম্বে একটি নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্ত করার আহ্বান জানাচ্ছে বাংলাদেশ।
এ ধরনের অমানবিক ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ভারতকে আন্তরিক পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে সরকার বলছে, দোষীদের শনাক্ত করে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার জোর দিয়ে বলতে চায়, জাতীয়তানির্বিশেষে যেকোনো ব্যক্তি অসাবধানবশত সীমান্তের যেকোনো পাশে যেতে পারে। কিন্তু এ অবস্থাতেও তার মানবাধিকারের পূর্ণ সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার আছে।
এদিকে বুধবার ওই তিন বাংলাদেশিকে হত্যার পরদিন বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে তাদের মরদেহ হস্তান্তর করে ভারত। এ দিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে চুনারুঘাটের বাল্লা স্থলবন্দরে তাদের মরদেহ নিয়ে আসে ত্রিপুরা রাজ্য পুলিশ।
ভারতীয় গণমাধ্যমে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা প্রকাশ পেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) খোঁজ নিয়ে জানতে পারে, এই তিনজনের বাড়ি হবিগঞ্জে। বিজিবির পক্ষ থেকে এই তিন ব্যক্তির পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে তিন বাংলাদেশি নাগরিককে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে। এ ঘটনায় নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শনাক্ত করে বিচারের আওতায় আনার দাবিও জানিয়েছে সরকার।
গত বুধবার (১৫ অক্টোবর) ত্রিপুরায় ওই তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর, ত্রিপুরার কারেঙ্গিছড়া এলাকায় গরু চোর সন্দেহে স্থানীয়রা ওই তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা করেন। নিহত তিনজন হলেন— হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার পণ্ডিত মিয়া (৪০), সজল মিয়া (২৫) ও জুয়েল মিয়া (৩৫)। তারা পেশায় দিনমজুর ছিলেন।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ প্রতিবাদ ও নিন্দা জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, ত্রিপুরায় একদল উচ্ছৃঙ্খল জনতা (মব) তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে প্রহার ও হত্যার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছে।
বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, এ জঘন্য কর্মকাণ্ড অগ্রহণযোগ্য। এটি মানবাধিকার ও আইনের শাসনের গুরুতর লঙ্ঘন। বাংলাদেশ সরকার এ দুঃখজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ভারত সরকারকে এ ঘটনার বিষয়ে অবিলম্বে একটি নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্ত করার আহ্বান জানাচ্ছে বাংলাদেশ।
এ ধরনের অমানবিক ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে ভারতকে আন্তরিক পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে সরকার বলছে, দোষীদের শনাক্ত করে অবশ্যই বিচারের আওতায় আনতে হবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার জোর দিয়ে বলতে চায়, জাতীয়তানির্বিশেষে যেকোনো ব্যক্তি অসাবধানবশত সীমান্তের যেকোনো পাশে যেতে পারে। কিন্তু এ অবস্থাতেও তার মানবাধিকারের পূর্ণ সুরক্ষা পাওয়ার অধিকার আছে।
এদিকে বুধবার ওই তিন বাংলাদেশিকে হত্যার পরদিন বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে তাদের মরদেহ হস্তান্তর করে ভারত। এ দিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে চুনারুঘাটের বাল্লা স্থলবন্দরে তাদের মরদেহ নিয়ে আসে ত্রিপুরা রাজ্য পুলিশ।
ভারতীয় গণমাধ্যমে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা প্রকাশ পেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) খোঁজ নিয়ে জানতে পারে, এই তিনজনের বাড়ি হবিগঞ্জে। বিজিবির পক্ষ থেকে এই তিন ব্যক্তির পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়।

শফিকুল আলম আরও বলেন, খালেদা জিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনায় দেশবাসীকে দোয়া অব্যাহত রাখার আহ্বান জানিয়েছে সরকার।
৬ ঘণ্টা আগে
সভায় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের সার্বিক অগ্রগতি, পোস্টাল ভোটিংয়ের সময়সীমা নির্ধারণসহ মোট ১০টি বিষয় আলোচ্যসূচিতে রয়েছে। রেওয়াজ অনুযায়ী, আগামী ১০ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ইসি সদস্যরা প্রস্তুতি অবহিত করবেন। ধারণা করা হচ্ছে, আজকের বৈঠকেই ১১ ডিসেম্বর নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার তারিখ চূড়ান
৬ ঘণ্টা আগে
আর এটিই ক্ষুব্ধ করেছে বিএনপির দীর্ঘদিনের মিত্র হিসেবে পরিচিত কয়েকটি দলকে। আবার কোনো মিত্র দল মনে করছে আলোচনার মাধ্যমেই এসব বিষয়ের নিষ্পত্তি হওয়ার সময় ও সুযোগ একেবারেই ফুরিয়ে যায়নি।
১৮ ঘণ্টা আগে
এ ছাড়া তফসিলসহ ১০টি বিষয়ে সভার আলোচ্যসূচি রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তফসিলের আগের ও পরের কার্যক্রমগুলো, গণভোট আয়োজনসহ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতির সর্বশেষ অবস্থা, মাঠ পর্যায়ে সর্বোচ্চ যোগাযোগ, মতবিনিময়, সমন্বয় সংক্রান্ত বিষয় ইত্যাদি।
১৮ ঘণ্টা আগে